

ডেটলাইন : পর্ব ১২
জানুয়ারির বরফমোড়া সেই লন্ডন সফর, সংক্ষিপ্ত হলেও আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছিল, নার্ভাস ভাবটাও কিছুটা কেটে গেছিল। সে বড় সুখের সময়, তখন কলকাতা আন্তর্জাতিক উড়ান মানচিত্রে এতটা ব্রাত্য ছিল না।
জানুয়ারির বরফমোড়া সেই লন্ডন সফর, সংক্ষিপ্ত হলেও আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছিল, নার্ভাস ভাবটাও কিছুটা কেটে গেছিল। সে বড় সুখের সময়, তখন কলকাতা আন্তর্জাতিক উড়ান মানচিত্রে এতটা ব্রাত্য ছিল না।
‘আজকে পেনিসিলিন কি পাড়ার পাঁচু আবিষ্কার করছে? না! চাঁদে কী করে রকেট পাঠাতে হবে বা নদীতে বাঁধ কী করে দিতে হবে সেটা দেখার লোক কিন্তু সাধারণ বুদ্ধির কেউ নয়। অতএব আমরা কীভাবে বেঁচে থাকব তাই নিয়ে বুদ্ধিমান মানুষরাই বক্তব্য রাখবে।’
ঋষভ পন্থ টেস্ট ক্রিকেটে খেলতে নেমেই চার-ছয় হাঁকাচ্ছেন। অনেক সময় সেগুলো ক্রিকেটীয় শট তো নয়ই বরং কখনো পড়ে গিয়ে কখনও হাস্যকর ভাবে ব্যাট চালাচ্ছেন! তাতে বোদ্ধাদের ভারী গোঁসা হচ্ছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে এমন মারলে রাগ হওয়াই তো স্বাভাবিক!
‘এই মিউজিয়ামের যে-ব্যাপারটা আমাকে বেশি ভাবাল, তা হল এর চরিত্র। স্থানীয় প্রত্নসামগ্রীতে ভরা। যেহেতু এই এলাকা খুবই প্রাচীন, তাই অনেক ফসিল রয়েছে। কিছু প্রাগৈতিহাসিক ধরনের জিনিসপত্র দেখে প্রশ্ন করতে যে-উত্তরটা পেলাম, তাতে হাঁ হয়ে গেলাম।’
‘একটা ছবিকে আকর্ষণীয় করার জন্য সাড়ে-তেত্রিশ-ভাজার ওপর উদ্দাম বিটনুন ছড়িয়ে দিতে হবে, এ খুব উদ্ভট সিদ্ধান্ত। অনেকগুলো স্রোত খাবলে এনে একটা ছবির মধ্যে গুঁজড়ে দিলে, সেগুলো সাধারণত গোলকধাঁধায় ঘুরতে-ঘুরতে ধাক্কাধাক্কি করে মরে।’
‘নিশান নাকি উত্তরীয়, এখন সবই ঝাপসা/দূরের কোনও ঘণ্টাধ্বনি, ভালই লাগে শুনতে/ঝমঝমানো ঝর্না, যাকে উর্দু ডাকে ‘আবশার’/তাই দেখে খুব থমকে গেছ। গন্তব্য রুমটেক/’ নতুন কবিতা
বেলজিয়ামে যৌনকর্মীদের অধিকারের জন্য নতুন আইন নিয়ে আসা হল। প্রচলিত ধারণায় যেভাবে এতকাল যৌনকর্মীদের দেখা হত, এবার থেকে হবে তার উলটো। স্বাস্থ্যবিমা, মাতৃত্বকালীন ছুটি থেকে শুরু করে স্বীকৃত দেওয়া হল যৌনকর্মীদের পছন্দ-অপছন্দকেও।
বেড়ানোর স্মৃতি আছে, অথচ কোনও ছবি নেই। বহু বছর আগে দেখা টাইগার হিলের সূর্যোদয় আজও মনের মধ্যে জাগিয়ে তোলে বিস্ময়। অন্যদিকে, বস্টনের সানসেট পয়েন্টে দেখা সূর্যাস্ত, হৃদয় আচ্ছন্ন করে রাখে সর্বক্ষণ। মুগ্ধতা ফুরাতে চায় না।
‘ইন্টারনেটে গেলেই বিজ্ঞাপন দেখবে, ওজন কী করে কমাবেন। সবাই ক্লিক করছে, পড়ছে, জানছে, জেনেই চিপসের প্যাকেট কিনছে, মোগলাই পরোটা খাচ্ছে আর ঢকঢক করে মাল গিলছে। তারপর একদিন জিমে গিয়ে ভাবছে রাতারাতি রোগা হয়ে যাবে।’
‘মধ্যযুগীয় স্যাঁতসেতে প্রায়ান্ধকার একতলা বাড়িটাতে ঢুকলে গা ছমছম করে, তার ওপর ওইটুকু জায়গায় যা সব জিনিসপত্র সাজানো, বা বলা ভাল ছড়ানো, মড়ার খুলি থেকে মরক্কো চামড়ার কার্পেট, স্টাফড পশু থেকে বিচিত্র রঙের পাথরের মালা, মনে হবে দম বন্ধ হয়ে আসছে।’
‘কিয়ানুশকে একবার পুলিশ তুলে নিয়ে গিয়ে, প্রথম প্রশ্নটা করার আগেই কুড়িটা থাপ্পড় মেরেছিল। সেই অপমান ও আঘাতের বিরুদ্ধে এই মানুষদের গোটা প্রকল্পটাই হল, একটা প্রাণের মধ্যে সহস্র প্রাণ ভরে নিয়ে আকুল ইতিবাচক দৌড়…’
‘দশম অবতার’ ছবিতে অরিজিৎ সিং এবং শ্রেয়া ঘোষালের কণ্ঠে প্রথম শোনা যায় এই গান। প্রেমের যে বিচিত্র গতায়াত, তার একটা ধারণা যেমন এই গানের মধ্যে ফুটে ওঠে— তেমনই ফুটে ওঠে প্রেমিকমনের চাপা বিষণ্ণতা, যা উদাসীনতার হাত ধরাধরি করে চলে।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.