চিকিৎসক, লেখক। বাংলায় মেডিক্যাল থ্রিলার বিরল, এই ধারায় লেখালিখি করে চলেছেন তিনি। সুনীল সেন তাঁর ডিটেকটিভ চরিত্র। 'স্নেহজাল', 'কর্কটক্রান্তি' প্রভৃতি তাঁর চর্চিত গ্রন্থ। তাঁর কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে ওয়েব সিরিজও।
লেখক, সাংবাদিক। ১৯৮৪ সালে ‘বর্তমান’ পত্রিকায় যোগ দেন। পরবর্তীতে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র দিল্লি সম্পাদক ছিলেন। দেশ-বিদেশে দেখেছেন রাজনীতির জোয়ার-ভাটা। আজ সাংবাদিকতার খণ্ড পরিচয়ের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে ছুঁতে চাইছেন জগৎ ও জীবনের এক বৃহৎকে।
মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।
বরুণ চন্দ অভিনেতা, লেখক। পেশাগতভাবে দীর্ঘদিন বিজ্ঞাপন জগতের সঙ্গে যুক্ত। সত্যজিৎ রায়ের 'সীমাবদ্ধ' ছবিতে অভিনয়ের কারণে সুপরিচিত; পরবর্কাতীকালে অভিনয় করেছেন 'হীরের আংটি', 'ল্যাপটপ', 'চতুষ্কোণ', 'লুটেরা' এবং 'বব বিশ্বাস' ছবিতে। 'মার্ডার ইন দ্য মোনাস্টেরি' তাঁর লেখা জনপ্রিয় রহস্য-রোমাঞ্চ উপন্যাস।
শুভঙ্কর দে প্রকাশক, লেখক। দে’জ পাবলিশিং ছাড়াও ‘কমলিনী’ প্রকাশনের যাবতীয় গুরুদায়িত্ব তাঁর কাঁধে। সবাই ‘অপু’ নামেই চেনেন তাঁকে। ঝুলিতে নানান মজার-মজার গল্প নিয়ে ঘুরে বেড়ান। জীবনের লক্ষ্য একটাই, কী করে একের পর এক ভাল বই বের করা যায়।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
দেবারতি গুপ্ত প্রাবন্ধিক ও চলচ্চিত্রকার। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক। ‘হইচই’ (২০১৩) পরিচালনা দিয়ে সেলুলয়েডে তাঁর আত্মপ্রকাশ। উল্লেখযোগ্য অন্য ছবিগুলি ‘কল্কিযুগ’ (২০১৫), ‘অনেক দিনের পরে’ (২০১৮), এবং ‘ফিল্টার কফি লিকার চা’ (২০১৯)। কাজ করেছেন খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার ভিমুক্তি জয়সুন্দর-এর সঙ্গেও। আপাতত ব্যস্ত তাঁর আগামী ছবি ‘হাসনুহানা’ নিয়ে।
বিশিষ্ট ত্বকরোগবিশেষজ্ঞ ও ত্বকরোগের অধ্যাপক। এই বিষয়ে তাঁর গবেষণা বিদেশেও স্বীকৃতি পেয়েছে। পাশাপাশি দীর্ঘদিন লিখে চলেছেন কবিতা, গদ্য, উপন্যাস, চিত্র-সমালোচনা। তিনি নিজেও একজন শিল্পী। বহু গ্রন্থের প্রণেতা।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
পেশা সাংবাদিকতা, নেশাও তাই। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন খবরের কাগজ ও টিভি চ্যানেলে। সংবাদের পাশাপাশি ভালবাসেন ফিচার লিখতে। ‘আজকাল’ দৈনিকের প্রাক্তন ডেপুটি এডিটর। বেশ কয়েকটি তথ্যচিত্রের চিত্রনাট্য ও নির্মাণে আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি পেয়েছেন।