স্টেশনের ডাক

‘যে-বছর চক্রবর্তীরা কেদার দর্শনে যাচ্ছিলেন, সে-বছরই ঘোষবাড়ি যাচ্ছিল নৈনিতাল। একই কামরা। দিল্লি অবধি একই গন্তব্য। ফিরে এসে কেদারের প্রসাদ-সহ আদান-প্রদান হয়ে গেল সম্বন্ধ অবধি। শুরু সেই ‘কী চা খাবেন নাকি?’, ‘তা, হলে মন্দ হয় না।’’ চায়ের আলাপ।

শূন্য থেকে শুরু

বইয়ের পাতায় পাতায় আমরা বুঝতে পারি আমরা সাধারণ মানুষরাও কত বিপন্ন। আমাদের ফেসবুক, আমাদের ইমেল আমাদের সত্তা কতটা বিপন্ন। আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার নেশায় বুঁদ হয়ে থাকি। কিন্তু যে কোনও দিন সাইবার হ্য়াকিং-এর খপ্পড়ে পড়ে আমার আইপি ঠিকানা দ্বারা সাধিত হতে পারে বড় ধরনের অপরাধ। ‘জিরো ডে’ বইয়ের সমালোচনা।

বাপ্পিদা, ডিস্কো আর ‘সেই’ সময়

তবু বাপ্পি লাহিড়ী জিতে গেলেন। কেন? কারণ তিনি পরোয়া করলেন না। না পরোয়া করলেন তাঁর প্রতি বিদ্রূপের, না পরোয়া করলেন তাঁর গলা নিয়ে নিন্দুকের মন্তব্যের আর না পরোয়া করলেন তাঁর জীবনযাপনের দিকে ধেয়ে আসা বাক্যবাণের। তিনি নিজের স্বগর্ব উপস্থিতি ঘোষণা করলেন নিজের যাপনের মধ্যে দিয়ে। বাপ্পীদা, থোরা অলগ সবসে!

দায়িত্ববান সাক্ষী

মানুষ নিজের বাঁচাকে সহস্রভাবে উদযাপন করতে চায়। তাই এই সময়েও সে নিজের পছন্দের শিল্প নিজেই বেছে নেয়। যার মূল্য কোনও অংশে কম নয়। ডাকবাংলা সেই মন-খোরাকের সঙ্গী হতে চেয়েছে। এই এক বছর যেমন অনেক চাপান-উতোরের মধ্যে দিয়ে গেছে, তেমনই সৃষ্টির আনন্দের সঙ্গেও নিয়ত যুক্ত থেকেছে ডাকবাংলা। এই উল্লেখযোগ্য সময়ের দায়িত্ববান সাক্ষী থাকাটাও কালের গায়ে একটা উল্লেখযোগ্য আঁচড়।

King’s Gambit

Viswanathan Anand, about whom no adjective is enough, talked to DaakBangla on several topics. India’s first Grandmaster, the five-time world champion commented on how chess can be popularised, how the gender gap in chess can be bridged, how mobile phones (or a Netflix series) can attract young minds to chess, and how this is the best time to choose chess as a career.

কাছে যেও না, খিমচে দেবে

তার উপচে পড়া শরীর, তার বগল ছেঁড়া নাইটি, তার রাত-বিরেতে গোঙানি, তার ঋতুস্রাবের সময় অবুঝপনা, গোটা ঘরে লেপ্টালেপ্টি করে নোংরা করে রাখা— সব সামলাতে হিমশিম খেয়ে যেতে হয় বাড়ির লোকেদের। মানসিক অসুস্থ ভাই-বোন, বাড়ির গলগ্রহ।

সম্পাদকীয়

আবাহন আর বিসর্জন কি কেবল ঠাকুরের হয়, চলতি জীবনেরও হয়। ডাকবাংলা এবার পুজোয় সে রকমই কিছু বিষয় নিয়ে ভাবাভাবি করেছে, যা আমাদের জীবনে অদূর ভবিষ্যতে সানন্দে বা নিরানন্দে প্রবেশ করবেই, আবার সজ্ঞানে বা অজান্তে ছেড়ে চলেও যাবে।

দলিত! তোমার মূলস্রোত নাই?

২০০ হাল্লা হো, কোনও রাজনৈতিক থ্রিলার নয়। এই সিনেমা সাময়িক সমাধান দেখালেও হাজার হাজার প্রশ্ন তুলে দিয়ে যায়। কেবল আইনি প্রশ্ন নয়, সাংবিধানিক এবং সামাজিক প্রশ্ন। ভারতের বাস্তবতাকে তুলে ধরাই এই ছবির কাজ। দলিত কেবল রাজনীতিযোগ্য, অধিকার-যোগ্য নয়।

সন্ত্রাস ঠিক এরকম দেখতে

সন্ত্রাসবাদেরও হয়তো কিছুটা সুবিধে হয়ে গেল। কারণ লোকে চোখে দেখে উগ্রপন্থীদের ক্ষমতা সম্পর্কে বেশ ওয়াকিবহাল হল। এর আগে যে সন্ত্রাসের কথা আমরা শুনেছি, তা এভাবে দেখতে পাইনি। তাই, ভয়টা রাষ্ট্রও পেল, সাধারণ মানুষও পেল। ৯/১১ খোদাই করল অবিশ্বাস।

কড়া রোদ, টাটকা বাতাস

‘এই বইয়ের আত্মায় যা প্রোথিত আছে তা হল, নিজ কর্তব্যে একনিষ্ঠ থাকার সাধনা। এবং কোনও পরিস্থিতিতেই নীতি থেকে এক চুল না সরে আসার জেদ। এবং তাঁর এই কাজে ও জীবনে সহযোগী হিসেবে পেয়েছেন যাঁকে, তিনিও একই রকম কর্তব্যনিষ্ঠ এবং নীতিবাগীশ।’ পাঠ-প্রতিক্রিয়া।

এসো তবে, মারো

‘কতটা অমানুষ হলে হিংসা আর নৃশংসতাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায়, সেকথা ভেবেই কেঁপে উঠেছিল বহু নারীর অন্তরাত্মা। সেইসব মেয়েদের মধ্যে ১২ জন সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে।’ নারীর প্রতিবাদ।

সাক্ষাৎকার: পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়

‘মানুষ যখন ভেতরে ভেতরে ছটফট করে, তখন তার কাছে অনায়াসে যে-ব্যাপারটা আসে, তার ওপর ভর করেই সে প্রতিবাদের মাধ্যমটা বেছে নেয়। আমাদের মনে হয়েছিল গান সেই মাধ্যমটা হতে পারে। যা আমাদের এবং লোকের মনে সহজেই দাগ কাটতে পারে।’ প্রতিবাদের গান।