অরুণ কর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আধিকারিক। লেখালিখির চর্চা ছাত্রাবস্থা থেকে। 'দেশ', 'আনন্দবাজার রবিবাসরীয়', 'আনন্দমেলা', 'উনিশ কুড়ি', আজকাল রবিবাসর, 'মাসিক বসুমতী', 'কালি ও কলম' ( বাংলাদেশ) সহ ছোট-বড় নানা পত্রিকায় বহু গল্প প্রকাশিত হয়েছে।
সারস্বত সেন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পড়েছেন। কাজ করেছেন রেডিয়োতে। নেশা খেলাধুলো, সিনেমা থেকে ওয়েব সিরিজের চর্চা— ফর্মুলা ওয়ান থেকে ফুটবল, নর্ডিক নয়্যার থেকে মালয়ালম থ্রিলার তাঁকে সমান টানে।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সুস্নাত চৌধুরী পেশাগত ভাবে রেস্ট নিতে ভালবাসেন। কখনও ক্লান্ত লাগলে গণমাধ্যমে কাজকর্ম খোঁজেন। ফিচার লেখার জন্য মাঝে মাঝে হাত চুলকোয়। ‘বোধশব্দ’ পত্রিকার প্রুফ দেখেন ও প্রেসে কাগজ পৌঁছে দেন। বিশেষ আগ্রহ ছাপাছাপি ও বাংলা হরফে। মুদ্রণ বিষয়ক প্রকল্পের জন্য ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন ফর দি আর্টস-এর গ্রান্টি।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
আবীর কর বিশ্বভারতী-র বাংলা বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র ও গবেষক। বর্তমানে ঝাড়গ্রামের জামবনি বাণী বিদ্যাপীঠের শিক্ষক। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘সহজ পাঠ : বই-চিত্র’, ‘ভোটের রঙ্গ-রসিকতা’। সম্পাদিত বই : ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিত্রাক্ষর ও অন্যান্য’, ‘উনিশ শতকের বিস্মৃত বাংলা প্রাইমার’। পছন্দের বিষয় রবীন্দ্রনাথ, পুরনো পত্রপত্রিকা।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
কবীর চট্টোপাধ্যায়ের পেশা ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে গবেষণা ও শিক্ষকতা, নেশা বাংলা গান লেখা। বয়স উনত্রিশ, ছাতি ছাব্বিশ ইঞ্চি, গলাও তাই। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে মাস্টার্স। তারপরে আয়ারল্যান্ডে বছর পাঁচেক লেখাপড়া এবং ছাত্র পড়িয়ে আপাতত কলকাতায় প্রত্যাবর্তন ও বসবাস। পছন্দের জিনিস গান, বেড়াল, এবং ফুটবল।
শান্তনু চক্রবর্তী সিনেমা, সময়, সমাজ নিয়ে লেখালিখি করেন। একাধিক বাংলা দৈনিক ও সামাজিক পত্রপত্রিকার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন দীর্ঘদিন ধরে। আগ্রহের বিষয়, জনপ্রিয় সংস্কৃতি। প্রকাশিত বই: ‘জনপ্রিয় সিনেমা’, ‘বলিউডের জন-গণ-মন’, ‘এক ছিলিম ফিলিম’, ‘ইতিহাসের সীমানা ছাড়িয়ে’।
রূপম ইসলাম গায়ক, সুরকার, গীতিকার, সঙ্গীত পরিচালক, লেখক; বিখ্যাত বাংলা রক্ ব্যান্ড ফসিলস্-এর প্রাণপুরুষ। জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন ২০১০ সালের বাংলা ছবি 'মহানগর@কলকাতা'-তে নেপথ্য গায়ক হিসেবে; কাজ করেছেন বিভিন্ন বাংলা, হিন্দি, ওড়িয়া এবং তেলুগু ছবিতে। বাংলা রক সঙ্গীত বিষয়ক লেখালেখি, পত্রিকা সম্পাদনা এবং বইপ্রকাশ নিরন্তর। সম্প্রতি নিয়মিত লিখছেন অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস।