
অদৃশ্য নজরদার
গন্ধটা সন্দেহজনক! গণতন্ত্রের এহেন সংকটে প্রাথমিকভাবে বিরোধী দলগুলি অজ্ঞ থাকলেও, বিরোধিতা করেছে অ্যাপেলের মতো বহুজাগতিক সংস্থা। তারা কাস্টমারের সাইবার সেফটি ইস্যুতে কোনওরকম সমঝোতা করতে রাজি নয়।

গন্ধটা সন্দেহজনক! গণতন্ত্রের এহেন সংকটে প্রাথমিকভাবে বিরোধী দলগুলি অজ্ঞ থাকলেও, বিরোধিতা করেছে অ্যাপেলের মতো বহুজাগতিক সংস্থা। তারা কাস্টমারের সাইবার সেফটি ইস্যুতে কোনওরকম সমঝোতা করতে রাজি নয়।

‘আজ যদি মারিয়া কোরিনা নির্বাচন জিতে ক্ষমতায় আসেন, তাহলে তাঁর ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ হবে। তিনিও ক্ষমতার একটি অংশ হবেন মাত্র। খুব বেশি হলে তৈলখনির বিপুল ভাণ্ডার উন্মুক্ত হবে আমেরিকার জন্য। কিন্তু যারা ক্রমাগত ইজরায়েলের এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডর বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী লড়াই করছে, ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছে তাদের ব্যক্তিস্বার্থ কী?’

‘১৮৫৬ সালের মে মাসে কলকাতার নদীতীরে নোঙর করল জেনারেল ম্যাকলিওড নামে এক বিলাসবহুল তরী। আরোহী অওয়াধের শেষ নবাব ওয়াজিদ আলী শাহ্। ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড ডালহৌসির ঔপনিবেশিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার বলি হয়ে প্রায় ৯ বছরের রাজ্যপাট চুকিয়ে বিদ্ধস্ত সম্রাট এসে পৌঁছলেন গঙ্গাতীরে।’

‘ট্রাম্প আমলের দ্বিতীয় দফায় আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক অবনতির যে স্তরে পৌঁছেছে, তা উন্নতির ব্যর্থ প্রয়াসে না গিয়ে বিকল্প পথের অনুসন্ধান করা উচিত। নতুবা, ভারতীয় অর্থনীতির শেষের শুরু অবশ্যম্ভাবী।’
ভারতের বিদেশনীতি নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ…

‘অগাস্ট মাসেই আরও একটা কলঙ্কিত দিন রয়েছে। ১৬ অগাস্ট, ১৯৮০। ঐতিহাসিক কলকাতা ডার্বি, ফিফার ‘ক্লাসিক রাইভালরি’-র তালিকায় নথিভুক্ত ময়দানি প্রতিদ্বন্দ্বীরা মাঠে নেমেছে। এগারো মিনিটের মাথায় বিদেশ বসুর সঙ্গে দিলীপ পালিতের ফাউল, রেফারির সিদ্ধান্তহীনতা দিয়ে শুরু হল দ্বন্দ্ব। যা গ্যালারি পেরিয়ে মাঠের বাইরে অবধি গড়াল।’

‘পুঁজির জোর না থেকেও যে শুধুমাত্র আদর্শে ভর করে জনসাধারণের সমস্যা শনাক্তকরণ ও তা সমাধানের স্বপ্ন দেখা সম্ভব, তা এই যুদ্ধে করে দেখিয়েছেন মামদানি।’

‘প্রশ্ন জাগে, শিশুর জন্য আদৌ বাসযোগ্য এই পৃথিবী? এ-দুঃস্বপ্নের অভিঘাত যে মহাভারতের জৃম্ভণাস্ত্রের চেয়েও বেশি জোরালো। এর কোনও অ্যান্টিডোট কি আপনি তৈরি করেছেন? যাতে প্রতিটা শিশু শান্তিতে ঘুমোতে পারে। প্রতিটা সকাল যাতে হয়ে ওঠে রঙিন।’

তবু কেউ-কেউ আজও রুখে দাঁড়ায়।
কোহলি বহুবার বুঝিয়েছেন, ঘুরে দাঁড়ানোই ভাল। কিন্তু কিছু না-পাওয়া থাক আক্রমণের সম্মুখে বেয়নেট হয়ে। তীব্র রোদে একটু ছায়া হয়ে। না-ই বা হল সব পাওয়া। তবু সংগ্রহ করেছি কিছু খড়কুটো।

‘সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে, হাসির ফেরিওয়ালাদের শাসক কিঞ্চিৎ শত্রুর নজরেই দেখে। উপহাসটুকুর সম্পূর্ণ অধিকার শুধুমাত্র শাসক ও তাঁর পোষা ভাঁড়েদের।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.