রাজ্য পূর্ত দফতরে কর্মরত। পছন্দ সেতার ও সরোদ, চিত্রকলা, কলনবিদ্যা ও সিনেমা। প্রকাশিত কবিতার বই: ‘ভ্যান গঘের প্রিয় রঙ’ (ভাষালিপি) এবং ‘গোলাপে, হাওয়ার বেগে‘ (অহিরা)।
স্ট্যান্ড আপ কমেডি শিল্পী, ফিচার লেখক, চিত্রনাট্যকার ও নির্দেশক। নির্দেশনা করেছেন ‘ভিঞ্চি ভারতী অ্যাকাডেমি’ শীর্ষক একটি ওয়েব সিরিজ, লিখেছেন বেশ কিছু সিরিজের চিত্রনাট্য। অনুবাদ করেছেন নাটকও।
সোহিনী দাশগুপ্ত চিত্র-পরিচালক, তথ্যচিত্র-নির্মাতা, কবি। আঠারো বছর ধরে বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত-র সহকারী পরিচালক ও সহ-চিত্রনাট্যকার হিসেবে কাজ করেছেন। ২০১৪ সালে নিজের প্রথম বড় ছবি, ‘ছোটিমোটি বাতে’-র (হিন্দি) পরিচালনা। সাম্প্রতিক তথ্যচিত্র ‘ড্রামা ক্যুইন্স‘ এবারের ইন্ডিয়ান প্যানোরামা-তে দেখানো হয়। সিনেমা আর কবিতা ছাড়া ভালবাসেন নাচ ও পারফর্ম্যান্স নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে।
অনিতেশ চক্রবর্তী বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। বর্তমানে গবেষণারত। নিজস্ব সংস্থা রয়েছে। তথ্যচিত্র বানান। সম্পাদনা করেছেন একাধিক পত্রিকা ও বই। প্রকাশিত কবিতার বই ‘সংকেত আকাশে উড়ছে’।
বিজলীরাজ পাত্র প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। যৌনতা ও পর্নোগ্রাফি নিয়ে এমফিল করেছেন সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস, ক্যালকাটা থেকে। বর্তমানে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে পিএইচডি করছেন ‘গ্রন্থ ইতিহাস’ বিষয়ে। আগ্রহের বিষয়: পুথি সংস্কৃতি, প্রাগাধুনিক সাহিত্য, যৌনতার ইতিহাস, পর্নোগ্রাফি, বৌদ্ধিক ইতিহাস, ভিজুয়াল কালচার।
বিশিষ্ট সংগ্রাহক, প্রাবন্ধিক। মেনুকার্ড থেকে স্ট্যাম্প— আগ্রহের বিষয় নানাবিধ। বেড়াতে ভালবাসেন। প্রকাশিত বই: ‘বাহনলিপি’, ‘সেকেলে গপ্পো’, ‘ভ্রমণ: নানা রূপে দেখা’ প্রভৃতি।
মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগের উপ-পরিচালক (প্রকাশন)। ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র প্রাক্তন চিফ সাব এডিটর। ভারত সরকারের পরিভাষা কর্মশালায় বিশেষজ্ঞ হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন। বিশেষ আগ্রহ গ্রন্থনির্মাণ এবং গ্রন্থবিদ্যায়। এছাড়া রবীন্দ্রনাথ, সাহিত্য, সংগীত এবং চলচ্চিত্র নিয়ে নিয়মিত নিবন্ধ লেখেন সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে।