সরকারি কলেজে ইংরেজির অধ্যাপক। ইংরেজি সাহিত্য ছাড়াও অনুবাদ সাহিত্য, অনুবাদ তত্ত্ব এবং অনুবাদের ইতিহাস তার আগ্রহের জায়গা। কলকাতার সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস থেকে বাইবেল অনুবাদের ওপরে গবেষণা করেছেন।
বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগের উপ-পরিচালক (প্রকাশন)। ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র প্রাক্তন চিফ সাব এডিটর। ভারত সরকারের পরিভাষা কর্মশালায় বিশেষজ্ঞ হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন। বিশেষ আগ্রহ গ্রন্থনির্মাণ এবং গ্রন্থবিদ্যায়। এছাড়া রবীন্দ্রনাথ, সাহিত্য, সংগীত এবং চলচ্চিত্র নিয়ে নিয়মিত নিবন্ধ লেখেন সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
কবি, প্রাবন্ধিক, গবেষক। লিখিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে 'অবাঙমানসগোচর', 'আত্মানাং বিদ্ধি', 'পাঁচ দুপুরের নির্জনতা', 'বেলঘরিয়ার ইতিহাস সন্ধানে' প্রভৃতি। সম্পাদিত ও সংকলিত গ্রন্থের মধ্যে 'দেশভাগ এবং', 'না যাইয়ো যমের দুয়ার' প্রশংসা পেয়েছে পাঠকমহলে।
সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে বাংলা সাহিত্যে স্নাতক এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। আগ্রহের বিষয় বৌদ্ধ ও খ্রিস্ট ধর্মের ইতিহাস, সংস্কৃতি, চিত্রকলার ইতিহাস, বাংলাদেশের সাহিত্য।
পেশা সাংবাদিকতা, নেশাও তাই। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন খবরের কাগজ ও টিভি চ্যানেলে। সংবাদের পাশাপাশি ভালবাসেন ফিচার লিখতে। ‘আজকাল’ দৈনিকের প্রাক্তন ডেপুটি এডিটর। বেশ কয়েকটি তথ্যচিত্রের চিত্রনাট্য ও নির্মাণে আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি পেয়েছেন।
মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।
আব্দুল কাফি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। এছাড়া তিনি সু-বক্তা, প্রাবন্ধিক এবং অনুবাদকও বটে। তাঁর কয়েকটি অনূদিত: গ্রন্থ ‘কথাচিত্রকণা’, ‘দূরের মাদল’, ‘আমি তুমির লীলা’, ‘অমলিন শোলোক’ প্রভৃতি।
গবেষক ও প্রাবন্ধিক। কাজ করেন লোকসাহিত্য নিয়ে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে গবেষক, মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি শিক্ষক।
মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।