Doctor সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

Representative Image
অবন্তিকা পাল

মেডিসিনারি : পর্ব ১৭

‘একদিকে যেমন দেখেছি সংখ্যালঘু আশাকর্মীকে তাঁর বর প্রত্যেকদিন কর্মস্থলে এসে টিফিন দিয়ে যান, আবার এও দেখেছি যে, পঞ্চায়েত সমিতির ইলেক্টেড মহিলা মেম্বারকে তাঁর বর মোবাইল ফোন পর্যন্ত ব্যবহার করতে দেয় না। এমন বৈপরীত্য এই বাংলার বুকেই বিদ্যমান।’

Representative image
কুণাল দত্ত

মেডিসিনারি : পর্ব ১৬

এখনও যখন মৃতপ্রায় একজন রোগী দেখি, সেই রাতের কথা মনে করি। ওইটা যদি সম্ভব হয়, তাহলে এটাও সম্ভব। অত সহজে মানুষের জীবন যায় না। সেই রাতে যাঁরা সাথী ছিলেন, তাঁরা এখন কোথায়, জানি না। সিস্টারদের তো কোনও খবরই নেই। কিন্তু সেই মুখগুলো মনে আছে।

Representative Image
অরুণ চ্যাটার্জি

মেডিসিনারি : পর্ব ১৫

“কিছুটা হাঁটার পর নদী পড়ল। আমি তো অবাক! পেরোব কী করে? নেপালি ভদ্রলোককে মোটেই বিচলিত দেখাল না। ওদের ভাষায় বলল, ‘আমার পিঠে উঠে পড়ুন ডাক্তার! চিন্তা নেই কোনও।’”

doctors chamber design
বিষাণ বসু

অ-সুখের ছবি

‘চিকিৎসকের সেই শিরশিরে অস্বস্তি, সেই উৎকণ্ঠা… প্রতিটি শব্দ নিক্তিতে মেপে উচ্চারণ করা, অথচ শব্দগুলো এমনভাবে বলতে হয় যেন একেবারেই স্বতঃস্ফূর্ত! মৃত্যুপথযাত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে রোজ এই একই অভিনয় চালিয়ে যাওয়া, এ-ও কি একপ্রকার ‘জরুরি অবস্থা’ নয়?’

Representative Image
তিস্তা সান্যাল

মেডিসিনারি : পর্ব ১৩

মেয়েদের শরীর, মেয়েদের ব্যথা, মেয়েদের চিকিৎসার এককণাও মেয়েদের হাতে নেই। পুতুলনাচ হয় জানেন? সেইভাবে সুতো দিয়ে ঝোলে মানুষগুলো, তাদের বাঁধা হাত, বাঁধা শরীর, নাচে অঙ্গুলিহেলনে। বাড়ির ঠিকানা জানে না অনেকেই। জন্মতারিখ জানে না।

Representative Image
অভিজিৎ চন্দ

মেডিসিনারি : পর্ব ১২

‘আজও রূপান্তরকামীরা শিক্ষিত সমাজের কাছে কৌতুকের পাত্র। অথচ তাঁরা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য যে-অসম লড়াই চালিয়ে যান, চিকিৎসক হিসেবে আমি তার প্রত্যক্ষদর্শী। আমি একজন চিকিৎসক হিসেবে আমার দায়িত্বটুকু পালন করেছি মাত্র…’

Representative Image
অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়

মেডিসিনারি : পর্ব ১১

‘কত বছরই বা আগের কথা। বছর পনেরো-কুড়ি হবে। মফসসলের এক হাসপাতালের অপারেশন ঘর। অপারেশন টেবিলে লাইগেশন অপারেশন। রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও মৃত্যু। সমস্ত হাসপাতালে দমবন্ধকর অবস্থা। অনিমেষের আহ্বানে সব ডিপার্টমেন্টের ডাক্তাররা ওটিতে হাজির।’

Representative Image
অমিতাভ ভট্টাচার্য

মেডিসিনারি : পর্ব ১০

কবিতা লেখা একটা ডায়েরি আমাকে দিয়ে বলল, পড়বেন, ভুল মনে হলে কারেকশন করে দেবেন। আমি বললাম, পড়ব নিশ্চয়, কিন্তু কারেকশন করতে পারব না। বরং নেক্সট চেক-আপে যখন তুমি আসবে, কেমন লেগেছে কবিতাগুলো, তখন মতামত জানাব।

Representative image for an article by Prantar Chakrabarty
প্রান্তর চক্রবর্তী

মেডিসিনারি : পর্ব ৯

‘যাঁরা বলেন, ডাক্তারি বিজ্ঞান, তাঁরা আসলে ডাক্তারিটাকে গোটাটা বোঝেননি। ডাক্তারি বিজ্ঞান তো বটেই, কিন্তু তাও পুরোপুরি বিজ্ঞান নয়।’

Coloumn Medi-scenery Episode 8 by veteran doctor Tamonash Bhattacharya.
তমোনাশ ভট্টাচার্য

মেডিসিনারি : পর্ব ৮

‘বিকেলের দিকে ওই এমার্জেন্সিতে সেদিনের জন্য রাউন্ড দিতে গেছি। হঠাৎই দেখি, মহিলাদের ওই ওয়ার্ডের দরজায় পর্দা সরিয়ে এক মাঝবয়সি লোক ওই মহিলার শয্যার দিকে তাকিয়ে উঁকিঝুঁকি মারছে। আমি ওই লোকের চোখের দৃষ্টি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে না-হতেই দেখি লোকটি গায়েব।’

Interview of Dr. Jayranjan Ram on antidepressant pills, public mental helth and effects of Covid-19.
ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার : জয়রঞ্জন রাম

‘আমাদের এখানে শীতলা ফার্মেসিরা এতই উদার, তারা প্রেসক্রিপশন ছাড়াই ঘুমের ওষুধ দিয়ে দেয়। কলকাতাই একমাত্র শহর, যেখানে এমন যথেচ্ছ ঘুমের ওষুধ পাওয়া যায়, এদেশের অন্যান্য শহরেও এমনটা হয় না।’ কথালাপে জয়রঞ্জন রাম।

Coloumn Medi-scenery Episode 7 by veteran doctor Ramaditya Ray.
রামাদিত্য রায়

মেডিসিনারি : পর্ব ৭

‘কোভিডের সময় কত মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা যে হয়েছে। মানুষ কীভাবে মানুষের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়— সেসময় দেখেছিলাম। এমনও হয়েছে, রোগী বাড়ি যেতে চাইছেন, বাড়ির লোক তাঁকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে আগ্রহী নন।’