বিজলীরাজ পাত্র প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। যৌনতা ও পর্নোগ্রাফি নিয়ে এমফিল করেছেন সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটা থেকে। বর্তমানে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে পিএইচডি করছেন ‘গ্রন্থ ইতিহাস’ বিষয়ে। আগ্রহের বিষয়: পুথি সংস্কৃতি, প্রাগাধুনিক সাহিত্য, যৌনতার ইতিহাস, পর্নোগ্রাফি, বৌদ্ধিক ইতিহাস, ভিজুয়াল কালচার।
দিন গুজরানের তাগিদে ব্যাঙ্কে কাজ করেন আর নিজের মতো বাঁচার তাগিদে সুযোগ পেলেই শহর থেকে পালিয়ে যান, আর গিয়ে থামেন হয় হিমালয়ের অন্দরে কন্দরে বা অনামী কোনও এক নিস্তরঙ্গ গ্রামে। পাশ্চাত্য সংগীতের ভক্ত তমালের প্রিয় নেশা বই পড়া, গিটার বাজানো আর ছবি আঁকা। মুজতবা আলীর ভক্ত, তাঁর গুরুর মতোই আড্ডা দিতে আর জীবনকে উদযাপন করে বাঁচতে ভালবাসেন।
লেখেন মূলত নিবন্ধ, কলাম, উত্তরসম্পাদকীয় ও ছোটগল্প। যৌনসংখ্যালঘু, প্রতিবন্ধী, বয়স্ক মানুষ, স্কুলশিক্ষা, শাস্ত্রীয় সঙ্গীত, নৃত্য ও সিনেমা তাঁর বেশিরভাগ লেখার বিষয়। অনুবাদকর্মের সঙ্গেও বহু বছর যুক্ত।
বিশিষ্ট সংগ্রাহক, প্রাবন্ধিক। মেনুকার্ড থেকে স্ট্যাম্প— আগ্রহের বিষয় নানাবিধ। বেড়াতে ভালবাসেন। প্রকাশিত বই: ‘বাহনলিপি’, ‘সেকেলে গপ্পো’, ‘ভ্রমণ: নানা রূপে দেখা’ প্রভৃতি।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
দেব রায় ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, চলচ্চিত্র-সমালোচক। সহ-লেখক হিসেবে ‘ভূতের ভবিষ্যৎ’ ও ‘আশ্চর্য প্রদীপ’ ফিল্মে তাঁর লেখা সংলাপ জনপ্রিয় হয়েছে। সহকারী পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছেন নানান সময়ে। ‘তরুলতার ভূত’ কাহিনিচিত্রটির নির্মাতা।
সঞ্চারী মুখোপাধ্যায় লেখক, সম্পাদক, সাংবাদিক। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সামাজিক নানান ঘটনাবলি নিয়ে লিখে চলেছেন। এইসব লেখার মধ্যে ধরা পড়ে তাঁর অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। প্রকাশিত বই : ‘একটা কষ্ট লজ্জা ভয়’।
বাংলা গানের জগতে তিনি অন্যতম নাম তথা প্রতিষ্ঠান; শিবপুর বি.ই কলেজের স্নাতক, কর্মজীবনে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্য স্থপতি পদের দায়িত্বে ছিলেন, মানুষের জন্য ঘর বাঁধার সমান্তরালে চলেছে মানুষের জন্য গান বাঁধা, আজও সে-ধারা প্রবহমান।