পেশায় চিকিৎসক। ক্যানসার-বিশেষজ্ঞ। বই পড়ার নেশা রয়েছে। এবং তার চাইতেও বেশি রয়েছে বই কেনার নেশা। ছবি (পেইন্টিং) দেখতে ভালোবাসেন। গত কয়েকবছর অল্পবিস্তর লেখালিখির অভ্যেস করছেন।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
সৈকত ভট্টাচার্য পেশায় ডেটা সায়েন্টিস্ট, নেশায় লেখক। বর্তমানে ব্যাঙ্গালোর নিবাসী। তাঁর লেখা বই: ‘উত্তরে আছে মৌন’ (২০২১) এবং ‘খামখেয়ালির পথ-পাঁচালি’ (২০১৯)।
দেবদত্ত পট্টনায়েক লেখক, পুরাণবিদ, চিত্রশিল্পী, বক্তা। পুরাণ, উপকথা, লোকসংস্কৃতি এবং ভারতীয় ঐতিহ্যের প্রতি তাঁর মনোজ্ঞ দৃষ্টিভঙ্গি তাঁকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এ-যাবৎ বই লিখেছেন পঞ্চাশেরও বেশি। তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বই: ‘দ্য গডেস ইন ইন্ডিয়া: দ্য ফাইভ ফেসেস অফ দ্য ইটারনাল ফেমিনিন’, ‘ইন্ডিয়ান মিথোলজি: টেল্স, সিম্বলস, অ্যান্ড দ্য আর্টিকেলস ফ্রম দ্য হার্ট অফ দ্য সাব কন্টিনেন্ট’, ‘অলিম্পাস: অ্যান ইন্ডিয়ান রিটেলিং অফ দ্য গ্রিন মিথ’।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
জন্ম কর্ম কলকাতায়, ভাষা শিক্ষা গল্পের বই পড়ে। বানিয়ে বলার, বা শিশুকাল হতেই গুলবাজির অমোঘ টান এড়াতে না পেরে আখ্যান রচনায় সিদ্ধহস্ত। একটানা আড্ডাবিলাস সে হুনরটিকে ধারালো করেছে। হাল সাকিন গড়িয়ায় চিতপাৎ, নেশা ছবি আঁকা এবং রান্না। একটি লাল বিড়ালও আছে।
সঞ্চারী মুখোপাধ্যায় লেখক, সম্পাদক, সাংবাদিক। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সামাজিক নানান ঘটনাবলি নিয়ে লিখে চলেছেন। এইসব লেখার মধ্যে ধরা পড়ে তাঁর অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। প্রকাশিত বই : ‘একটা কষ্ট লজ্জা ভয়’।
দেবদত্ত পট্টনায়েক লেখক, পুরাণবিদ, চিত্রশিল্পী, বক্তা। পুরাণ, উপকথা, লোকসংস্কৃতি এবং ভারতীয় ঐতিহ্যের প্রতি তাঁর মনোজ্ঞ দৃষ্টিভঙ্গি তাঁকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এ-যাবৎ বই লিখেছেন পঞ্চাশেরও বেশি। তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বই: ‘দ্য গডেস ইন ইন্ডিয়া: দ্য ফাইভ ফেসেস অফ দ্য ইটারনাল ফেমিনিন’, ‘ইন্ডিয়ান মিথোলজি: টেল্স, সিম্বলস, অ্যান্ড দ্য আর্টিকেলস ফ্রম দ্য হার্ট অফ দ্য সাব কন্টিনেন্ট’, ‘অলিম্পাস: অ্যান ইন্ডিয়ান রিটেলিং অফ দ্য গ্রিন মিথ’।
রূপম ইসলাম গায়ক, সুরকার, গীতিকার, সঙ্গীত পরিচালক, লেখক; বিখ্যাত বাংলা রক্ ব্যান্ড ফসিলস্-এর প্রাণপুরুষ। জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন ২০১০ সালের বাংলা ছবি 'মহানগর@কলকাতা'-তে নেপথ্য গায়ক হিসেবে; কাজ করেছেন বিভিন্ন বাংলা, হিন্দি, ওড়িয়া এবং তেলুগু ছবিতে। বাংলা রক সঙ্গীত বিষয়ক লেখালেখি, পত্রিকা সম্পাদনা এবং বইপ্রকাশ নিরন্তর। সম্প্রতি নিয়মিত লিখছেন অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস।
কুণাল সরকার হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও শল্যচিকিৎসক। তিনি ‘ক্যালকাটা ডিবেটিং সার্কল’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার। ইউটিউব, ফেসবুক ও বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে তাঁর বক্তব্যের জন্য তিনি প্রসিদ্ধ। তাঁর কথার বিশ্লেষণী ক্ষমতা, অকুতোভয় তীব্রতা, আর সাধারণের প্রতি অপরিসীম দরদ তাঁকে জনপ্রিয় করেছে।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।