

ইতিহাসের ক্ষত ও বিনোদিনী
‘বিনোদিনী যে থিয়েটার ছেড়ে দিয়েছিলেন, তার মূল কারণ তাঁকে ক্রমশ প্রধান চরিত্র থেকে সরিয়ে এনে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করানো হচ্ছিল। ১ জানুয়ারি যে শেষ অভিনয় বিনোদিনী করেন, সেখানে প্রায় কোরাসে অভিনয় করেন তিনি।’
‘বিনোদিনী যে থিয়েটার ছেড়ে দিয়েছিলেন, তার মূল কারণ তাঁকে ক্রমশ প্রধান চরিত্র থেকে সরিয়ে এনে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করানো হচ্ছিল। ১ জানুয়ারি যে শেষ অভিনয় বিনোদিনী করেন, সেখানে প্রায় কোরাসে অভিনয় করেন তিনি।’
‘ভাগ্যিস মাতিস তাঁর বাবার মতো শস্যদানা ও বাড়িঘরের রঙের ব্যবসায়ী হননি! ভাগ্যিস তিনি ল-অফিসের কর্মী হয়েই থাকেননি! পিকাসো মাতিসকে মনে করতেন, রঙের জাদুকর।’
‘দুরন্ত মেধার সঙ্গে কৌতুক মিশে গেলে যা হয়, অচিরেই তিনি প্রিয় হয়ে ওঠেন সকলের। নিজেকে দেখিয়ে বলতেন, ‘আমি ফরসা নই- অ্যালবিনোস, যাকে সবাই সাদা খরগোশ বলে।’
বেঙ্গল বিয়েনালের এক অমূল্য সম্পদ দেখার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে দরবার হলে। অবনীন্দ্রনাথ, গগনেন্দ্রনাথ, সুনয়নী দেবী। তৃতীয় শিল্পী প্রথম দু’জনের বোন। । যে শিল্পীরা আধুনিক ভারতীয় চিত্রকলাকে দিশা দেখিয়েছিলেন, উনি তাঁদের অন্যতম।
‘‘অভিমান’ ছবিটা করার জন্য হৃষীকেশ মুখার্জি ছ-বছর আমার জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। আমি করিনি। কেননা মা বারণ করেছিলেন। ওই রোলটা অমিতাভ বচ্চন করেন। নায়কের নাম সুবীর। গায়ক। ওইটাই আমি…’
অনুভূতির এই সূক্ষ্ম লেখচিত্র , এই স্পর্শকাতর স্পন্দন থেকেই রিলকের কবিতা জেগে ওঠে। পর্যবেক্ষণ, অনুভূতি, মেধা, স্বপ্ন আর ঘোর দিয়ে তার অবয়ব নির্মিত।
‘লিটল মাস্টার টপকে গেলেন স্যর ডনকে। সুনীল কেরিয়ারের সর্বোচ্চ রান করলেন। ২৩৬। সে কোনও আক্রমণের পথে নয়। নিজের কক্ষপথ থেকে চ্যুত হয়ে নয়। ফিরে এলেন নিজের চেনা ছন্দে। হয়তো তার অহং এর থেকে বড় হয়ে দাঁড়াল অনুশীলনের শ্রদ্ধাবোধ।’
‘কেউ চলে যাওয়ার পর, অবিচুয়ারি লেখার সময়ে আমরা সেই রক্তমাংসের মানুষকে মহান করে তুলি। তবে মনমোহন সিংকে যদি মনে করতে হয়, তবে ভারতের মানুষ তাঁকে মনে রাখবে তাঁর অর্থনীতির সংস্কারের জন্য।’
‘অনেক সময়ে সম্পাদক রমাপদ চৌধুরী অপ্রিয় হয়েছেন তাঁর অনুজ সাহিত্যিকদের কাছে। ক্ষুরধার মেধাসম্পন্ন মানুষটি তবুও লেখার ভাল-মন্দ বিচার করতে কোনওদিন কারও সঙ্গে অন্যায় সমঝোতা করেননি।’
বাকস্বাধীনতার কোনও সীমা থাকতে পারে না, সেই অধিকারের ডগায় কোনও তারাচিহ্ন দিয়ে মিনি-হরফে ‘শর্তাবলি প্রযোজ্য’ লেখা যায় না। যদি ক-কে নিয়ে ব্যঙ্গ করা যায়, তবে খ-কে নিয়েও যাবে।
মায়েদের কষ্ট হতে নেই। বিরক্তি তো নৈব নৈব চ! সত্যিকারের মায়েদের ‘বিরক্তি’ জাগলে ‘মা’ স্টিরিওটাইপটির গায়ে আঁচ পড়বে! আর আসল মায়েদের থেকে কল্পনার আদর্শ মায়েদের নিয়েই যাবতীয় উৎকণ্ঠা।
আমার সঙ্গে আলাপ হওয়ার পর একদিন বললেন, “শান্তনু, আমি একটা কমেডি ছবি বানাচ্ছি, যে ধারাটা আমার জীবনেও নতুন। আমি চাই আমরা একটা ফ্রেশ স্টার্ট করি।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.