ঋতব্রত মুখোপাধ্যায় এখনও পড়াশোনা করেন। কিন্তু ছোট থেকেই বড্ড বেশি কথা বলার অভ্যেস। ফলে জেঠু-কাকিমাদের কাছে ‘পাকা’ ছেলে। এ ছাড়া থিয়েটার করেন, আর কেউ নিলে সিনেমায় অভিনয় করেন। তাঁর পরিচয় এটুকুই।
বিমল মিত্র (১৯১২-১৯৯১) বাংলাভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। প্রথম উপন্যাস ‘ছাই’ রচনার পর তাঁর লেখা ‘সাহেব বিবি গোলাম’ উপন্যাসটি পাঠক জগতে বিপুল ভাবে সমাদৃত হয়। এ ছাড়া ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ এবং ‘একক দশক শতক’ উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে তিনশো বছরের সমাজজীবনের এক বিস্তৃত কালের চালচিত্র তিনি তুলে ধরেছেন। ১৯৬৮ সালে ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কারে সম্মানিত হন।
বরুণ চন্দ অভিনেতা, লেখক। পেশাগতভাবে দীর্ঘদিন বিজ্ঞাপন জগতের সঙ্গে যুক্ত। সত্যজিৎ রায়ের 'সীমাবদ্ধ' ছবিতে অভিনয়ের কারণে সুপরিচিত; পরবর্কাতীকালে অভিনয় করেছেন 'হীরের আংটি', 'ল্যাপটপ', 'চতুষ্কোণ', 'লুটেরা' এবং 'বব বিশ্বাস' ছবিতে। 'মার্ডার ইন দ্য মোনাস্টেরি' তাঁর লেখা জনপ্রিয় রহস্য-রোমাঞ্চ উপন্যাস।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
রাস্কিন বন্ড ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ভারতীয় লেখক। আশ্চর্য সরলতায় মোড়া তাঁর সব কাহিনি। প্রথম উপন্যাস ‘দ্য রুম অন দ্য রুফ’ লেখেন ১৭ বছর বয়সে। ছোটগল্প, নিবন্ধ, উপন্যাস মিলিয়ে এ-যাবৎ পাঁচশোরও বেশি লেখা লিখেছেন। সাহিত্যকৃতির জন্য পেয়েছেন সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৯২), পদ্মশ্রী (১৯৯৯) এবং পদ্মবিভূষণ (২০১৪)।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সঞ্চারী মুখোপাধ্যায় লেখক, সম্পাদক, সাংবাদিক। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সামাজিক নানান ঘটনাবলি নিয়ে লিখে চলেছেন। এইসব লেখার মধ্যে ধরা পড়ে তাঁর অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। প্রকাশিত বই : ‘একটা কষ্ট লজ্জা ভয়’।
সুদেষ্ণা রায়ের জীবন শুরু শিক্ষকতা দিয়ে। তারপর সাংবাদিক, বহু নামী সংবাদপত্র ও পত্রিকায় কাজ করেছেন। টেলিভিশন সাংবাদিকতা করেছেন, সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন, সিরিয়াল পরিচালনাও করেছেন। এর পর শুরু সিনেমা পরিচালনা, কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি: ‘তিন ইয়ারি কথা’, ‘ক্রস কানেকশন’, ‘যদি love দিলে না প্রাণে’, ‘শ্রাবণের ধারা’। এখন কাজ করেন শিশু অধিকার সুরক্ষা আয়োগের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে।
রাস্কিন বন্ড ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ভারতীয় লেখক। আশ্চর্য সরলতায় মোড়া তাঁর সব কাহিনি। প্রথম উপন্যাস ‘দ্য রুম অন দ্য রুফ’ লেখেন ১৭ বছর বয়সে। ছোটগল্প, নিবন্ধ, উপন্যাস মিলিয়ে এ-যাবৎ পাঁচশোরও বেশি লেখা লিখেছেন। সাহিত্যকৃতির জন্য পেয়েছেন সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৯২), পদ্মশ্রী (১৯৯৯) এবং পদ্মবিভূষণ (২০১৪)।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।