

ভাঙনের জয়গান
‘লোকটা আসলে ম্যাভেরিক ইন নেচার; যদি খুব সহজে সাফল্য এসে যায়, তখন বোধহয় ওখানে উনি ক্লান্ত বোধ করেন। এবং সেখানে থেমে থাকতে চান না। এধরনের মানুষরা নিজেই নিজেদের ক্রাইসিস তৈরি করেন এবং নিজেরাই সেগুলো সল্ভ করার চেষ্টা করেন।’
‘লোকটা আসলে ম্যাভেরিক ইন নেচার; যদি খুব সহজে সাফল্য এসে যায়, তখন বোধহয় ওখানে উনি ক্লান্ত বোধ করেন। এবং সেখানে থেমে থাকতে চান না। এধরনের মানুষরা নিজেই নিজেদের ক্রাইসিস তৈরি করেন এবং নিজেরাই সেগুলো সল্ভ করার চেষ্টা করেন।’
‘সত্যি অর্থে আয়নায় মুখ দেখলে বাঙালির জাতিসত্তায় যা উঠে আসে, তা হল বুদ্ধিমত্তার আত্মাভিমান। সত্যির অহংকার যদি সত্যির থেকে বড় হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে আসল সত্যি ভস্মীভূত হয়।’
‘অন্ধকারের গান বাঁধলেও মানুষ হিসেবে কিন্ত ভারী মিষ্টি ছিলেন অজি। পুরোটাই উনি করেছেন সুন্দর রসবোধের মাধ্যমে, মজার সঙ্গে। এটাই ভীষণ অনুপ্রেরণা দেয় আমাকে। ‘Changes’, ‘Dreamer’, ‘Mama I’m coming home’-এর মতো গান ওঁর ভীষণ সংবেদনশীল একটা দিককে সামনে আনে।’
‘বাংলা সিনেমার ইতিহাসে না-হওয়া ছবি, ইন্ডাস্ট্রির মনের ছবি দেখায়। একেকজন পরিচালকের ভাবনার ইতিহাসটা দেখিয়ে দেয়। উত্তমকুমারকে নানা কাহিনির নানা চরিত্রে অভিনয় করানোর এই ভাবনাগুলো মহানায়কের অভিনয়-ইতিহাসে নানা সম্ভাবনার জন্ম দিয়েছিল।’
“আমাদের চেতনা, বিশ্বাস আমাদের সামাজিক সত্তাগুলো নির্ধারণ করে না, বরং সামাজিক সত্তাই চেতনার নিয়ন্ত্রক। ঠিক এ-সংক্রান্ত একটি বিতর্ক উসকে দেন যশোধরা তাঁর বইতে। তিনি লিখছেন, ‘বিজ্ঞাপন সমাজমনকে নির্ধারণ করে, নাকি সমাজমনই আসলে বিজ্ঞাপনগুলি কেমন হবে প্রস্তুত করে দেয়;’”
“‘অনঙ্গমোহন’ কাব্য দিয়ে তাঁর লেখালেখির শুরু। সংবাদ-প্রভাকর দফতরে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত যে-দিন একটা ‘ইংলিশম্যান’ কাগজ থেকে খানিকটা তাঁকে অনুবাদ করতে বলেছিলেন, অক্ষয়কুমার সোজা বলে দিয়েছিলেন, ‘আমি কখনও গদ্য লিখিনি, আমি লিখতে পারব না’। পরে গদ্যই হয়ে ওঠে তাঁর লেখার প্রধান বাহন।”
‘বিরিয়ানির মধ্যে একটা নিশ্চিন্ত ব্যাপার আছে। অনুষ্ঠানবাড়ির মেনুতে বিরিয়ানি স্থির হয়ে গেল মানে এইবার শুধু সেটাকে জাস্টিফাই করার মতো আগু-পিছু পদাবলি রচনা করতে হবে! একেবারে অ্যানালগ শতকের মধ্যবিত্ত মা-বাবাদের মতো। ক্যালায় কিন্তু ভালওবাসে!‘
‘পাহাড়ি পথের দু’ধারের গাছে লাগানো রংবেরঙয়ের প্রেয়ার ফ্ল্যাগ। বৌদ্ধদের বিশ্বাস, এগুলো সৌভাগ্যের প্রতীক, অশুভ শক্তি থেকে বাঁচায়। কিন্তু শুধুই কি এরকম দুর্গম জায়গায় বলে এত বিখ্যাত ভুটানের আইকন এই মনেস্ট্রি?’
ম্যাজিক বিষয়ে তাঁকে কিছুটা স্বশিক্ষিতই বলা চলে। দশম শ্রেণিতে পড়াকালীন প্রকাশিত হয় জাদুবিষয়ক প্রথম রচনা। বছরচারেক যেতে-না-যেতে, লন্ডন থেকে প্রকাশিত বিখ্যাত ‘দ্য ম্যাজিসিয়ান মান্থলি’ পত্রিকায় লিখলেন জাদু নিয়ে মৌলিক প্রবন্ধ।
‘অফুরন্ত থই-থই মানুষের ভিড়। রথে-রথে ছয়লাপ। জলের কীর্তন আকাশ ছুঁয়েছে। দশদিকে মেঘের শ্রীখোলে টান লেগেছে। চৈতন্যের পায়ের ছাপ একদা এই পথে, ভাবতেই শরীর রোমাঞ্চিত কদমফুল।’
‘গওহর জান এক বহুকৌণিক চরিত্র— নানা বৈপরীত্যের সহবাস। খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছেও নতুন কিছু শেখার ব্যাপারে তিনি ‘তদ্বিদ্ধি প্রণিপাতেন’ নীতিতে বিশ্বাসী, আত্মমর্যাদা আর স্বীকৃতি আদায়ের ব্যাপারে ‘তর্কেষুকর্কশধিয়ঃ’, আর জীবনযাপনে স্বৈরিণী।’
আজকের আইরিশ সাহিত্যিকরা সাহিত্যের গঠনকে ভেঙে ফেলছেন, ছোট-ছোট বাক্যে, সাদা কাগজে স্পেস রেখে, অথবা চুপ করে থেকে পাঠকের কাছে পৌঁছাতে চাইছেন। তারা জানেন— শব্দ না বললেও পাঠক অনুভব করবে।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.