

কে-ড্রামা ও কিশোর মন
‘অপ্রিয় সত্য হলেও বলতেই হয়, হালের ভারতীয় সামাজিক ব্যবস্থার অন্তর্গত রক্তের সম্পর্কের মানুষদের স্নেহের থেকেও তাদের কাছে কে-ড্রামার ইকোচেম্বার অনেক বেশি সুখের।’
‘অপ্রিয় সত্য হলেও বলতেই হয়, হালের ভারতীয় সামাজিক ব্যবস্থার অন্তর্গত রক্তের সম্পর্কের মানুষদের স্নেহের থেকেও তাদের কাছে কে-ড্রামার ইকোচেম্বার অনেক বেশি সুখের।’
‘পরিবারের জন্য জীবনবিমার বিকল্প হিসেবে অটোগ্রাফ দেওয়া খাম রেখে গিয়েছিলেন তাঁরা। ফলত, ঝুঁকির সম্ভাবনা সহজেই আন্দাজ করা যায়।’
‘বাংলার বহুমুখী সাহিত্যিক সম্ভাবনার প্রতীক এণাক্ষী চট্টোপাধ্যায়ের অবদান শুধুই কল্পবিজ্ঞানে সীমাবদ্ধ ছিল না। তিনি ছিলেন একাধারে গদ্যকার, অনুবাদক, প্রবন্ধকার, সমালোচক এবং ছড়াকার।’
‘দেশকে দেখা-জানার উপলব্ধিতে নজরুলের নিজস্ব অভিজ্ঞতার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল মুজফফর আহমেদের মতো একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের আন্তরিক সান্নিধ্য।’
কিঙ্করদা ঐখানে এসে কোনও একটা বিরূপ উক্তি করে থাকবেন। সেই ইংরেজির অধ্যাপক রেগে গিয়ে, তার হাতের লাঠিটা দিয়ে কিঙ্করদাকে দু’এক ঘা লাগিয়েছিলেন!
কতগুলো গুজব এখানে ছিল, যার কিছুটা সত্যিও— সেগুলোর মধ্যে একটা, মন্টুদার সঙ্গে সুচিত্রা মিত্রের খুব বন্ধুত্ব, সে এতটাই বন্ধুত্ব ছিল, প্রেম হিসেবে আমরা ধরে নিতাম। একদিন আড্ডায় সুচিত্রা মিত্রের প্রসঙ্গ উঠল…
‘একঝলক যা দেখলাম, তাকে অবাধ যৌনতা ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। হতবাক আমি এবং ক্যামেরাম্যান। সঙ্গে সঙ্গে পিছন ফিরে নামতে শুরু করেছি। কৌতূহলের চক্করে রাতবিরেতে এরকম একটা গা ঘিনঘিনে পরিবেশে এসে পড়ে নিজের ওপর রাগ হচ্ছিল।’
আজও মনে পড়লে, গায়ে কাঁটা দেয়, যে-দিন আমাদের প্রথম শো, মাসি নিজে আমাকে সাজিয়ে দিতে-দিতে গাইছিলেন, ‘তোমার হল শুরু, আমার হল সারা’— আর আমি কাঁদতে-কাঁদতে মাসিকে বলছি, না মাসি তোমার সারা হয়নি! তুমিই তো নন্দিনী!
‘ভাল করে ভেবে দেখুন, জগদ্দলের ‘মানবিকীকরণ’-এর প্রচেষ্টা খুব একটা নেই ছবিতে। যখনই সেরকম মনে হচ্ছে, সেখানে বিমলের পয়েন্ট অফ ভিউ থাকে। কার্বুরেটরে জল ভরার সময়ে ঢকঢক করে জলের আওয়াজ যার মধ্যে সবচেয়ে মনে থাকে।’
‘১৯৬৫ সালের কথা। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, একটি অভূতপূর্ব সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। রাষ্ট্রের সহায়তায়, যুদ্ধবিদীর্ণ অঞ্চলগুলিতে উপস্থিত হয়েছিলেন চার ভারতীয় শিল্পী। মকবুল ফিদা হোসেন, রাম কুমার, কৃষেন খান্না এবং তায়েব মেহতা…’
‘হরর ফিল্মে পরিবেশটাকে গড়ে তুলতে হয়, এবং শুধু স্পেশাল এফেক্টের ওপর ভরসা না করে, চরিত্রগুলোকেও তৈরি করতে হয়। ভয়ের জিনিসটাকে হুড়মুড়িয়ে এনে ফেলে পেল্লায় তুর্কিনাচন গোড়া থেকেই লাগিয়ে দিতে হবে, এই দায় পরিচালকের কাঁধে কেউ ন্যস্ত করেনি।’
‘‘হানি ট্র্যাপ’ বলতে বোঝায়, প্রেম, যৌনতা বা রোম্যান্টিক আকর্ষণের মাধ্যমে কাউকে জালে ফেলে তার কাছ থেকে গোপন তথ্য, অর্থ, রাজনৈতিক সুবিধা বা নিয়ন্ত্রণ আদায় করা।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.