চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
শঙ্খদীপ ভট্টাচার্য গল্পকার, প্রাবন্ধিক। পেশায় সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। তিনটি প্রবন্ধ-গ্রন্থের পাশাপাশি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর দুটি গল্প সংকলন। ‘মানুষ সমাজ প্রকৃতি : একটি দেশকালিক বীক্ষণ’ বইটির জন্য ২০২২ সালে পেয়েছেন নমিতা চট্টোপাধ্যায় সাহিত্য সম্মান। অবসরে লেখকের পছন্দ ছবি আঁকা। বেড়ালের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালবাসেন।
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। প্রাবন্ধিক। ‘প্রোফেসর শঙ্কুর শেষ ডায়েরি’, ‘ঘটিপুরুষ’, ‘সব প্রবন্ধ রাজনৈতিক’ তাঁর উল্লেখযোগ্য বই। লিখেছেন উপন্যাস ও নাটকও। সম্প্রতি প্রকাশিত বই ‘তাম্বুলি আখ্যান’।
পেশায় চিকিৎসক। ক্যানসার-বিশেষজ্ঞ। বই পড়ার নেশা রয়েছে। এবং তার চাইতেও বেশি রয়েছে বই কেনার নেশা। ছবি (পেইন্টিং) দেখতে ভালোবাসেন। গত কয়েকবছর অল্পবিস্তর লেখালিখির অভ্যেস করছেন।
ঋতব্রত মুখোপাধ্যায় এখনও পড়াশোনা করেন। কিন্তু ছোট থেকেই বড্ড বেশি কথা বলার অভ্যেস। ফলে জেঠু-কাকিমাদের কাছে ‘পাকা’ ছেলে। এ ছাড়া থিয়েটার করেন, আর কেউ নিলে সিনেমায় অভিনয় করেন। তাঁর পরিচয় এটুকুই।
মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
জন্ম কর্ম কলকাতায়, ভাষা শিক্ষা গল্পের বই পড়ে। বানিয়ে বলার, বা শিশুকাল হতেই গুলবাজির অমোঘ টান এড়াতে না পেরে আখ্যান রচনায় সিদ্ধহস্ত। একটানা আড্ডাবিলাস সে হুনরটিকে ধারালো করেছে। হাল সাকিন গড়িয়ায় চিতপাৎ, নেশা ছবি আঁকা এবং রান্না। একটি লাল বিড়ালও আছে।
অরণি বসু কবি, সম্পাদক। দীর্ঘ চার দশক ধরে সম্পাদনা করে চলেছেন সাহিত্য-পত্রিকা ‘উলুখড়’। এ-যাবৎ প্রকাশিত কবিতা-বই চারটি: ‘লঘু মুহূর্ত’, ‘শুভেচ্ছা সফর’, ‘ভাঙা অক্ষরে রামধনু’ ও ‘খেলা চলে’।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।