

মধুফাঁদ
‘‘হানি ট্র্যাপ’ বলতে বোঝায়, প্রেম, যৌনতা বা রোম্যান্টিক আকর্ষণের মাধ্যমে কাউকে জালে ফেলে তার কাছ থেকে গোপন তথ্য, অর্থ, রাজনৈতিক সুবিধা বা নিয়ন্ত্রণ আদায় করা।’
‘‘হানি ট্র্যাপ’ বলতে বোঝায়, প্রেম, যৌনতা বা রোম্যান্টিক আকর্ষণের মাধ্যমে কাউকে জালে ফেলে তার কাছ থেকে গোপন তথ্য, অর্থ, রাজনৈতিক সুবিধা বা নিয়ন্ত্রণ আদায় করা।’
‘হার্জের মূলধন কিন্তু তাঁর ছবি নয়, বরং সেই জগৎ— যেখানে একটা ছেলে আর তার দলবল অজানার দিকে ছুটে যায় হাসতে হাসতে, আর অক্ষত হয়ে ফিরে আসে বারবার।’
‘লোককাহিনি অনুযায়ী এক চৈনিক পরিব্রাজক কোনও এক বনের মধ্যে দিনের শেষে বিশ্রামের সময়ে জল গরম করছিলেন, তখন গাছ থেকে কয়েকটি পাতা উড়ে এসে গরম জলে পড়ে। কিঞ্চিৎ ফোটার পর সেই জল রঙিন পানীয় চায়ে পরিণত হয়।’
‘এই চা উৎসবের সঙ্গে, চীন বা জাপানের মতোই জড়িয়ে থাকে ছোট্ট-ছোট্ট কবিতা, ফুল সাজানোর শিল্প, ক্যালিগ্রাফি, সেরামিক শিল্পের মতো নানা শিল্পকলা। অপূর্ণাঙ্গতা, সহজতা, অনিত্যতা, অসম্পূর্ণতার সৌন্দর্য এবং আনন্দই, এই ভারতবর্ষীয় বোধি চা উৎসবের আত্মা।’
‘ধরুন, আমি একটা কিছু ভাবছি… ধরা যাক আমি চা খাব ভাবছি, বা চা কিনব ভাবছি, তখন আমার হঠাৎ মনে পড়ে গেল এই টাটা টি-র ‘জাগো রে’ ক্যাম্পেনের কথা। পছন্দের বিজ্ঞাপন।’
‘বাবুর বৈঠকখানায় যেভাবে চা-পানের রীতি প্রচলিত হয়েছিল, মহিলাদের ক্ষেত্রে তার কি কিছু ব্যতিক্রম দেখা যায়? অবসরের ধারণা, মেলামেশা বা চার ইয়ারি আড্ডায় লিঙ্গভেদ আছে কি?’
‘প্রিয়নাথ নিজের দলকে ব্যবহার করতেন স্বদেশি চেতনার প্রসারের কাজেও। প্রতিদিন অনুষ্ঠান শেষে ইংরেজদের অত্যাচারে ধুঁকতে থাকা দেশবাসীকে জাগিয়ে তোলার উদ্দেশ্যে জ্বালাময়ী বক্তব্য রাখতেন তিনি, তাঁবু ফুঁড়ে ধ্বনি উঠত ‘বন্দেমাতরম’।’
‘প্রেক্ষাপটই যেন অমোঘ তুলিটানে তৈরি করে দেয় ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা’ ছবির চরিত্রদের মনস্তত্ত্ব। ছবির বহুমাত্রিক বিন্যাস যেন সংগীতের মতো দৃ্শ্য থেকে দৃশ্যান্তরে ছড়িয়ে যায়, উপাদানগুলি পরস্পরকে স্পর্শ করে কিংবা সংঘাতে লিপ্ত হয়।’
‘গোস্বামীবাবুর বইটি বাংলা ভাষায় লেখা বাংলা অক্ষরজ্ঞান, ভাষাশিক্ষা ও নীতিশিক্ষা সম্পর্কিত পাঠ্যপুস্তকের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। বইয়ের ভূমিকা লিখেছেন স্বপন বসু। অতীতচারণায় এসেছে প্রাচীন ও মধ্যযুগের পাঠক্রম থেকে বিংশ শতাব্দীর তিনের দশক পর্যন্ত ইতিবৃত্ত।’
‘ডিজিটাল অ্যারেস্টের এই ধারণা বহুদিন আগে থেকেই প্রচলিত, যা ‘ফিশিং অ্যাটাক’ নামে পরিচিত। ১৯৯০ বা তার আশেপাশে আমেরিকাতে প্রথম এ-ধরনের ফিশিং জাতীয় সাইবার আক্রমণের কথা শোনা যায়।’
‘মোদ্দা কথাটা মানিক বলে গিয়েছেন তাঁর ‘লেখকের কথা’-য়। প্রশ্নটা কলম-পেষা মজুরের দায়। একটা জীবন-দর্শন ছাড়া সাহিত্যিক হওয়া অসম্ভব। সর্বত্র জীবনকে দেখার বিরামহীন শ্রম তাকে দিতেই হবে। সে-অর্থে সাহিত্যিকও আদতে মজুর-ই।’
‘দেশে ফিরে পরে আমি দেখেছি শম্ভুদা, অর্থাৎ শম্ভু মিত্রের প্রযোজনা। সেও এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা। শম্ভুদার সমকক্ষ কোনও নির্দেশক বা অভিনেতার কথা সারা বিশ্ব সন্ধান করেও বলা বেশ শক্ত। শম্ভুদার মতো কে পারে! Unbelievable! What range he had!’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.