‘কার একটা ধুতি চেয়ে দু-ভাঁজে ফেরতা দিয়ে পরে, খালি গায়ে এমন করে খেতে বসে গেল, যেন এটা ওর নিজের বাড়ি! তনুর মাথা তখন রাগে দপদপ করছে। কোথায় সেই বুদ্ধিদীপ্ত হরু আর কোথায় এই ভোজন-সর্বস্ব সেজদা!’
‘সুস্থতা তখনই সম্ভব, যখন দুই পক্ষই অন্যদের যুক্তি শুনতে রাজি, তা বুঝতে সক্ষম। আমাদের সমাজব্যবস্থায় তাই অনেক সময় ছোটদের কথাকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না, তাদের কর্মকাণ্ডকে সিরিয়াস ভাবে দেখা হয় না। কিন্তু অগ্রজদের বুঝতে হবে, উল্টে ফেলার সময় এসেছে।’ পারস্পরিক বোঝাপড়া।