বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১৪

কথায় আছে, তীরে এসে তরী ডোবা। এত বীরত্ব ফলিয়ে যখন অ্যান্টনির জীবন রঙিন হতে শুরু করবে সবে, গন্ডগোল বাধল সেখানেই। স্নেহাকে সে ডেকে ফেলল শায়েরি নামে। কোনও মানে হয়! অ্যান্টনির জীবন কোন পথে যাবে এবার, কে জানে!

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১৩

পুলিশ, রেড অ্যালার্ট, ব্রেকিং নিউজ, ইন্টারনেট সেনসেশান– অ্যান্টনির হুড়ুমতাল উড়ান নিমেষে ভাইরাল; ‘ফ্লাইং হিউম্যান ইন বেঙ্গালুরু’ বলে টিকার ছেয়ে গেল পর্দায়-পর্দায়।

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি : পর্ব ১২

রকেট-জুতো পায়ে আকাশে ওড়ার বদলে আন্কা‌ ধাক্কা খেয়ে মরার সম্ভাবনাই যে প্রবল হয়ে উঠবে, এই দুরু-দুরু ভয় অ্যান্টনির আগেও হয়েছিল। স্নেহাকে ইমপ্রেস করতে ফেমাস হবার তালে ‘লেট’ না হয়ে যায় অ্যান্টনি…

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১১

জুতো পায়ে দিয়ে আকাশে উড়তে হবে অ্যান্টনিকে, টমের উৎসাহের শেষ নেই! বার বার বলেই চলেছে, এটা করলেই নাকি স্নেহা ইমপ্রেস হয়ে যাবে। আর অ্যান্টনি ফেমাস হয়ে গেলে তো কথাই নেই! কিন্তু অ্যান্টনি কী ভাবছে? শায়েরিকে কি সে ভুলে যেতে পেরেছ?

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১০

আজব এক জুতো তৈরি করেছেন ডক্টর ঘোষ। পায়ে দিলেই নাকি দশ মিনিটে বেঙ্গালুরুর এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্ত যাওয়া যায়! জ্যামে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার দিনও শেষ। কিন্তু এই জুতো পায়ে দিয়ে পরীক্ষা করার লোক কে? বেচারা সেই অ্যান্টনি!

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৯

একুশ দিন ধরে ডক্টর ঘোষ তৈরি করেছিলেন Lie-detecting pill, যা খেয়ে মিথ্যে কথা বললেই হাঁচি পাবে। হাতেনাতে ধরার এর চেয়ে ভাল উপায় কি আর হয়? কিন্তু লোকটার কপাল খারাপ! যাঁকে খাওয়াবেন ভেবেছিলেন, তাঁকে দেওয়ার আগেই সব বানচাল!

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৮

ক্রিয়েটিভ আইডিয়া এক্সচেঞ্জ? এমনটাও হয় নাকি? অ্যান্টনি গেল ঘাবড়ে! ওদিকে টম-এর উৎসাহের শেষ নেই। সে যাবেই। যে-মেয়েটি তাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে, সে আবার নাকি অ্যান্টনির প্রতি দুর্বল! অবশেষে ওরা গেল রঞ্জন-রিঙ্কুর বাড়ি। কিন্তু কী এক্সচেঞ্জ হল সেখানে?

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৭

নচিকেতা প্রাণ ভরে গান গাইলেন, মীর মজার কথা বলে লোক হাসালেন। দর্শক দেদার হাসল। আর অ্যান্টনি? হাসির বদলে তাকে চেপে ধরল হাঁচি। বিড়ম্বনার শেষ নেই! কিন্তু কে সেই মেয়ে, যে তাকে প্রথমে অ্যান্টি অ্যালার্জিক দিয়ে শেষে আলাপ জমিয়ে ফেলল?

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৬

বিরক্তি যখন চরমে পৌঁছয়, তখন ফেসবুক-ও আর ভাল লাগে না। এই যেমন অ্যান্টনি, সেখান থেকে পালাবে-পালাবে করছে! কিন্তু পালাব বললেই কি পালানো যায়? ফেসবুক থেকে নাহয় মুক্তি মিলল, কিন্তু টম? তার হাত থেকে রেহাই নেই। তারই জোরাজুরিতে অ্যান্টনিকে এবারে যেতে হল নচিকেতা আর মীরের অনুষ্ঠান দেখতে।

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৫

ভিড়ে ভিরমি খেতে-খেতে অ্যান্টনি আর তার বন্ধু গেল পানশালায়। কিন্তু সেখানে বেচারা মদ খাবে কী, মাতাল হয়ে গেলে বাড়িওয়ালা ঢুকতে দেবে কি না সেই নিয়ে চিন্তা! ওদিকে অচেনা একজন মেয়ের কাছে টম বলে বসেছে, জিমি হেন্ড্রিক্স নাকি অ্যান্টনির কাকা!

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৩

কলকাতা থেকে অ্যান্টনি এল বেঙ্গালুরু। ব্যাচেলর জীবন এমনিতে উড়ু-উড়ু হলেও, অ্যান্টনির সেই ‘নন্দলালের মন্দ কপাল’ মার্কা কেস! অতি কষ্টে ব্রোকার ধরে একটা বাড়ি জুটল ঠিকই সেখানে, কিন্তু তার হাল? দেখলে আপনাদেরও মায়া হবে। বেচারা অ্যান্টনি!

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ২

প্রেমের দুঃখ বড় দুঃখ। বান্ধবী যদি যোগাযোগ না রাখে মন তখন আর মানতে চায় না। আমাদের অ্যান্টনির যেরকম অবস্থা এখন। বেচারা শায়েরিকে ফোন করেই চলেছে, কিন্তু উত্তর নেই! এদিকে এই সময়েই আবার তাকে চলে যেতে হচ্ছে দূরে। এই দু-ধরনের দূরত্ব হজম করতে না পেরে সে যে কী কাণ্ডটাই ঘটিয়ে ফেলল, একবার দেখুন আপনারা!