পুরাশ কানপুর হরিদাস নন্দী মহাবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। আফ্রিকান সাহিত্যিক চিনুয়া আচিবি-র উপন্যাস নিয়ে গবেষণা করে এম.ফিল. ডিগ্রি প্রাপ্তি। সদ্য শেষ করেছেন পি.এইচ.ডি.-র কাজ। লেখালিখি করেছেন উপস্থাপনার রাজনীতি, ক্ষমতা ও প্রতিরোধের আন্তঃসম্পর্ক, লোকপ্রিয় সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয়ে।
ইতিহাসের ছাত্র ও গবেষক, প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পূর্ন করেছেন। আগ্রহের বিষয়, আধুনিক বাংলা তথা ভারতের বৌদ্ধিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাস, মধ্যযুগের ভারতের স্থাপত্য ও চিত্রকলার ইতিহাস। প্রথাগত পড়াশোনার পাশাপাশি রেল ব্যবস্থার ভূত, ভবিষ্যৎ, বর্তমান ও ক্যুইজ নিয়ে চর্চা করতে পছন্দ করেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার, নাট্যকর্মী ও সংগীতকার। তরুণ প্রজন্মের অন্যতম উজ্জ্বল মুখ। বেশ কিছু সিরিজ ও চলচ্চিত্রে তাঁর অভিনয় নজর কেড়েছে। প্রবন্ধ ও ফিচারও লেখেন পত্রপত্রিকায়। যুক্ত শান্তিপুর সাংস্কৃতিক নাট্যদলের সঙ্গে। কাজ করেছেন বাংলা ছবির সহ-পরিচালক হিসেবেও।
রোদ্দুর এমন একটা বই যার ফ্রণ্ট কভারে সিনেমা আর ব্যাক কভারে ঘুম। মধ্যে অনেকগুলো পাতা। লেখা ও না-লেখা। সসম্মানে অঙ্কে তৃতীয় বর্ষের পড়াশোনা শেষ করলেও হিসেবনিকেশ গুলিয়ে দেওয়াই রোদ্দুরের প্রধান কাজ।
আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীশ্রম, কর্মক্ষেত্রে যোগদান এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে গবেষণারত। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ শিল্পোন্নয়ন নিগমে মানবসম্পদ উন্নয়ন বিভাগে ও.এস.ডি. পদে নিযুক্ত। দেশি ও বিদেশি জার্নালে গবেষণাপত্র এবং নানা পত্রপত্রিকায় প্রবন্ধ লিখেছেন ও লেখেন।
বিখ্যাত অভিনেতা। চাকরিজীবনে ছিলেন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ। থিয়েটার দিয়ে অভিনয়-জীবন শুরু। তারপর ছোটপর্দা ও বড়পর্দায় প্রায় দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অভিনয় করে চলেছেন। অনুরাগীদের মতে, জাতীয় স্তরের যে-কোনও অভিনেতার সঙ্গে তাঁর তুলনা চলে। ট্রোলারদের অবশ্য সবেতেই অসুবিধে।