অনুপম রায়

অনুপম রায়

ম্যাকি : পর্ব ২২

‘গায়ক-গায়িকারা পারলে মাসে তিরিশ দিনে চল্লিশটা অনুষ্ঠান করতে রাজি শুধুমাত্র টাকার লোভে। কেউ একবারও ভাবে না, গলাটার বিশ্রামের প্রয়োজন। পর পর দু-দিন গান গাইলেই গলার উপর যা প্রেশার পড়ে, লাগাতার করলে পার্মানেন্ট ড্যামেজের কথা কারও মাথায় আসে না।’ লোভ-নিয়ন্ত্রিত জীবন।

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১৪

কথায় আছে, তীরে এসে তরী ডোবা। এত বীরত্ব ফলিয়ে যখন অ্যান্টনির জীবন রঙিন হতে শুরু করবে সবে, গন্ডগোল বাধল সেখানেই। স্নেহাকে সে ডেকে ফেলল শায়েরি নামে। কোনও মানে হয়! অ্যান্টনির জীবন কোন পথে যাবে এবার, কে জানে!

ম্যাকি: পর্ব ২১

‘দাদুর জেনারেশন বাবাদের জেনারেশন নিয়ে বিরক্ত, বাবা এদিকে ছেলেমেয়ের জেনারেশন নিয়ে বিরক্ত। আগেই ভাল ছিল। তাহলে ডিফাইন ‘আগে’, কত আগে? কার আগে? আগে করতে-করতে তো ডাইনোসরের সময়ে চলে যাবি তোরা!’

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১৩

পুলিশ, রেড অ্যালার্ট, ব্রেকিং নিউজ, ইন্টারনেট সেনসেশান– অ্যান্টনির হুড়ুমতাল উড়ান নিমেষে ভাইরাল; ‘ফ্লাইং হিউম্যান ইন বেঙ্গালুরু’ বলে টিকার ছেয়ে গেল পর্দায়-পর্দায়।

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি : পর্ব ১২

রকেট-জুতো পায়ে আকাশে ওড়ার বদলে আন্কা‌ ধাক্কা খেয়ে মরার সম্ভাবনাই যে প্রবল হয়ে উঠবে, এই দুরু-দুরু ভয় অ্যান্টনির আগেও হয়েছিল। স্নেহাকে ইমপ্রেস করতে ফেমাস হবার তালে ‘লেট’ না হয়ে যায় অ্যান্টনি…

অনুপম রায়

ম্যাকি: পর্ব ২০

‘মানুষ হল ইচ্ছের দাস আর আমরা হলাম মানুষের। এই নষ্টামি আমরা দু’দিনেই বের করছি তোদের। পাওয়ার পয়েন্ট খুলতে যাবি ফোটোশপ খুলে দেব। ইচ্ছে! ইউ.এস.জি. করতে যাবি তোদের জুরাসিক পার্ক দেখাব।’ ইচ্ছের দাসত্ব।

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১১

জুতো পায়ে দিয়ে আকাশে উড়তে হবে অ্যান্টনিকে, টমের উৎসাহের শেষ নেই! বার বার বলেই চলেছে, এটা করলেই নাকি স্নেহা ইমপ্রেস হয়ে যাবে। আর অ্যান্টনি ফেমাস হয়ে গেলে তো কথাই নেই! কিন্তু অ্যান্টনি কী ভাবছে? শায়েরিকে কি সে ভুলে যেতে পেরেছ?

ম্যাকি: পর্ব ১৯

‘প্রতিশোধের শেষ আছে? আমি তো দেখতে পাই না। জেনারেশনের পর জেনেরেশন ধরে চলছে প্রতিশোধ। যারা প্রতিশোধে বিশ্বাসী তাদের মোটো, ‘আমার এক চোখ কানা করলে আমি তোর দুই চোখ কানা করে দেব!’ শুনতে দারুণ লাগলেও গল্প এখানে শেষ হয় না যে!’

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১০

আজব এক জুতো তৈরি করেছেন ডক্টর ঘোষ। পায়ে দিলেই নাকি দশ মিনিটে বেঙ্গালুরুর এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্ত যাওয়া যায়! জ্যামে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার দিনও শেষ। কিন্তু এই জুতো পায়ে দিয়ে পরীক্ষা করার লোক কে? বেচারা সেই অ্যান্টনি!

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৯

একুশ দিন ধরে ডক্টর ঘোষ তৈরি করেছিলেন Lie-detecting pill, যা খেয়ে মিথ্যে কথা বললেই হাঁচি পাবে। হাতেনাতে ধরার এর চেয়ে ভাল উপায় কি আর হয়? কিন্তু লোকটার কপাল খারাপ! যাঁকে খাওয়াবেন ভেবেছিলেন, তাঁকে দেওয়ার আগেই সব বানচাল!

ম্যাকি: পর্ব ১৮

‘আমি যতই মেশিন লার্নিং আর এ আই নিয়ে লাফাই, আমার সেই হার্ডওয়্যারই নেই যে আমি চাইলেই তা হয়ে যাব। মানুষ কিন্তু সেরকম না। মানুষের শালা বছর-বছর অ্যাম্বিশন পাল্টে যায়।’ অ্যাম্বিশনের রকমফের।

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৮

ক্রিয়েটিভ আইডিয়া এক্সচেঞ্জ? এমনটাও হয় নাকি? অ্যান্টনি গেল ঘাবড়ে! ওদিকে টম-এর উৎসাহের শেষ নেই। সে যাবেই। যে-মেয়েটি তাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে, সে আবার নাকি অ্যান্টনির প্রতি দুর্বল! অবশেষে ওরা গেল রঞ্জন-রিঙ্কুর বাড়ি। কিন্তু কী এক্সচেঞ্জ হল সেখানে?