জয়ন্ত সেনগুপ্ত ইতিহাসবিদ, লেখক। বর্তমানে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের সচিব ও তত্ত্বাবধায়ক। তাঁর লেখা বই : ‘অ্যাট দ্য মার্জিনস্ : ডিসকোর্সেস অফ ডেভেলপমেন্ট, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড রিজিওনালিজম ইন ওড়িশা’(২০১৫) এবং ‘দোজ নোবেল এডিফিসেস : দ্য রাজ ভবনস্ অফ বেঙ্গল’(২০১৯)।
মনোজ মিত্র ১৯৩৮ সালের ২২ ডিসেম্বর ব্রিটিশ ভারতের সাতক্ষীরা জেলার ধূলিহর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৫৭ সালে কলকাতায় মঞ্চনাটকে অভিনয় শুরু করেন। ১৯৭৯ সালে তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তিনি রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যকলা বিভাগের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে বিভিন্ন কলেজে দর্শন বিষয়েও শিক্ষকতা করেন। যদিও তিনি প্রথম নাটক ‘মৃত্যুর চোখে জল’ লেখেন ১৯৫৯ সালে কিন্তু ১৯৭২ এ ‘চাক ভাঙা মধু’ নাটকের মাধ্যমে তার উপস্থিতি প্রকাশ পায়, যে নাটকটি বিভাষ চক্রবর্তী মঞ্চ নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এ ছাড়াও তিনি নাট্যগোষ্ঠী ‘সুন্দরম’ প্রতিষ্ঠা করেন এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় করে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
অর্পিতা কুণ্ডু বর্তমানে মেদিনীপুর নিবাসী। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘গাঙ্গেয় যমুনার তীরে’ প্রকাশিত হয়েছে ২০১৭ সালে। এই কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি শক্তি চট্টোপাধ্যায় স্মারক সম্মান ও কৃত্তিবাস পুরস্কার। কবির দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘পরিযায়ী… প্রত্নতাত্ত্বিক’ প্রকাশিত হয়েছে ২০২১ সালে।
শুভময় মিত্র ফোটোগ্রাফার, চিত্রকর, গদ্যকার, ভ্রমণবিলাসী। কিন্তু তাঁর সর্বাধিক পারদর্শিতা যে কাজে, তা হল, চব্বিশ ঘণ্টা হো-হো করে হাসা ও কোনও কিছুকেই সিরিয়াসলি না নেওয়ার ভঙ্গি করা। খুব মন দিয়ে জীবনটাকে দেখা ও চাখা তাঁর নিত্যকর্ম, এবং সেই জন্যই বোধহয়, কেউ চাকরি, তকমা বা দায়িত্ব দিতে চাইলেই পিছলে বেরিয়ে যান।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
পেশা ও নেশায় স্নায়ুবৈজ্ঞানিক। দেশে এবং বিদেশের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নিউরোসায়েন্স এর অধ্যাপক। ফিলিপ লেভারহুম প্রাইজ (২০১৫) ও ইউরোপিয়ান রিসার্চ কাউন্সিল (২০১৯) দ্বারা পুরস্কৃত। বাংলায় স্নায়ুবিজ্ঞানের প্রচার ও চর্চা বাড়ানোয় উৎসাহী।
মনোজ মিত্র ১৯৩৮ সালের ২২ ডিসেম্বর ব্রিটিশ ভারতের সাতক্ষীরা জেলার ধূলিহর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৫৭ সালে কলকাতায় মঞ্চনাটকে অভিনয় শুরু করেন। ১৯৭৯ সালে তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তিনি রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যকলা বিভাগের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে বিভিন্ন কলেজে দর্শন বিষয়েও শিক্ষকতা করেন। যদিও তিনি প্রথম নাটক ‘মৃত্যুর চোখে জল’ লেখেন ১৯৫৯ সালে কিন্তু ১৯৭২ এ ‘চাক ভাঙা মধু’ নাটকের মাধ্যমে তার উপস্থিতি প্রকাশ পায়, যে নাটকটি বিভাষ চক্রবর্তী মঞ্চ নির্দেশনা দিয়েছিলেন। এ ছাড়াও তিনি নাট্যগোষ্ঠী ‘সুন্দরম’ প্রতিষ্ঠা করেন এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় করে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন।
ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী চিত্রপরিচালক, লেখক; যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং পুনে'র ফিল্ম ইন্সটিটিউটের ছাত্র। ছবি তৈরির সূত্রে বিজ্ঞাপনী জগতের সঙ্গে বহুদিনের সংযোগ। নিজস্ব সংস্থা ফ্লিপবুক, যা লাইন প্রোডিউস করে তাঁর প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র 'ফড়িং'।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।