‘এখন পাশ্চাত্যে থ্যাংকসগিভিং চলছে, গোড়ায় নাকি তা শস্যফলনের জন্য ধন্যবাদ-প্রদান অনুষ্ঠান ছিল, ইদানীং নির্দিষ্ট গণ্ডি নেই, সামগ্রিক ধন্যবাদের পরব। টার্কি খাও, আত্মীয়দের সঙ্গে হল্লা মচাও, এবং ঈশ্বর ও পৃথিবীকে কৃতজ্ঞতা জানাও।’
‘গুরু দিন-রাত বাইরে। ছেলেকে পাঠিয়ে দিয়েছে দার্জিলিংয়ে। বাড়িটাকে মনে হয় যেন কারখানা। যে-বাড়িটা একদিন দুজনের কাছে স্বর্গের রাজ্য ছিল, সেই বাড়িটাই একদিন আবার পাথর হয়ে দুজনের বুকে চেপে বসল।’ অনন্ত অশান্তির দুর্গ।