‘কিন্তু এসব গান শুনতে চাইলে ‘সুরধুনি’ ছাড়া উপায় নেই। তাই আমি সন্ধের মুখটায়, বাড়ি ফেরার আগে ওখানে গিয়ে দাঁড়াতাম। ওইসব গোমড়া বাচ্চারাই হয়তো আগামীর সন্ধ্যা-আরতি-প্রতিমা-নির্মলা, বা ভবিষ্যতের হেমন্ত-মান্না-শ্যামল-মানবেন্দ্র। কে বলতে পারে?’
শুধু বই পড়া-ই জ্ঞান অর্জন ও সংবেদনশীল হয়ে ওঠার সর্বোত্তম পন্থা, অন্যান্য শিল্প-মাধ্যম সেই সম্মানের যোগ্য নয়— এ কি একধরনের অবাস্তব উন্নাসিকতা? সিরিয়াস সাহিত্যচর্চা যদি পাঠকের মনে অহংকারের জন্ম দেয়, তা কি সামগ্রিক সাহিত্যচর্চার ব্যর্থতা নয়?