ভি ভি এস লক্ষ্মণ প্রাক্তন ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, বর্তমানে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ ও ধারাভাষ্যকার। সুচারু স্ট্রোকপ্লে ও স্বচ্ছন্দ টেকনিকের জন্য বিখ্যাত লক্ষ্মণ একটিও একদিনের ওয়ার্ল্ড কাপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করেও ১০০-টি টেস্ট ম্যাচে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। পেয়েছেন অর্জুন পুরস্কার (২০০১), পদ্মশ্রী (২০১১) পুরস্কার।
শান্তনু চক্রবর্তী সিনেমা, সময়, সমাজ নিয়ে লেখালিখি করেন। একাধিক বাংলা দৈনিক ও সামাজিক পত্রপত্রিকার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন দীর্ঘদিন ধরে। আগ্রহের বিষয়, জনপ্রিয় সংস্কৃতি। প্রকাশিত বই: ‘জনপ্রিয় সিনেমা’, ‘বলিউডের জন-গণ-মন’, ‘এক ছিলিম ফিলিম’, ‘ইতিহাসের সীমানা ছাড়িয়ে’।
অরণি বসু কবি, সম্পাদক। দীর্ঘ চার দশক ধরে সম্পাদনা করে চলেছেন সাহিত্য-পত্রিকা ‘উলুখড়’। এ-যাবৎ প্রকাশিত কবিতা-বই চারটি: ‘লঘু মুহূর্ত’, ‘শুভেচ্ছা সফর’, ‘ভাঙা অক্ষরে রামধনু’ ও ‘খেলা চলে’।
কুণাল সরকার হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও শল্যচিকিৎসক। তিনি ‘ক্যালকাটা ডিবেটিং সার্কল’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার। ইউটিউব, ফেসবুক ও বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে তাঁর বক্তব্যের জন্য তিনি প্রসিদ্ধ। তাঁর কথার বিশ্লেষণী ক্ষমতা, অকুতোভয় তীব্রতা, আর সাধারণের প্রতি অপরিসীম দরদ তাঁকে জনপ্রিয় করেছে।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
কমলেশ্বর মুখার্জি চলচ্চিত্র-পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, অভিনেতা, লেখক। প্রথম জীবনে চিকিৎসক হিসাবে শিক্ষালাভ করলেও পরবর্তীকালে গ্রুপ থিয়েটার এবং বিজ্ঞাপন-জগতে কাজ এবং অবশেষে ‘উড়ো চিঠি’ পরিচালনা করে সিনেমা-জগতে প্রকাশ। অন্যান্য উল্লেখ্য ছবি ‘মেঘে ঢাকা তারা’, ‘ক্ষত’, ‘চাঁদের পাহাড়’ এবং বাংলা চলচ্চিত্রের বাণিজ্যে সর্বাধিক সফল ছবি ‘আমাজন অভিযান’।
সুকন্যা দাশ দীর্ঘ সময় ধরে সাংবাদিকতা করার পর, বর্তমানে একজন সংযোগকর্মী এবং অধ্যাপক। পাহাড়, বয়নশিল্প আর নাচ— মূলত এই তিনটে বিষয় থেকেই জীবনের যাবতীয় আনন্দ আহরণ করেন। ভালবাসেন যে কোনও ধরনের বই পড়তে। এছাড়া বাছবিচার না করেই সমস্ত রকমের শিল্পচর্চার একজন উৎসাহী সমর্থক।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সুকন্যা দাশ দীর্ঘ সময় ধরে সাংবাদিকতা করার পর, বর্তমানে একজন সংযোগকর্মী এবং অধ্যাপক। পাহাড়, বয়নশিল্প আর নাচ— মূলত এই তিনটে বিষয় থেকেই জীবনের যাবতীয় আনন্দ আহরণ করেন। ভালবাসেন যে কোনও ধরনের বই পড়তে। এছাড়া বাছবিচার না করেই সমস্ত রকমের শিল্পচর্চার একজন উৎসাহী সমর্থক।