আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীশ্রম, কর্মক্ষেত্রে যোগদান এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে গবেষণারত। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ শিল্পোন্নয়ন নিগমে মানবসম্পদ উন্নয়ন বিভাগে ও.এস.ডি. পদে নিযুক্ত। দেশি ও বিদেশি জার্নালে গবেষণাপত্র এবং নানা পত্রপত্রিকায় প্রবন্ধ লিখেছেন ও লেখেন।
বিখ্যাত অভিনেতা। চাকরিজীবনে ছিলেন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ। থিয়েটার দিয়ে অভিনয়-জীবন শুরু। তারপর ছোটপর্দা ও বড়পর্দায় প্রায় দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অভিনয় করে চলেছেন। অনুরাগীদের মতে, জাতীয় স্তরের যে-কোনও অভিনেতার সঙ্গে তাঁর তুলনা চলে। ট্রোলারদের অবশ্য সবেতেই অসুবিধে।
মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।
বিশিষ্ট শিল্পী ও প্রাবন্ধিক। শান্তিনিকেতনের কলাভবন মিউজিয়ামের কিউরেটর। কেতকী কুশারী ডাইসনের সঙ্গে 'রঙের রবীন্দ্রনাথ'-এর মতো গ্রন্থ লিখেছেন, এছাড়াও সম্পাদনা করেছেন 'মাস্টারমশাই', 'নন্দলালের বাপুজি'-র মতো গ্রন্থ।
থিয়েটার কর্মী, দীর্ঘদিন 'বহুরূপী'র সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, কাজ করেছেন, বহু চলচ্চিত্র, টেলিভিশন ধারাবাহিক এবং ওয়েব সিরিজে। বর্তমানে চৈতি ঘোষালের নির্দেশনায় 'রক্তকরবী'তে রাজার ভূমিকায় অভিনয় করছেন।
জগন্নাথদেব মণ্ডল কবি, গদ্যকার। প্রকাশিত বই: ‘মাটির সেতার’ ও ’সীতাগাছের কোলে’। পেয়েছেন কৃত্তিবাস পুরস্কার ও আদম সম্মাননা। ভালবাসেন গান শুনতে
আর মাটির ছোট-ছোট পুতুল গড়তে।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
রাজীব চক্রবর্তী পেশায় ভাষাবিজ্ঞানী, নেশায় আর্কাইভিস্ট। নিজের আগ্রহে ডিজিটাইজড করেছেন অজস্র দুষ্প্রাপ্য রেকর্ড। সংগীত নিয়ে নিয়মিত চর্চা করার পাশাপাশি ভালবাসেন বই পড়তে, গান শুনতে, আড্ডা মারতে।
পিনাকী ভট্টাচার্য বই পড়তে আর আড্ডা দিতে ভালবাসেন। নেশা: শহর কলকাতা। রম্য রচনা লিখতে, অভিনয় করতে আর খাবারের ইতিহাস খুঁড়তে থাকেন নিজের আনন্দ খুঁজতে। পেশায় সার্ভিস সেক্টর বিশেষজ্ঞ হলেও তিনি সবচেয়ে ভালবাসেন ঘুমোতে।