রূপম ইসলাম গায়ক, সুরকার, গীতিকার, সঙ্গীত পরিচালক, লেখক; বিখ্যাত বাংলা রক্ ব্যান্ড ফসিলস্-এর প্রাণপুরুষ। জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন ২০১০ সালের বাংলা ছবি 'মহানগর@কলকাতা'-তে নেপথ্য গায়ক হিসেবে; কাজ করেছেন বিভিন্ন বাংলা, হিন্দি, ওড়িয়া এবং তেলুগু ছবিতে। বাংলা রক সঙ্গীত বিষয়ক লেখালেখি, পত্রিকা সম্পাদনা এবং বইপ্রকাশ নিরন্তর। সম্প্রতি নিয়মিত লিখছেন অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
অরুণ কর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আধিকারিক। লেখালিখির চর্চা ছাত্রাবস্থা থেকে। 'দেশ', 'আনন্দবাজার রবিবাসরীয়', 'আনন্দমেলা', 'উনিশ কুড়ি', আজকাল রবিবাসর, 'মাসিক বসুমতী', 'কালি ও কলম' ( বাংলাদেশ) সহ ছোট-বড় নানা পত্রিকায় বহু গল্প প্রকাশিত হয়েছে।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
পম্পা বিশ্বাস ভালবাসেন পড়তে, লিখতে, আঁকতে আর ছবি তুলতে। চাকরি করেন পেটের দায়ে, কিন্তু অনিচ্ছায়। দীর্ঘসূত্রী। তর্কবাজ। কুঁড়ে। ঠ্যালাগুঁতোর পর অতি কষ্টে একটি ছোটগল্পের সংকলন প্রকাশিত। মনে করেন স্বভাবদোষে ওঁর ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
অমিতাভ পুরকায়স্থ লেখালিখি করেন ঐতিহ্য ও লোকসংস্কৃতি নিয়ে। শহরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে কাছ থেকে জানার আগ্রহ আর হেঁটে হেঁটে নিজের মতো করে মানুষ ও ইতিহাস আবিষ্কার করার শখ। সেই শখ আর আগ্রহ আর পাঁচজনের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে কাজ করেন ঐতিহ্য সফর ও খাদ্য সফরের আয়োজনের।
অংশুমান ভৌমিক সাংস্কৃতিক ভাষ্যকার ও নাট্য সমালোচক। শিক্ষকতা করছেন দু’দশকের ওপর। সংস্কৃতির নানান দিক নিয়ে চর্চার সুবাদে গোটা আটেক বই বেরিয়েছে দেশ-বিদেশ থেকে। ‘দ্য টেলিগ্রাফ’ ও ‘কৃত্তিবাস মাসিক’-এর নিয়মিত নাট্য সমালোচক। প্যান্ডেমিকের দরুন হুটহাট বাংলাদেশ যাওয়া যাচ্ছে না বলে ইদানীং মনমরা হয়ে পড়েছেন।
শুভময় মিত্র ফোটোগ্রাফার, চিত্রকর, গদ্যকার, ভ্রমণবিলাসী। কিন্তু তাঁর সর্বাধিক পারদর্শিতা যে কাজে, তা হল, চব্বিশ ঘণ্টা হো-হো করে হাসা ও কোনও কিছুকেই সিরিয়াসলি না নেওয়ার ভঙ্গি করা। খুব মন দিয়ে জীবনটাকে দেখা ও চাখা তাঁর নিত্যকর্ম, এবং সেই জন্যই বোধহয়, কেউ চাকরি, তকমা বা দায়িত্ব দিতে চাইলেই পিছলে বেরিয়ে যান।
রত্নবলি রায় একজন প্রশিক্ষিত ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট এবং মানসিক স্বাস্থ্য কর্মী যিনি কলকাতায় একটি অধিকার ভিত্তিক সংস্থা অঞ্জলির প্রতিষ্ঠাতা, যেটি মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা এবং বা মনোসামাজিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য কাজ করে। তিনি তাঁর অসাধারণ কাজের জন্য হিউম্যান রাইটস ওয়াচের অ্যালিসন ডেস ফোরজেস পুরস্কারে ভূষিত হন। তিনি বিজনেস টুডের পাওয়ারফুল ইমপ্যাক্ট উওম্যান হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। তিনি টাইমস অফ ইন্ডিয়ার টাইমস ওমেন হিরো পুরষ্কার পেয়েছিলেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
অভীক মজুমদার কবি, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক। উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ : ‘সিন্ধুলিপি’ (২০১৫), ‘ভিক্ষাপাত্র’ (২০১৫), ‘পাগলের সঙ্গ করো’ (২০১৮)। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক। শখ : গান শোনা, সিনেমা দেখা, শিল্পকলা আস্বাদন। লেপচা লোকসাহিত্য এবং অন্যান্য ভারতীয় ভাষার কবিতা বাংলায় তরজমার পাশাপাশি অনুবাদ করেছেন মারাঠি দলিত কবি ‘নামধেও ধসালের কবিতা’ (২০১৪)।