রোদ্দুর এমন একটা বই যার ফ্রণ্ট কভারে সিনেমা আর ব্যাক কভারে ঘুম। মধ্যে অনেকগুলো পাতা। লেখা ও না-লেখা। সসম্মানে অঙ্কে তৃতীয় বর্ষের পড়াশোনা শেষ করলেও হিসেবনিকেশ গুলিয়ে দেওয়াই রোদ্দুরের প্রধান কাজ।
দীপান্বিতা রায় পেশায় বৈদ্যুতিন মাধ্যমের সাংবাদিক। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিশু কিশোর অ্যাকাডেমির এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য এবং অ্যাকাডেমি থেকে প্রকাশিত পত্রিকা চির সবুজ লেখার সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য। পেয়েছেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার (২০১৭), সঙ্গীতা দশভুজা পুরস্কার (২০২০), গজেন্দ্রকুমার মিত্র সুমথনাথ ঘোষ স্মৃতি পুরস্কার (২০২০), নীলদিগন্ত পত্রিকা পুরস্কার (২০২০)।
পেশায় স্কুলশিক্ষক। নেশায় গদ্যকার, কবি। সংগীতের নানা ক্ষেত্রে তাঁর আগ্রহ। বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রে পারদর্শী। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত থেকে পাশ্চাত্য সংগীতের নানান ধারার নিমগ্ন শ্রোতা। প্রকাশিত বই, ‘বেরিয়ে পড়ার ট্রেলার’, ‘ধরে নেওয়া যাক’।
বিশিষ্ট শিল্পী ও প্রাবন্ধিক। শান্তিনিকেতনের কলাভবন মিউজিয়ামের কিউরেটর। কেতকী কুশারী ডাইসনের সঙ্গে 'রঙের রবীন্দ্রনাথ'-এর মতো গ্রন্থ লিখেছেন, এছাড়াও সম্পাদনা করেছেন 'মাস্টারমশাই', 'নন্দলালের বাপুজি'-র মতো গ্রন্থ।
পিনাকী ভট্টাচার্য বই পড়তে আর আড্ডা দিতে ভালবাসেন। নেশা: শহর কলকাতা। রম্য রচনা লিখতে, অভিনয় করতে আর খাবারের ইতিহাস খুঁড়তে থাকেন নিজের আনন্দ খুঁজতে। পেশায় সার্ভিস সেক্টর বিশেষজ্ঞ হলেও তিনি সবচেয়ে ভালবাসেন ঘুমোতে।
কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক। লিখিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে 'অবাঙমানসগোচর', 'আত্মানাং বিদ্ধি', 'পাঁচ দুপুরের নির্জনতা', 'বেলঘরিয়ার ইতিহাস সন্ধানে' প্রভৃতি। সম্পাদিত ও সংকলিত গ্রন্থের মধ্যে 'দেশভাগ এবং', 'না যাইয়ো যমের দুয়ার' প্রশংসা পেয়েছে পাঠকমহলে।
গবেষক ও প্রাবন্ধিক। কাজ করেন লোকসাহিত্য নিয়ে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে গবেষক, মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি শিক্ষক।
লেখেন মূলত নিবন্ধ, কলাম, উত্তরসম্পাদকীয় ও ছোটগল্প। যৌনসংখ্যালঘু, প্রতিবন্ধী, বয়স্ক মানুষ, স্কুলশিক্ষা, শাস্ত্রীয় সঙ্গীত, নৃত্য ও সিনেমা তাঁর বেশিরভাগ লেখার বিষয়। অনুবাদকর্মের সঙ্গেও বহু বছর যুক্ত।
শুভময় মিত্র ফোটোগ্রাফার, চিত্রকর, গদ্যকার, ভ্রমণবিলাসী। কিন্তু তাঁর সর্বাধিক পারদর্শিতা যে কাজে, তা হল, চব্বিশ ঘণ্টা হো-হো করে হাসা ও কোনও কিছুকেই সিরিয়াসলি না নেওয়ার ভঙ্গি করা। খুব মন দিয়ে জীবনটাকে দেখা ও চাখা তাঁর নিত্যকর্ম, এবং সেই জন্যই বোধহয়, কেউ চাকরি, তকমা বা দায়িত্ব দিতে চাইলেই পিছলে বেরিয়ে যান।
কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রী, ২০২৪ সালে স্নাতক। আপাতত যুক্ত মেডিকা হাসপাতালে। ডাক্তারিকে কেবল পেশাই মনে করেন, কোনও পূণ্য কর্ম নয়, কিন্তু অসুস্থ থেকে সুস্থতার পথে কাউকে নিয়ে যেতে পারাটা তাঁর কাছে ম্যাজিকের মতো।