‘দ্য ইন্টারন্যাশনাল’ পত্রিকার একজিকিউটিভ এডিটর। নিয়মিত কলাম লেখেন ব্রিটিশ দৈনিক ‘মর্নিং স্টার’-এ। স্বাধীন সাংবাদিক হিসেবে দক্ষিণ এশিয়া ও ইউরোপের পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে চলেছেন। বাংলাদেশ নিয়ে ২০১৮ সাল থেকে তদন্তমূলক সাংবাদিকতা করে চলেছেন।
জলপাইগুড়ির প্রসন্নদেব মহাবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে শিক্ষকতা করেন। মূলত গল্পকার। গল্পের পাশাপাশি নিবন্ধ, প্রবন্ধ লিখে থাকেন এবং অনুবাদ করে থাকেন। সম্পাদিত ও অনূদিত বই, 'অর্ধেকের খোঁজে: ভারতীয় নারীর হাজার বছরের নির্বাচিত কবিতা'।
স্কটিশ চার্চ কলেজে ইংরেজি-সাহিত্যের লেকচারার হিসাবে পেশাদার জীবন শুরু, পরে বাংলার প্রথম সারির দৈনিকেও নিজের প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন। তাঁর লেখা বইগুলির মধ্যে ‘কাদম্বরীদেবীর সুইসাইড-নোট’, ‘গিরিশ ও বিবেকানন্দ’, ‘প্রাণসখা বিবেকানন্দ’, ‘নায়ক রবি’ পাঠকদের কাছে সাদরে সমাদৃত।
পেশা সাংবাদিকতা, নেশাও তাই। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন খবরের কাগজ ও টিভি চ্যানেলে। সংবাদের পাশাপাশি ভালবাসেন ফিচার লিখতে। ‘আজকাল’ দৈনিকের প্রাক্তন ডেপুটি এডিটর। বেশ কয়েকটি তথ্যচিত্রের চিত্রনাট্য ও নির্মাণে আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি পেয়েছেন।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
মহারাজা সায়জীরাও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্প ইতিহাস অধ্যাপিকা। গবেষণাক্ষেত্র নারীবাদ, ভারতীয় নন্দনতত্ত্ব ও শিল্পকলা। শিল্প প্রদর্শনী আয়োজন ও শিল্প নিয়ে লেখালিখিতে আগ্রহী। ২০২০ সালে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর বই 'Transcending the Glass Case: The Women Artists of Early 20th Century Bengal and the Gendered Indigenous Modernism'.
শিল্প ইতিহাসের অধ্যাপক ও গবেষক। নিজেও শিল্পচর্চা করেন।
যুক্ত ছিলেন, ললিতকলা একাডেমির আঞ্চলিক শাখায়। তাঁর উৎসাহের পরিসর, শিশু সাহিত্য ও লোকসাহিত্য নিয়ে গবেষণাভিত্তিক লেখালেখি। ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন, উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর ‘টুনটুনির বই’টি। বাংলার শোলাশিল্প, মৃৎশিল্প, ও ভারতীয় শিল্পকলা বিষয়ে তাঁর লেখা নিবন্ধগুলি প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।