অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
দোয়েলপাখি দাশগুপ্ত ফরাসি ভাষার অধ্যাপনা করেন। থিয়েটার, দূরদর্শন ও চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি দীর্ঘদিন তিনি ‘রসাতল’ নামে রম্যরচনার একটি পত্রিকার সম্পাদনা ও প্রকাশনের কাজে যুক্ত থেকেছেন। গান গাইতে এবং লিখতে ভালবাসেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
একরাম আলি কবি, গদ্যকার, প্রাবন্ধিক। প্রকাশিত কবিতার বই : ‘অতিজীবিত’, ‘ঘনকৃষ্ণ আলো’, ‘আঁধারতরঙ্গ’, ‘বিপন্ন গ্রন্থিপুঞ্জ’, ‘পোড়া মাটির ঘড়ি’ প্রভৃতি। প্রবন্ধের বই : ‘মুসলমান বাঙালির লোকাচার’, ‘অ্যাপোলোর পাখি’ এবং ‘বেদনাতুর আলোকরেখা’। ‘ধুলোপায়ে’ এবং ‘হ্যারিসন রোড’ তাঁর দুটি স্মৃতিকথার বই। পেয়েছেন বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পুরস্কার এবং পশ্চিবঙ্গ বাংলা আকাদেমি সম্মান।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
শুভময় মিত্র ফোটোগ্রাফার, চিত্রকর, গদ্যকার, ভ্রমণবিলাসী। কিন্তু তাঁর সর্বাধিক পারদর্শিতা যে কাজে, তা হল, চব্বিশ ঘণ্টা হো-হো করে হাসা ও কোনও কিছুকেই সিরিয়াসলি না নেওয়ার ভঙ্গি করা। খুব মন দিয়ে জীবনটাকে দেখা ও চাখা তাঁর নিত্যকর্ম, এবং সেই জন্যই বোধহয়, কেউ চাকরি, তকমা বা দায়িত্ব দিতে চাইলেই পিছলে বেরিয়ে যান।
জয়দীপ মিত্র মূলত ফোটোগ্রাফার, ছবি তোলেন বেশি, লেখেন কম। আগে লেখা-ছবির বিষয় ছিল দেশ ও দেশের মানুষের সৌন্দর্য এবং বৈচিত্র, কিন্তু ২০১৪ সালের পর থেকে আগ্রহ তৈরি হয় ক্ষমতার বিরুদ্ধে মানুষের রুখে ওঠায়, অর্থাৎ রেসিস্টেন্সে। এখন এই সময় ও সমাজের ছবি লিপিবদ্ধ করায় মন দিয়েছেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সারস্বত সেন ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পড়েছেন। কাজ করেছেন রেডিয়োতে। নেশা খেলাধুলো, সিনেমা থেকে ওয়েব সিরিজের চর্চা— ফর্মুলা ওয়ান থেকে ফুটবল, নর্ডিক নয়্যার থেকে মালয়ালম থ্রিলার তাঁকে সমান টানে।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।