কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৪

তাঁর কবিতা তাঁর একার নয়, সেগুলো যেন বহু মানুষের সম্মিলিত স্বর, তাদের আটপৌরে দৈনন্দিন জীবনযাপনের লিফলেট। সেই লাইনগুলির মধ্যেই ধরা থাকে কবির গভীর জীবনবোধ। তিনি বাংলা কবিতার জনপ্রিয় নাম পিনাকী ঠাকুর।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৩

‘পশ্চিমে খোলে না,/
এমন জানলা আমার কপাল জুড়ে ভাঁজ করা/
হে দোস্ত, আমাকে চিনতে পারলে/
ওদের পাল্লা খুলে দিও।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৬

মিউজিয়াম অফ মডার্ন আর্ট হোক কী টাইমস স্কোয়ার-এর আলোর উৎসব, ম্যানহাটান-এর আবেদন বহুস্তরীয়! আবার শিকাগো শহরে ১০১ তলায় ডিনার থেকে ইন্সটিটিউট অফ আর্ট-এ এডওয়ার্ড হপার-এর ‘নাইটহক্‌স’ দেখার অনুভূতি— এবারের পর্বে রইল সেসব গল্প।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩১

‘আজ বুঝি, কোনও শিল্পই একা পুরোপুরি উপভোগ করা কঠিন। পাশে আরেকজন সমঝদার কেউ থাকলে তার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার যে একখানা আলাদা মজা, সেটা থেকে বঞ্চিত হলে যেন শিল্পেরও কিছুটা অধরাই থেকে যায়।’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৩

হারিয়ে যাওয়া কথাগুলো প্রাণ পায় তাঁর কবিতায়; যা জলের মতো সরল, ভালবাসার মতোই আন্তরিক। আজকের পর্বে ফিরে দেখা তাঁকে— তিনি বাংলা কবিতার অন্যতম কারিগর ও চিন্তক ভাস্কর চক্রবর্তী।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩২

‘আমি পানশালা থেকে বেরিয়ে,/ হাসপাতাল থেকে মুখ ঘুরিয়ে/
কী এক অলীক কৌশলে নেমে পড়ছি সেখানে
আর ভুলে যাচ্ছি,/
বিস্মৃতি ও ছলনা ছাড়া নতুন সভ্যতা হয় না।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৫

পার্থের সাহিত্যবাসর থেকে সিডনির জাদুঘর ভ্রমণ— সেবারের বসন্ত নিয়ে এসেছিল নবীন পাতা, নতুন আলাপ। এতবার যাওয়া হল; তবু বিমূর্ত শিল্পকলার মতো প্রতিবারই নতুন করে চেনা হয় সেই দেশ, নতুন মানে খুঁজে পাওয়া যায় ভ্রমণের, জীবনের!

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩০

‘কারও হয়তো বইয়ের দোকান, কেউ চালান মুদিখানা। কিন্তু কালীপুজোর দশ দিন আগে থেকে সকলের দোকানের বাইরেই বাজির ছোটখাটো সম্ভার। আর তখন বই হোক বা মুসুর ডাল, সবকিছুর চেয়ে বাজি বিক্রি হত বেশি।’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩২

শুধু কবি, সমাজকর্মী, ইতিহাসবিদ-ই নন, হলিউডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা পরিচালকও তিনি। তাঁর কলমের জাদুতে আচ্ছন্ন আমরা— সেই মায়া কাটবার নয়! এবারের পর্বে তাঁকে নিয়েই আড্ডা, তিনি মায়া এঞ্জেলো।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩১

‘মলিনতা ফিরে আসে। যেন-বা দেজাভু।/ যেরকম লিখেছেন শ্রীশরৎবাবু,/ তেমন অতীত পেলে ভালবাসা হত/ সহজিয়া, অনাবিল, বাঁধুনিতে ছোট। অথচ ভেতরে কেউ কথা বলে। কাঁদে।/ নিজেকে পড়েছি আমি ভুল অনুবাদে।’

দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক

‘এ আসলে বাহনের অভিমান। যত্ন না পেয়ে পড়ে থাকার অভিমান। সব বাহনেরই যত্ন লাগে, আত্তি লাগে। নইলে আমাদের গাড়ির মতো কবে সিংহ, হাঁস, ময়ূর, প্যাঁচা আর ইঁদুরও অভিমান করে চলচ্ছক্তিহীন হয়ে পড়বে, বলা যায় না!’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩১

‘কবির সঙ্গে দেখা’ আদতে কবির লেখার ভিতর দিয়ে তাঁকে চেনা, তাঁরই চোখ দিয়ে এই জীবনকে নতুন করে পাওয়া। কিছুটা নির্জনতা, কিছুটা শ্লেষ আর কিছু বিষাদ ছুঁয়ে থাকে প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত-র কলম, যার মধ্যে দিয়ে ফুটে ওঠে তাঁর সমাজচেতনা, তাঁর গভীর জীবনবোধ।