মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।
রোদ্দুর এমন একটা বই যার ফ্রণ্ট কভারে সিনেমা আর ব্যাক কভারে ঘুম। মধ্যে অনেকগুলো পাতা। লেখা ও না-লেখা। সসম্মানে অঙ্কে তৃতীয় বর্ষের পড়াশোনা শেষ করলেও হিসেবনিকেশ গুলিয়ে দেওয়াই রোদ্দুরের প্রধান কাজ।
দীপান্বিতা রায় পেশায় বৈদ্যুতিন মাধ্যমের সাংবাদিক। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিশু কিশোর অ্যাকাডেমির এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য এবং অ্যাকাডেমি থেকে প্রকাশিত পত্রিকা চির সবুজ লেখার সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য। পেয়েছেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার (২০১৭), সঙ্গীতা দশভুজা পুরস্কার (২০২০), গজেন্দ্রকুমার মিত্র সুমথনাথ ঘোষ স্মৃতি পুরস্কার (২০২০), নীলদিগন্ত পত্রিকা পুরস্কার (২০২০)।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
পেশায় স্কুলশিক্ষক। নেশায় গদ্যকার, কবি। সংগীতের নানা ক্ষেত্রে তাঁর আগ্রহ। বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রে পারদর্শী। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত থেকে পাশ্চাত্য সংগীতের নানান ধারার নিমগ্ন শ্রোতা। প্রকাশিত বই, ‘বেরিয়ে পড়ার ট্রেলার’, ‘ধরে নেওয়া যাক’।
বিশিষ্ট শিল্পী ও প্রাবন্ধিক। শান্তিনিকেতনের কলাভবন মিউজিয়ামের কিউরেটর। কেতকী কুশারী ডাইসনের সঙ্গে 'রঙের রবীন্দ্রনাথ'-এর মতো গ্রন্থ লিখেছেন, এছাড়াও সম্পাদনা করেছেন 'মাস্টারমশাই', 'নন্দলালের বাপুজি'-র মতো গ্রন্থ।
পিনাকী ভট্টাচার্য বই পড়তে আর আড্ডা দিতে ভালবাসেন। নেশা: শহর কলকাতা। রম্য রচনা লিখতে, অভিনয় করতে আর খাবারের ইতিহাস খুঁড়তে থাকেন নিজের আনন্দ খুঁজতে। পেশায় সার্ভিস সেক্টর বিশেষজ্ঞ হলেও তিনি সবচেয়ে ভালবাসেন ঘুমোতে।