চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সুস্নাত চৌধুরী পেশাগত ভাবে রেস্ট নিতে ভালবাসেন। কখনও ক্লান্ত লাগলে গণমাধ্যমে কাজকর্ম খোঁজেন। ফিচার লেখার জন্য মাঝে মাঝে হাত চুলকোয়। ‘বোধশব্দ’ পত্রিকার প্রুফ দেখেন ও প্রেসে কাগজ পৌঁছে দেন। বিশেষ আগ্রহ ছাপাছাপি ও বাংলা হরফে। মুদ্রণ বিষয়ক প্রকল্পের জন্য ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন ফর দি আর্টস-এর গ্রান্টি।
আবীর ভট্টাচার্য শিবপুর বি.ই কলেজ থেকে ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেছেন। ছায়াছবি, সংগীত, নাটক, শিল্পকলার মতন বিবিধ বিষয়ে গভীর আগ্রহই তাঁর সাম্প্রতিক প্রবন্ধাবলির বিষয় হিসেবে প্রাধান্য পেয়েছে। এসবের বাইরে আঁকা, ক্যুইজে অংশগ্রহণ এবং সঞ্চালনা তাঁর নেশা।
সাগুফতা শারমীন তানিয়া ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক। বর্তমানে প্রবাসী এই লেখকের বইয়ের সংখ্যা আট। লিখেছেন ‘ওয়াসফিরি’, ‘এশিয়া লিটেরারি রিভিউ’ এবং ‘সিটি প্রেস’-এর মতো সাহিত্য-জার্নালে। ২০১৯ সালে পেয়েছেন বাংলা একাডেমির সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ পুরস্কার।
জন্ম বেড়ে ওঠা কলকাতা। বসবাস বসটন, আমেরিকায়। নিয়মিত ভাবে ছোট গল্প ও ফিচার প্রকাশিত হয় আনন্দবাজার পত্রিকা, সাপ্তাহিক বর্তমান, বাতায়ন, বাংলালাইভ, চার নম্বর প্ল্যাটফর্ম, গুরুচণ্ডালী, পরবাস পত্রিকাগুলোতে। ২০২০ তে প্রথম ছোট গল্প সংকলন ক্যালাইডোস্কোপ -দে'জ পাবলিকেশন।
কবীর চট্টোপাধ্যায়ের পেশা ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে গবেষণা ও শিক্ষকতা, নেশা বাংলা গান লেখা। বয়স উনত্রিশ, ছাতি ছাব্বিশ ইঞ্চি, গলাও তাই। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে মাস্টার্স। তারপরে আয়ারল্যান্ডে বছর পাঁচেক লেখাপড়া এবং ছাত্র পড়িয়ে আপাতত কলকাতায় প্রত্যাবর্তন ও বসবাস। পছন্দের জিনিস গান, বেড়াল, এবং ফুটবল।
পেশায় গভর্নমেন্ট জেনারেল ডিগ্রি কলেজ, কালনার, শিক্ষাবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। এর সাথে সাথে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গবেষণার কাজে করছেন। অবসরে লেখালেখি করেন।
ছবি আঁকায় প্রথম আগ্রহ। বাড়ির প্রবল আপত্তিতে প্রথাগত ছবি-পাঠ হয়নি। ছবির সাধ কবিতায় মেটানোর চেষ্টা। তার পর, প্রচুর সিনেমা দেখা, কবিতাকে যা বাড়িয়েছে। কবিতার চেয়েও গল্প লিখে বেশি ফুর্তি। পেশায় সাংবাদিক। নানা বড়-ছোট মাধ্যমে বছর কুড়ি কাজকর্ম। প্রবন্ধ লেখার নিরন্তর তাগিদ রয়েছে এর ফলে। বেশ কিছু প্রবন্ধ ছড়ানো ছিটানো। কয়েকটি বই কবিতার। সম্পাদিত গদ্যগ্রন্থও আছে।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন। আর শুভম ভট্টাচার্য্য পেশায় আপাতত চাকুরি-অনুসন্ধানকারী আর নেশায় আঁকিয়ে। ফেসবুকে পরিচিত ভট্টবাবু নামে। আঁকাঝোঁকার বাইরে শখ বলতে ঘোরা, ছবি তোলা এবং মন খুলে আড্ডা দেওয়া।
গৌতম সেনগুপ্ত ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক, সম্পাদক, অনুবাদক। গল্পের বই: ‘ডেথকেস’, ‘কাউন্টডাউন’ ইত্যাদি। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে ‘গল্পসমগ্র’। পেয়েছেন দিল্লির কথা পুরস্কার (২০০০) ও পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির সোমেন চন্দ পুরস্কার (২০১৫)। এছাড়া তিনি ‘তালপাতা’ প্রকাশনীর কর্ণধার।