মন্দার মুখোপাধ্যায় কবি, গদ্যকার। লিখেছেন গল্প, উপন্যাস; অনুবাদও করেছেন অনেক বই। বহু বছর অধ্যাপনা করেছেন। আড্ডাপ্রিয় মানুষটি ভালবাসেন পদ্য, গান আর পিছুটান। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বই— ‘নরুণের বদলে বৌ’, ‘আয়া সেন্টার’, ‘ডাস্টার’, ‘দিদিমণির ডেস্ক: বিষয় রবীন্দ্রনাথ’, ‘সময়কে ঘুমোতে দেব না আমি’, ‘শতাব্দীর মূল্যবোধে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’।
শুভময় মিত্র ফোটোগ্রাফার, চিত্রকর, গদ্যকার, ভ্রমণবিলাসী। কিন্তু তাঁর সর্বাধিক পারদর্শিতা যে কাজে, তা হল, চব্বিশ ঘণ্টা হো-হো করে হাসা ও কোনও কিছুকেই সিরিয়াসলি না নেওয়ার ভঙ্গি করা। খুব মন দিয়ে জীবনটাকে দেখা ও চাখা তাঁর নিত্যকর্ম, এবং সেই জন্যই বোধহয়, কেউ চাকরি, তকমা বা দায়িত্ব দিতে চাইলেই পিছলে বেরিয়ে যান।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
অভীক মজুমদার কবি, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক। উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ : ‘সিন্ধুলিপি’ (২০১৫), ‘ভিক্ষাপাত্র’ (২০১৫), ‘পাগলের সঙ্গ করো’ (২০১৮)। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক। শখ : গান শোনা, সিনেমা দেখা, শিল্পকলা আস্বাদন। লেপচা লোকসাহিত্য এবং অন্যান্য ভারতীয় ভাষার কবিতা বাংলায় তরজমার পাশাপাশি অনুবাদ করেছেন মারাঠি দলিত কবি ‘নামধেও ধসালের কবিতা’ (২০১৪)।
নাট্য ও চলচ্চিত্র অভিনেতা। ‘কোজাগরী’, ‘বাইশে অগস্ট’, ‘রক্তকরবী’ প্রভৃতি নাটক, ‘দোস্তোজী’, ‘হুব্বা’ প্রভৃতি ছবি ও ‘মুক্তি’, ‘লজ্জা’, ‘তালমার রোমিও জুলিয়েট’ প্রভৃতি সিরিজে তাঁর অভিনয় দর্শক ও সমালোচক-মহলে প্রশংসিত।
লেখক, সাংবাদিক। ১৯৮৪ সালে ‘বর্তমান’ পত্রিকায় যোগ দেন। পরবর্তীতে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র দিল্লি সম্পাদক ছিলেন। দেশ-বিদেশে দেখেছেন রাজনীতির জোয়ার-ভাটা। আজ সাংবাদিকতার খণ্ড পরিচয়ের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে ছুঁতে চাইছেন জগৎ ও জীবনের এক বৃহৎকে।
প্রাণিবিদ্যা-য় প্রথাগত ডিগ্রি থাকলেও বাংলা সাহিত্য ভালবেসে পড়া আর লেখার কাজেই আনন্দ খুঁজে নেওয়া।
বর্তমানে ‘আজকাল’ পত্রিকার প্রকাশনা বিভাগে কর্মরত। দু'দশক ধরে ‘আকাশবাণী’ কলকাতার এফ এম চ্যানেলে ক্যাজুয়াল বাংলা উপস্থাপক।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
প্রাবন্ধিক। প্রথাগত শিক্ষা পদার্থবিদ্যায়। সাহিত্য, রাজনৈতিক দর্শন ও বিশ্ব সিনেমায় আগ্রহ। বর্তমানে অডিও ভিস্যুয়াল মাধ্যমে শিল্প নির্দেশনার সঙ্গে যুক্ত। অবসরে পোষ্য মার্জারদের ছবি তুলতে ভালবাসেন।
শুভময় মিত্র ফোটোগ্রাফার, চিত্রকর, গদ্যকার, ভ্রমণবিলাসী। কিন্তু তাঁর সর্বাধিক পারদর্শিতা যে কাজে, তা হল, চব্বিশ ঘণ্টা হো-হো করে হাসা ও কোনও কিছুকেই সিরিয়াসলি না নেওয়ার ভঙ্গি করা। খুব মন দিয়ে জীবনটাকে দেখা ও চাখা তাঁর নিত্যকর্ম, এবং সেই জন্যই বোধহয়, কেউ চাকরি, তকমা বা দায়িত্ব দিতে চাইলেই পিছলে বেরিয়ে যান।