ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী চিত্রপরিচালক, লেখক; যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং পুনে'র ফিল্ম ইন্সটিটিউটের ছাত্র। ছবি তৈরির সূত্রে বিজ্ঞাপনী জগতের সঙ্গে বহুদিনের সংযোগ। নিজস্ব সংস্থা ফ্লিপবুক, যা লাইন প্রোডিউস করে তাঁর প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র 'ফড়িং'।
পেশা সাংবাদিকতা, নেশাও তাই। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন খবরের কাগজ ও টিভি চ্যানেলে। সংবাদের পাশাপাশি ভালবাসেন ফিচার লিখতে। ‘আজকাল’ দৈনিকের প্রাক্তন ডেপুটি এডিটর। বেশ কয়েকটি তথ্যচিত্রের চিত্রনাট্য ও নির্মাণে আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি পেয়েছেন।
মন্দার মুখোপাধ্যায় কবি, গদ্যকার। লিখেছেন গল্প, উপন্যাস; অনুবাদও করেছেন অনেক বই। বহু বছর অধ্যাপনা করেছেন। আড্ডাপ্রিয় মানুষটি ভালবাসেন পদ্য, গান আর পিছুটান। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বই— ‘নরুণের বদলে বৌ’, ‘আয়া সেন্টার’, ‘ডাস্টার’, ‘দিদিমণির ডেস্ক: বিষয় রবীন্দ্রনাথ’, ‘সময়কে ঘুমোতে দেব না আমি’, ‘শতাব্দীর মূল্যবোধে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’।
সুকান্ত চৌধুরী অধ্যাপক, ভাষাবিদ, নাট্যকার, অনুবাদক; বর্তমানে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রোফেসর ইমেরিটাস এবং এই প্রতিষ্ঠানে স্কুল অফ কালচারাল টেক্সট্স অ্যান্ড রেকর্ডস-এর প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, সুকুমার রায় এবং রাজশেখর বসু সহ বহু বাঙালি লেখকের সাহিত্যকীর্তি ইংরেজি অনুবাদ করেছেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
এককালে ছিলেন অঙ্কের শিক্ষক, বিগত কয়েক বছর ধরে লেখালেখিতে মন দিয়েছেন; প্রকাশিত গ্রন্থ ‘নাস্তিক পন্ডিতের ভিটা’, ‘ছায়াচরাচর’, ‘দীনেশ গুপ্তের রিভলভার’, ‘তোমাকে আমি ছুঁতে পারিনি’ প্রভৃতি।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
পেশা সংবাদপত্র ও ডিজিটাল মাধ্যমের সম্পাদকীয় বিভাগের কাজে হাত পাকানো। অকৃত্রিম নেশা: বেড়াতে যাওয়া ও অন্যান্য। প্রবন্ধ, ফিচার, গল্পগাছার পাশাপাশি চিত্রনাট্য লেখার কাজকর্মও করে থাকেন।
রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায় চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেতা; বাংলা চলচ্চিত্রে প্রবেশ 'চিরদিনই তুমি যে আমার' নামে সফল ছবিতে। পরবর্তীকালে শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়-এর সৃষ্টি সত্যান্বেষী ব্যোমকেশের বন্ধু অজিতের চরিত্রে একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন। এছাড়া তাঁকে দেখা যায় 'কাগজের বউ', 'জাতিস্মর', 'চতুষ্কোণ' এবং 'জুলফিকার' ছবিতে।
বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগের উপ-পরিচালক (প্রকাশন)। ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র প্রাক্তন চিফ সাব এডিটর। ভারত সরকারের পরিভাষা কর্মশালায় বিশেষজ্ঞ হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন। বিশেষ আগ্রহ গ্রন্থনির্মাণ এবং গ্রন্থবিদ্যায়। এছাড়া রবীন্দ্রনাথ, সাহিত্য, সংগীত এবং চলচ্চিত্র নিয়ে নিয়মিত নিবন্ধ লেখেন সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে।
প্রতীক নেশায় ও পেশায় স্বাধীন লেখক। লেখার স্থান খবরের কাগজ, ইংরেজি ও বাংলা ওয়েবসাইট, পত্রিকা এবং সোশ্যাল মিডিয়া। লেখার ধরন গল্প, কবিতা, নিবন্ধ, চ্যাংড়ামি। অর্থাৎ সর্বঘটে কাঁঠালিকলা। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা দুই।