আবীর কর বিশ্বভারতী-র বাংলা বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র ও গবেষক। বর্তমানে ঝাড়গ্রামের জামবনি বাণী বিদ্যাপীঠের শিক্ষক। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘সহজ পাঠ : বই-চিত্র’, ‘ভোটের রঙ্গ-রসিকতা’। সম্পাদিত বই : ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিত্রাক্ষর ও অন্যান্য’, ‘উনিশ শতকের বিস্মৃত বাংলা প্রাইমার’। পছন্দের বিষয় রবীন্দ্রনাথ, পুরনো পত্রপত্রিকা।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
প্রাণিবিদ্যা-য় প্রথাগত ডিগ্রি থাকলেও বাংলা সাহিত্য ভালবেসে পড়া আর লেখার কাজেই আনন্দ খুঁজে নেওয়া।
বর্তমানে ‘আজকাল’ পত্রিকার প্রকাশনা বিভাগে কর্মরত। দু'দশক ধরে ‘আকাশবাণী’ কলকাতার এফ এম চ্যানেলে ক্যাজুয়াল বাংলা উপস্থাপক।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
পেশায় চিকিৎসক। ক্যানসার-বিশেষজ্ঞ। বই পড়ার নেশা রয়েছে। এবং তার চাইতেও বেশি রয়েছে বই কেনার নেশা। ছবি (পেইন্টিং) দেখতে ভালোবাসেন। গত কয়েকবছর অল্পবিস্তর লেখালিখির অভ্যেস করছেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
মহাশ্বেতা আচার্য পড়াশোনা করেছেন কলকাতার পাঠ ভবন স্কুলে। নিবিড়ভাবে সঙ্গীত ও চলচ্চিত্রপ্রেমী। পেশাগতভাবে জীববিজ্ঞানের গবেষণার কাজের বাইরে বাকি সময়টা কবিতা এবং প্রবন্ধ লেখার চেষ্টার মধ্যে ঘোরাফেরা। সিনেমাকেন্দ্রিক মুক্তগদ্য লেখার প্রতি ডুবে যাওয়া ভালবাসা। ‘মূলত প্রহর’, ‘চারনম্বর প্ল্যাটফর্ম’, ‘আঙ্গিক’ ওয়েবজিনে লেখালিখি প্রকাশিত হয়েছে।
দেবারতি গুপ্ত প্রাবন্ধিক ও চলচ্চিত্রকার। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক। ‘হইচই’ (২০১৩) পরিচালনা দিয়ে সেলুলয়েডে তাঁর আত্মপ্রকাশ। উল্লেখযোগ্য অন্য ছবিগুলি ‘কল্কিযুগ’ (২০১৫), ‘অনেক দিনের পরে’ (২০১৮), এবং ‘ফিল্টার কফি লিকার চা’ (২০১৯)। কাজ করেছেন খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার ভিমুক্তি জয়সুন্দর-এর সঙ্গেও। আপাতত ব্যস্ত তাঁর আগামী ছবি ‘হাসনুহানা’ নিয়ে।
প্রাণিবিদ্যা-য় প্রথাগত ডিগ্রি থাকলেও বাংলা সাহিত্য ভালবেসে পড়া আর লেখার কাজেই আনন্দ খুঁজে নেওয়া।
বর্তমানে ‘আজকাল’ পত্রিকার প্রকাশনা বিভাগে কর্মরত। দু'দশক ধরে ‘আকাশবাণী’ কলকাতার এফ এম চ্যানেলে ক্যাজুয়াল বাংলা উপস্থাপক।