চৈতী মিত্র ইংরেজী সাহিত্যের অধ্যাপক। অবসর সময়ে অনুবাদ, অভিনয়, আর পত্র পত্রিকায় লেখালেখির অভ্যাস আছে। সম্প্রতি অনুবাদ করা ‘হ্যামলেট’ নিয়মিত মঞ্চস্থ হচ্ছে । শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘চন্দনেশ্বর জংশন’ ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন।
অমিতাভ ঘোষ ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, সাহিত্য সমালোচক। এখনও পর্যন্ত পনেরোটি বইয়ের লেখক। ‘দ্য শ্যাডো লাইন’স’, ‘দ্য ক্যালকাটা ক্রোমোজোম’, ‘দ্য হাংরি টাইড’-এর মতো উপন্যাস পাঠকমহলে সমাদৃত। সাহিত্যকৃতির জন্য পেয়েছেন জ্ঞানপীঠ সম্মাননা, সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার, আনন্দ পুরস্কার-সহ আরও একাধিক পুরস্কার।
মাসায়ুকি ওনিশি বিশিষ্ট ভাষাবিদ, গবেষক, অনুবাদক। কলকাতার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক সেই ১৯৭৬ সাল থেকে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ডিপ্লোমা কোর্স শেষ করার পর শান্তিনিকেতনে সঙ্গীতভবনের ছাত্র ছিলেন বছর দুয়েক। জাপানি ভাষায় অনুবাদ করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, মহাশ্বেতা দেবী-র মতো বিশিষ্ট সাহিত্যিকদের একাধিক রচনা।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সারস্বত সেন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পড়েছেন। কাজ করেছেন রেডিয়োতে। নেশা খেলাধুলো, সিনেমা থেকে ওয়েব সিরিজের চর্চা— ফর্মুলা ওয়ান থেকে ফুটবল, নর্ডিক নয়্যার থেকে মালয়ালম থ্রিলার তাঁকে সমান টানে।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
চিরন্তন দাসগুপ্ত কবি এবং অধ্যাপক, না কি কবি এবং অধ্যাপকের ভূমিকায় অভিনয় করেন কেবল! এই সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান হয়নি বলে নিদারুণ ভাবে আত্মপরিচয়ের সংকটে ভুগছেন। গান গাওয়া, ছবি আঁকা, ক্রিকেট খেলা এবং রুটি বেলায় বিশেষ ভাবে অপারগ। মানুষ হিসেবে গভীর ভাবে লজ্জিত টাইপের।
পেশায় চিকিৎসক। ক্যানসার-বিশেষজ্ঞ। বই পড়ার নেশা রয়েছে। এবং তার চাইতেও বেশি রয়েছে বই কেনার নেশা। ছবি (পেইন্টিং) দেখতে ভালোবাসেন। গত কয়েকবছর অল্পবিস্তর লেখালিখির অভ্যেস করছেন।
কবীর চট্টোপাধ্যায়ের পেশা ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে গবেষণা ও শিক্ষকতা, নেশা বাংলা গান লেখা। বয়স উনত্রিশ, ছাতি ছাব্বিশ ইঞ্চি, গলাও তাই। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে মাস্টার্স। তারপরে আয়ারল্যান্ডে বছর পাঁচেক লেখাপড়া এবং ছাত্র পড়িয়ে আপাতত কলকাতায় প্রত্যাবর্তন ও বসবাস। পছন্দের জিনিস গান, বেড়াল, এবং ফুটবল।
শঙ্খদীপ ভট্টাচার্য গল্পকার, প্রাবন্ধিক। পেশায় সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। তিনটি প্রবন্ধ-গ্রন্থের পাশাপাশি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর দুটি গল্প সংকলন। ‘মানুষ সমাজ প্রকৃতি : একটি দেশকালিক বীক্ষণ’ বইটির জন্য ২০২২ সালে পেয়েছেন নমিতা চট্টোপাধ্যায় সাহিত্য সম্মান। অবসরে লেখকের পছন্দ ছবি আঁকা। বেড়ালের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালবাসেন।