Representative image for Yellow for special holi issue

স্বর্ণশ্যাম স্তব্ধতা

‘‘অবসাদ’ শব্দটা কীভাবে হলুদ রং তৈরি করল, ভাবুন! এই অবসাদ শুধু ধান নয়, ক্রমশ পাকিয়ে তোলে কবির জীবনও; নিঃসঙ্গতা যেখানে প্রজাপতির মতো এসে বসে। ম্লান হলুদ রঙে আঁকা হয় সেই জীবনপট।’

আউট অফ প্রিন্ট : পর্ব ৪

‘দীর্ঘদিন কৃত্রিম হাসতে-হাসতে, মানুষ এক সময়ে হাসির ওজন ভুলে যায়। তাঁর অনুভূতিতে জং পড়ে। ভেতরে রিনরিন করে বেজে চলে যে-করুণ রাগ, তাকে ঢাকার জন্যই এই ‘অট্টহাসি’। অথচ তা কি কোনও আনন্দ থেকে উৎসারিত? নয় যেহেতু, তা-ই ‘মায়াময়’।’

আউট অফ প্রিন্ট : পর্ব ৩

‘পাঠকের কাছে ‘উলুখড়’ তো কেবলমাত্র হারিয়ে-যাওয়া গল্প নয়, সন্দীপনের জীবনের প্রথম বইও বটে (যদি-না পরবর্তীতে এরকম আরও কোনও বই আচমকা বেরিয়ে পড়ে)! ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে এক নতুন সাহিত্যের ইতিহাস তৈরি হতে দেখা, এ কি কম সৌভাগ্যের!’

আউট অফ প্রিন্ট : পর্ব ২

‘পেশায় যে-শিবপদ একজন বাতিবাবু, যাঁর কাজ খনিশ্রমিকদের আলো দেখানো, পিকনিকযাত্রার মধ্যে দিয়ে তিনি যেন সেই আলোই নিজের এবং পরিবারের সবার জীবনে ফেললেন। আমরা আনন্দে-উত্তেজনায় আলোকিত হয়ে উঠতে দেখলাম প্রত্যেককে।’

আউট অফ প্রিন্ট : পর্ব ১

‘পুলকেশবাবু এই বইয়ের সিংহভাগ জুড়ে পাঠককে জানান দিয়েছেন দুটো বিষয়। এক, বিদ্যাসাগরের বইয়ের সংগ্রহ কতটা বৈচিত্রময় ছিল। দুই, তিনি কীভাবে বই পড়ার পাশাপাশি তাতে কোনও পাঠচিহ্ন রাখতেন।’

‘শুধু বিচ্ছিন্নতা নয়’

‘শুধু ১৯৪৭ সালের দেশভাগ নয়, এই মিউজিয়ামে ধরা থাকবে তার আগের-পরের নানান ঐতিহাসিক ঘটনার ইতিহাস, যা দেশভাগের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে সম্পর্কিত। ধরা থাকবে দণ্ডকারণ্য, মরিচঝাঁপির কথাও।’ ব্যতিক্রমী মিউজয়াম।

নীল অপেক্ষার দিনে

‘অপেক্ষায় থাকি, হয়তো এসব কেটে গিয়ে একদিন আবার সুন্দর একটা চর্চার ক্ষেত্র ফিরে আসবে। ‘নীল অপেরা’র মতো একাধিক পত্রিকা আবার জন্ম নেবে গুমটি চায়ের দোকানের আড্ডা থেকে; যারা কবিতার জন্য সারা পৃথিবীটা তোলপাড় করার ক্ষমতা রাখে।’ লিট্‌ল ম্যাগাজিন ভাবনা।

অভিজ্ঞতাই যেখানে জ্ঞান

‘অনেক ঘটনাই আমাদের জানা হয়তো, তবু হাজারও তথ্যের ভিড়ে পর পর প্রয়োজনীয় ঘটনাগুলোকে সাজানো এবং তার ভিত্তিতে কোনো চরিত্রলক্ষণকে চিহ্নিত করা চাট্টিখানি কথা নয়! বরুণবাবু সেই আশ্চর্য ডুবুরি, যিনি সত্যজিৎ-সমুদ্রে ডুব দিয়ে এমন সব রত্নরাজি তুলে এনেছেন, যার মূল্য চিরস্থায়ী!’ সত্যজিৎচর্চায় নতুন সংযোজন।

উপেক্ষিত বাঙালি, স্বশিক্ষিত মন

‘সাধারণ মানুষের মধ্যে ভিন্নধর্মের প্রতি আগ্রহ তৈরি করার কারণে নববিধান ব্রাহ্মসমাজের পক্ষ থেকে যখন অন্যান্য ধর্মশাস্ত্রের পাশাপাশি ইসলামি ধর্মশাস্ত্র ও মুসলমান ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের জীবনচরিত অনুবাদ করে প্রচারের উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেই ভারও এসে পড়ে গিরিশচন্দ্রের ওপরে।’ গিরিশচন্দ্র সেনের অনুবাদ।

রেখো, মা, দাসেরে মনে

‘যেই দুজন শিশু চলে এল একটা চুম্বনদৃশ্যে, অমনি একলাফে ছবিটার অন্য এক অর্থ আমাদের মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকল। তাহলে কি দাস চুম্বনের সারল্যকে প্রত্যক্ষ করাতে চাইছেন? চুম্বনরত মানব-মানবীর মনের প্রতীক হয়ে যেন ওই দুজন শিশু উঠে এল হরেন দাসের ছবিতে।’ ছবির ব্যঞ্জনা।

তোমারে বধিবে যে

‘… সুজিত দেখাতে চেয়েছেন, একজন দেশপ্রেমিকের আত্মত্যাগ, তাঁর লড়াই, তাঁর অসহায়তা এবং তাঁর ভেতরে যে প্রতিশোধের আগুন ছিল, সেই আগুনটুকু। এই ছবিতে এটাই মুখ্য, বাকি সব গৌণ।’ সুজিত সরকারের ‘সর্দার উধম’।

‌ম্যাজিকের অপেক্ষা

টোকিও অলিম্পিক্সকে‌ ‌কেন্দ্র ‌করে ‌১১‌ ‌জুলাই‌ ‌দুটি সংস্থার ‌যৌথ‌ ‌উদ্যোগে‌ ‌আয়োজিত‌ ‌হয়‌ ‌একটি‌ ‌অনলাইন‌ ‌অনুষ্ঠান।‌ আলোচনায় ‌অংশগ্রহণ‌ ‌করেছিলেন,‌ ‌অলিম্পিক্সে‌ ‌স্বর্ণপদক‌ ‌জয়ী‌ ‌ভারতীয়‌ ‌শুটার‌ ‌অভিনব‌ ‌বিন্দ্রা‌ ‌ও‌ ‌প্রখ্যাত‌ ‌ক্রীড়া-সাংবাদিক‌ ‌রোহিত‌ ‌ব্রিজনাথ।‌ সঞ্চালক ছিলেন ‌গেমপ্ল্যান‌ ‌ক্রীড়া-বিপণন‌ ‌সংস্থার‌ ‌কর্ণধার‌ ‌জিৎ‌ ‌ব্যানার্জি।‌‌