
ফুটবল, ফ্যান কালচার, রাজনীতি
‘ফুটবলের প্রাণভোমরা বছরভর ধরে চলা ক্লাব-ফুটবল; আর ক্লাব-ফুটবলের অন্তর্নিহিত প্রাদেশিক-মানসিকতাই খেলাটার বিশ্বজোড়া জনপ্রিয়তার রহস্যের মূলে। চার বছরের বিরতি শেষে ইউরো কাপ ২০২৪ শুরু হল জার্মানিতে।’

‘ফুটবলের প্রাণভোমরা বছরভর ধরে চলা ক্লাব-ফুটবল; আর ক্লাব-ফুটবলের অন্তর্নিহিত প্রাদেশিক-মানসিকতাই খেলাটার বিশ্বজোড়া জনপ্রিয়তার রহস্যের মূলে। চার বছরের বিরতি শেষে ইউরো কাপ ২০২৪ শুরু হল জার্মানিতে।’

‘সব ছাপিয়ে থেকেছে পরিচালকের এই স্বর: চারিদিকে যা ঘটছে বলে তুমি ভাবছ, তা আদৌ ঘটছে তো? না কি, ঘটছে বলে তোমায় ভাবানো হচ্ছে? যে খবর তোমায় দেওয়া হচ্ছে, তা সত্য, না অর্ধসত্য, না পুরো মিথ্যে?’

‘মেয়েটি মুকুট জলে ফেলে দিয়ে ফেরে/অবসাদ তার কপালের আলপনা।/ সানাই রঙের সন্ধের জঙ্গলে/ তার কাজ ছিল ঝিঁঝিঁর শব্দ গোনা।/ এখন সে একা হাঁটছে যে-পথে সোজা/ সেখানে প্রেমিক, আঙুলে জোনাকি নিয়ে/ অপেক্ষা ক’রে বসে নেই, সেও জানে।/ তারও স্পর্ধার আজ বাদে কাল বিয়ে।’

চার্টার্ড অ্যাকাউনটেন্সি থেকে ফিল্ম সোসাইটি, জঁ রেনোয়া থেকে সত্যজিৎ রায়, রামকিঙ্কর বেজ থেকে রোসেলিনি-
হরিসাধন দাশগুপ্ত-র শতবর্ষ উপলক্ষ্যে
ডাকবাংলা.কম-কে সাক্ষাৎকার দিলেন তাঁর পুত্র রাজা দাশগুপ্ত।

‘প্রথম পয়েন্ট হল— ভাল, খারাপ ভীষণ সাবজেক্টিভ একটা ব্যাপার। দ্বিতীয় পয়েন্ট, শিল্পের ক্ষেত্রে যদি ধরে নিই, যা কিছু শাশ্বত তা ভাল, তাহলে বলো কালিদাস কেমন মানুষ ছিল? বলো শেক্সপিয়র কেমন মানুষ? যামিনী রায়? বাখ? পিকাসো? দালি? সত্যি কি ম্যাটার করে?’
কঙ্গনা রানাওয়াত সম্প্রতি তাঁর বিরূপ মন্তব্যের জন্য চড় খেলেন, যাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসার ঝড় উঠল। তাহলে আমরা কি বাক্স্বাধীনতার অর্থ ভুলে গেছি? প্রশ্ন জাগে, প্রতিবাদের ভাষা কি তাহলে একমাত্র আঘাত? এর নামই কি প্রগতিশীলতা?

‘ভূতেশের তীক্ষ্ণ নজর তাই সেই আইনগুলোর দিকেই, যা দিয়ে সাহেবরা একটা মিলজুল করাতে চলেছে পুলিশ এবং আর্মিতে কাজে নেওয়া নেটিভদের। এই নেটিভ অফিসাররাই হবে এদেশে বাস করা সাহেবদের জীবনযাপনে সুখ-সুবিধে এবং সুরক্ষার সেতু।’

‘পাড়ার দোকানপাট বন্ধ। সোমবার। আরেকটু এগিয়ে পৌঁছতে হবে চার মাথার মোড়ে। তারার ডানদিকে অন্ধকার একটা গলি। গলিতে নানা বয়সি প্রেম। নানা ছুতোয় হাতধরা। নানা রকমের যৌনতা। যে-গলির বাইরে দাঁড়িয়ে, একা, তার হৃদয় ঝরছে। নক্ষত্রের মতো।’

যাঁর কবিতা এক শহর থেকে আরেক শহরে যাত্রাপথের সঙ্গী হয়েছে বারংবার, এক রাত জাগা থেকে অন্য আরেক রাত জাগায় বন্ধুর মতো পাশে থেকেছে— সেই কবিরই শহরে বসে তাঁর কবিতা পড়া। আনন্দ-বিষাদ-একাকিত্ব কবিতায় মায়া দিয়ে বুনেছিলেন তিনি, সিলভিয়া প্লাথ।

‘জগৎ শেঠের পরিবারের ব্যাংকিং ব্যবসা বেশ ফুলেফেঁপে উঠল। ফতেচাঁদের নাতি মাহতাপচাঁদের সময়ে তা পৌঁছল উন্নতির শিখরে। শেঠ পরিবারের কাছাকাছি দাঁড়াতে পারে এরকম কোনও ব্যাংকার তখন নেই ভারতে। আর বাংলাদেশে তো তাদেরই প্রতিপত্তি!’

‘রাশিয়ানরা কখনও ট্রেনে করে শিল্প প্রদর্শনী দেশময় ঘোরাচ্ছে, যেখানে কমিক্সও আছে, আর কখনও মাগনা কমিক্স পড়তে দিচ্ছে, যাতে বাচ্চাগুলো বিনোদনের টানে মনে করে ইউক্রেনীয় মানুষদের মারলে পৃথিবীর উপকার করা হয়।’

‘জনগণের উপর ভরসা ছিল না প্লেটোরও। আর তাই তিনি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার পক্ষে ছিলেন না। রিপাবলিক গ্রন্থের ষষ্ঠ অধ্যায়ে দেখি সক্রেটিস জনতাকে একটা ‘বিরাটাকার হিংস্র জানোয়ার’ রূপেই কল্পনা করেছেন।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.