প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রাবন্ধিক, অধ্যাপক। আগ্রহের বিষয় রাজনীতি, অর্থনীতি এবং ভাষাতত্ত্ব। বাংলা ও ভারতের বিভিন্ন সংবাপত্রে অর্থনীতি, রাজনীতি ও বিজ্ঞান বিষয়ক একাধিক প্রবন্ধ লিখেছেন। এছাড়াও লিখেছেন একাধিক কল্পবিজ্ঞান ও রহস্যকাহিনি। তাঁর প্রকাশিত বইগুলি হল ‘বাইট বিলাস’, ‘ক্যুইজ্ঝটিকা’, ‘পরিচয়ের আড্ডায়’, ‘আবার ফেলুদা, আবার ব্যোমকেশ’, এবং ‘চার’।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন। আর শুভম ভট্টাচার্য্য পেশায় আপাতত চাকুরি-অনুসন্ধানকারী আর নেশায় আঁকিয়ে। ফেসবুকে পরিচিত ভট্টবাবু নামে। আঁকাঝোঁকার বাইরে শখ বলতে ঘোরা, ছবি তোলা এবং মন খুলে আড্ডা দেওয়া।
মন্দার মুখোপাধ্যায় কবি, গদ্যকার। লিখেছেন গল্প, উপন্যাস; অনুবাদও করেছেন অনেক বই। বহু বছর অধ্যাপনা করেছেন। আড্ডাপ্রিয় মানুষটি ভালবাসেন পদ্য, গান আর পিছুটান। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বই— ‘নরুণের বদলে বৌ’, ‘আয়া সেন্টার’, ‘ডাস্টার’, ‘দিদিমণির ডেস্ক: বিষয় রবীন্দ্রনাথ’, ‘সময়কে ঘুমোতে দেব না আমি’, ‘শতাব্দীর মূল্যবোধে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’।
মধুশ্রী ঘোষ বন্ধুত্ব করতে পটিয়সী, জীবনের সব বিষয়ে অত্যন্ত কৌতূহলী এবং তাঁর কলমের লেখা ও মুখের ভাষা, দুটোরই কোনওদিন কোনও অভাব হয়নি। তিনি সাংবাদিক হিসেবে কেরিয়ার শুরু করে, আপাতত কনটেন্ট ও কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট হিসেবে থিতু হয়েছেন। তবে যদি ইউরোপের কোনও ছোট্ট বেকারিতে মধুশ্রী কেক-পেস্ট্রি বানানোর সুযোগ পান, উনি তখনই সব ছেড়ে সেখানে পাড়ি দিতে পারেন।
সুস্নাত চৌধুরী পেশাগত ভাবে রেস্ট নিতে ভালবাসেন। কখনও ক্লান্ত লাগলে গণমাধ্যমে কাজকর্ম খোঁজেন। ফিচার লেখার জন্য মাঝে মাঝে হাত চুলকোয়। ‘বোধশব্দ’ পত্রিকার প্রুফ দেখেন ও প্রেসে কাগজ পৌঁছে দেন। বিশেষ আগ্রহ ছাপাছাপি ও বাংলা হরফে। মুদ্রণ বিষয়ক প্রকল্পের জন্য ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন ফর দি আর্টস-এর গ্রান্টি।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
শঙ্খদীপ ভট্টাচার্য গল্পকার, প্রাবন্ধিক। পেশায় সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। তিনটি প্রবন্ধ-গ্রন্থের পাশাপাশি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর দুটি গল্প সংকলন। ‘মানুষ সমাজ প্রকৃতি : একটি দেশকালিক বীক্ষণ’ বইটির জন্য ২০২২ সালে পেয়েছেন নমিতা চট্টোপাধ্যায় সাহিত্য সম্মান। অবসরে লেখকের পছন্দ ছবি আঁকা। বেড়ালের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালবাসেন।
অশোক বিশ্বনাথন চলচ্চিত্র পরিচালক, নাট্যব্যক্তিত্ব, শিক্ষক, লেখক; বর্তমানে সত্যজিৎ রায় ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইন্সটিটিউট-এ চলচ্চিত্র ও টিভি প্রযোজনা বিভাগের অধ্যক্ষ। প্রথম ছবি 'শূন্য থেকে শুরু' এবং পরবর্তীকালে 'কিছু সংলাপ কিছু প্রলাপ' ছবির জন্য পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার।