

ঋতুদা: লেন্সের ওপারে
ঋতুদাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ঋতুদা, ফ্রেমিং কীভাবে বুঝব? ঋতুদা বলেছিলেন, তুই কমিক্স-এর বই পড়, টিনটিন, বেতাল — যা ইচ্ছে; সেগুলো মন দিয়ে অনুসরণ কর; তাহলেই আলোর সেন্স, (SP- Standerd Play), (EP- Extended Play)— এগুলো সহজে বুঝে যাবি।
ঋতুদাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ঋতুদা, ফ্রেমিং কীভাবে বুঝব? ঋতুদা বলেছিলেন, তুই কমিক্স-এর বই পড়, টিনটিন, বেতাল — যা ইচ্ছে; সেগুলো মন দিয়ে অনুসরণ কর; তাহলেই আলোর সেন্স, (SP- Standerd Play), (EP- Extended Play)— এগুলো সহজে বুঝে যাবি।
‘বাবুর বৈঠকখানায় যেভাবে চা-পানের রীতি প্রচলিত হয়েছিল, মহিলাদের ক্ষেত্রে তার কি কিছু ব্যতিক্রম দেখা যায়? অবসরের ধারণা, মেলামেশা বা চার ইয়ারি আড্ডায় লিঙ্গভেদ আছে কি?’
‘প্রিয়নাথ নিজের দলকে ব্যবহার করতেন স্বদেশি চেতনার প্রসারের কাজেও। প্রতিদিন অনুষ্ঠান শেষে ইংরেজদের অত্যাচারে ধুঁকতে থাকা দেশবাসীকে জাগিয়ে তোলার উদ্দেশ্যে জ্বালাময়ী বক্তব্য রাখতেন তিনি, তাঁবু ফুঁড়ে ধ্বনি উঠত ‘বন্দেমাতরম’।’
‘গোস্বামীবাবুর বইটি বাংলা ভাষায় লেখা বাংলা অক্ষরজ্ঞান, ভাষাশিক্ষা ও নীতিশিক্ষা সম্পর্কিত পাঠ্যপুস্তকের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। বইয়ের ভূমিকা লিখেছেন স্বপন বসু। অতীতচারণায় এসেছে প্রাচীন ও মধ্যযুগের পাঠক্রম থেকে বিংশ শতাব্দীর তিনের দশক পর্যন্ত ইতিবৃত্ত।’
‘দিল্লির জাতীয় রেল মিউজিয়ামে শেষবার গেছি ২০২৩-এ। সেখানকার স্যুভেনির শপে রেল বিষয়ক একাধিক বই থাকলেও ছিল না এই বইটি। কালকা, সিমলা, মেট্টুপলালাম স্টেশনে রেলের স্মারক বিপণিতেও এর দেখা পাইনি! অবশেষে পেলাম তাকে কলেজ স্ট্রিটে।’
‘গুহার ভেতর ঢুকে সব বই ভুলে শুধুই মাথার মধ্যে উঁকি দিয়ে যাচ্ছিল নারায়ণ সান্যালের ‘অজন্তা অপরূপা’, একেবারে গুহার নম্বর দিয়ে ম্যাপ এঁকে প্রতিটা ছবির গল্প এমনভাবে লিখেছেন তিনি, শুধু লেখেনইনি, এঁকেও দিয়েছেন, যে, আমরা যেন শনাক্তকরণের নেশায় মেতে উঠেছিলাম।’
‘ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ জন্মেছিল নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারে, কিন্তু ছোটবেলা থেকেই তার সাংস্কৃতিক পুঁজি (অর্থাৎ, প্রিভিলেজ) ছিল যথেষ্ট। নিত্যই ভাড়াবাড়ি পাল্টাতে হত, কিন্তু বাড়িতে বইপত্র ছিল, ছোটদের জন্য নিয়মিত শিশুপাঠ্য সাহিত্য পত্রিকাও আসত।’
‘একে-একে প্রায় ১৮ জন পাক খেলেন! বছর ঘুরছে, মহাবিষুব পেরচ্ছে সূর্য রশ্মি! সন্ন্যাসীরা পাক খেতে-খেতে ফল, বাতাসা বিলোচ্ছে অকাতরে! হুড়োহুড়ি করে সেসব কুড়নোর কী ধুম মানুষের!’
‘জীবনের প্রথম সশস্ত্র অভিযানে ভগৎ সিং শীতল ‘বিপ্লবী পেশাদারিত্ব’ দেখিয়েছিলেন। হিংসার প্রতি তাঁর কোনও রোমান্টিক মোহ ছিল না, ডায়েরি পড়লেই সেটা বোঝা যায়। কিন্তু বিপ্লবীর হৃদয় যেমন নরম, তেমনই পাষাণ।’
‘আর মাত্র ক’টা দিনই জাকারিয়ার সুসজ্জিত দোকানগুলোর পশরা থাকবে, তারপর যে যার পেশায় ফিরে যাবেন, অনেকে ফিরে যাবেন নিজ-নিজ রাজ্যে।’
‘বোধহয় উদাসীনতম একটি পাখি, নিছক আনন্দের জন্যই, হয়তো একই সুর করে ডাকতে থাকে। কৃষ্ণের বাণীর মতো শোনা যায়, পরিবর্তন সংসারে নিয়ম। আমি অত বুঝি না বাবা, আমার নিছক আনন্দ হলেই হয়ে যাবে।’
‘রাস্তাঘাটের বাঁকে বাঁকে ফেরিওয়ালার ডাক কমে এসেছে। অন্যদিকে ট্রেনে বাসে ও ফুটপাতে হরেকরকম হকারদের হাঁকডাক বেড়েই চলেছে। যদিও ট্রেনে হকারি আজকের নয়, সম্ভবত ট্রেনের আরম্ভকাল থেকেই এই বিক্রেতারা আছেন।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.