দেবশঙ্কর হালদার মঞ্চ অভিনেতা, নাট্যপরিচালক, নাট্যচিন্তক, লেখক। দীর্ঘকাল যুক্ত থেকেছেন নান্দিকার, শুদ্রক, গান্ধার এবং ব্রাত্যজনের মতো বিখ্যাত নাট্যদলের সঙ্গে। 'মহুলবনীর সেরেং', 'হার্বার্ট' এবং 'অ্যাক্সিডেন্ট'-এর মতো মূলধারার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সুদেষ্ণা রায়ের জীবন শুরু শিক্ষকতা দিয়ে। তারপর সাংবাদিক, বহু নামী সংবাদপত্র ও পত্রিকায় কাজ করেছেন। টেলিভিশন সাংবাদিকতা করেছেন, সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন, সিরিয়াল পরিচালনাও করেছেন। এর পর শুরু সিনেমা পরিচালনা, কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি: ‘তিন ইয়ারি কথা’, ‘ক্রস কানেকশন’, ‘যদি love দিলে না প্রাণে’, ‘শ্রাবণের ধারা’। এখন কাজ করেন শিশু অধিকার সুরক্ষা আয়োগের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে।
মৈত্রীশ ঘটক গবেষক ও অধ্যাপক। বর্তমানে লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্সের অর্থনীতির প্রফেসর। ব্রিটিশ একাডেমির নির্বাচিত ফেলো ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পি.এইচ.ডি.। এই অর্থনীতিবিদের গবেষণার মূল ক্ষেত্র উন্নয়নের অর্থনীতি, সাংগঠনিক অর্থনীতি, এবং রাষ্ট্রক্ষেত্রের অর্থনীতি। গবেষণার বাইরে অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতি নিয়ে বিভিন্ন সংবাদপত্র ও পত্রিকায় বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই নিয়মিত লেখালেখি করেন।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
পেশায় গভর্নমেন্ট জেনারেল ডিগ্রি কলেজ, কালনার, শিক্ষাবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। এর সাথে সাথে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গবেষণার কাজে করছেন। অবসরে লেখালেখি করেন।