বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগের উপ-পরিচালক (প্রকাশন)। ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র প্রাক্তন চিফ সাব এডিটর। ভারত সরকারের পরিভাষা কর্মশালায় বিশেষজ্ঞ হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন। বিশেষ আগ্রহ গ্রন্থনির্মাণ এবং গ্রন্থবিদ্যায়। এছাড়া রবীন্দ্রনাথ, সাহিত্য, সংগীত এবং চলচ্চিত্র নিয়ে নিয়মিত নিবন্ধ লেখেন সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে।
গবেষক ও প্রাবন্ধিক। কাজ করেন লোকসাহিত্য নিয়ে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে গবেষক, মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি শিক্ষক।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শিল্প সমালোচক, সম্পাদক ও প্রাবন্ধিক। যুক্ত ছিলেন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গেও। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনাও করেছেন কিছুদিন। যুক্ত থেকেছেন ললিত কলা আকাদেমির সঙ্গেও।
সুমন মুখোপাধ্যায় চিত্র পরিচালক, নাট্য পরিচালক, লেখক। প্রথম ছবি ‘হার্বার্ট’ পায় ‘শ্রেষ্ঠ বাংলা চলচ্চিত্র’ হিসাবে জাতীয় পুরস্কার। পরিচালনা করেছেন ‘দ্য ম্যান অফ দ্য হার্ট’, ‘বিসর্জন’ এবং ‘তিস্তাপারের বৃত্তান্ত’-এর মতো অসাধারণ নাটক। সাম্প্রতিককালে
সময়ের তাগিদে আবারও মঞ্চে ফিরিয়ে এনেছেন তাঁর পরিচালিত ‘মেফিস্টো’।
সৌকর্য ঘোষাল ‘রেনবো জেলি’, ‘পেন্ডুলাম’, ‘ভূতপরী’ প্রভৃতি ছবির পরিচালক। আঁকা ও অ্যানিমেশন তাঁর প্রাথমিক আগ্রহের জায়গা। ছবি তৈরির পাশাপাশি অলংকরণ, গ্রাফিক নভেলের কাজও করে থাকেন।
প্রাবন্ধিক। খেলা তাঁর ভালবাসার মূল ক্ষেত্র। আর্জেন্টিনা, ইস্টবেঙ্গল, বার্সেলোনা, লিওনেল মেসি থেকে টিম ইন্ডিয়া, এই সবকিছু নিয়েই লিখে চলেন নিয়মিত। আরও বিবিধ বিষয়ে আগ্রহী। সম্প্রতি বাংলা ছবির চিত্রনাট্যকার হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করেছেন।
মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।
পেশায় কম্পিউটার গবেষক। অবসর সময়ে স্পেকুলেটিভ ফিকশন পড়েন ও অনুবাদ করেন। বাংলার কল্পবিজ্ঞান ও ফ্যান্টাসি পত্রিকা ও প্রকাশনা ‘কল্পবিশ্ব’-র প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। সম্পাদনা করেছেন একাধিক কল্পবিজ্ঞানের বই। বাংলা কল্পবিজ্ঞানের ইতিহাসের ওপর গবেষণাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। সায়েন্স ফিকশন ও ফ্যান্টাসি নিয়ে লেখেন দেশ-বিদেশের পত্রপত্রিকায়।
সঞ্চারী মুখোপাধ্যায় লেখক, সম্পাদক, সাংবাদিক। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সামাজিক নানান ঘটনাবলি নিয়ে লিখে চলেছেন। এইসব লেখার মধ্যে ধরা পড়ে তাঁর অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। প্রকাশিত বই : ‘একটা কষ্ট লজ্জা ভয়’।
প্রযুক্তিবিদ্যার ছাত্র হলেও চর্চার পরিসর লিটল ম্যাগাজিন এবং থার্ড থিয়েটার। আইটি সেক্টরের চাকরি ছেড়ে আপাতত সম্পাদনা ও প্রকাশনায় পূর্ণ সময়ের জন্য যুক্ত। ২০১২ সাল থেকে ‘কালি কলম ও ইজেল’ নামে একটি লিটল ম্যাগাজিনের সম্পাদক।