শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সৌগত রায় ইন্ডিয়ান স্কুল অব বিজনেস, হায়দেরাবাদ-এ অধ্যাপক। পড়ান ম্যানেজমেন্ট কিন্তু গভীর অনুরাগ বাংলা সাহিত্যের প্রতি। অবসর সময়ে লেখালিখি করতে ভালবাসেন।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
মন্দার মুখোপাধ্যায় কবি, গদ্যকার। লিখেছেন গল্প, উপন্যাস; অনুবাদও করেছেন অনেক বই। বহু বছর অধ্যাপনা করেছেন। আড্ডাপ্রিয় মানুষটি ভালবাসেন পদ্য, গান আর পিছুটান। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বই— ‘নরুণের বদলে বৌ’, ‘আয়া সেন্টার’, ‘ডাস্টার’, ‘দিদিমণির ডেস্ক: বিষয় রবীন্দ্রনাথ’, ‘সময়কে ঘুমোতে দেব না আমি’, ‘শতাব্দীর মূল্যবোধে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’।
দেবারতি গুপ্ত প্রাবন্ধিক ও চলচ্চিত্রকার। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক। ‘হইচই’ (২০১৩) পরিচালনা দিয়ে সেলুলয়েডে তাঁর আত্মপ্রকাশ। উল্লেখযোগ্য অন্য ছবিগুলি ‘কল্কিযুগ’ (২০১৫), ‘অনেক দিনের পরে’ (২০১৮), এবং ‘ফিল্টার কফি লিকার চা’ (২০১৯)। কাজ করেছেন খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার ভিমুক্তি জয়সুন্দর-এর সঙ্গেও। আপাতত ব্যস্ত তাঁর আগামী ছবি ‘হাসনুহানা’ নিয়ে।
পেশায় চিকিৎসক। ক্যানসার-বিশেষজ্ঞ। বই পড়ার নেশা রয়েছে। এবং তার চাইতেও বেশি রয়েছে বই কেনার নেশা। ছবি (পেইন্টিং) দেখতে ভালোবাসেন। গত কয়েকবছর অল্পবিস্তর লেখালিখির অভ্যেস করছেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শান্তনু চক্রবর্তী সিনেমা, সময়, সমাজ নিয়ে লেখালিখি করেন। একাধিক বাংলা দৈনিক ও সামাজিক পত্রপত্রিকার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন দীর্ঘদিন ধরে। আগ্রহের বিষয়, জনপ্রিয় সংস্কৃতি। প্রকাশিত বই: ‘জনপ্রিয় সিনেমা’, ‘বলিউডের জন-গণ-মন’, ‘এক ছিলিম ফিলিম’, ‘ইতিহাসের সীমানা ছাড়িয়ে’।
সুস্নাত চৌধুরী পেশাগত ভাবে রেস্ট নিতে ভালবাসেন। কখনও ক্লান্ত লাগলে গণমাধ্যমে কাজকর্ম খোঁজেন। ফিচার লেখার জন্য মাঝে মাঝে হাত চুলকোয়। ‘বোধশব্দ’ পত্রিকার প্রুফ দেখেন ও প্রেসে কাগজ পৌঁছে দেন। বিশেষ আগ্রহ ছাপাছাপি ও বাংলা হরফে। মুদ্রণ বিষয়ক প্রকল্পের জন্য ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন ফর দি আর্টস-এর গ্রান্টি।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।