যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক। ‘আভাষ’ নাট্যদলের কর্ণধার, নাট্য-নির্দেশক, নাট্যকার ও অভিনেতা। নাটকের পাশাপাশি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। সম্পাদনা ও রচনা করেছেন বেশ কিছু গ্রন্থ।
আবীর কর বিশ্বভারতী-র বাংলা বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র ও গবেষক। বর্তমানে ঝাড়গ্রামের জামবনি বাণী বিদ্যাপীঠের শিক্ষক। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ: ‘সহজ পাঠ : বই-চিত্র’, ‘ভোটের রঙ্গ-রসিকতা’। সম্পাদিত বই : ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিত্রাক্ষর ও অন্যান্য’, ‘উনিশ শতকের বিস্মৃত বাংলা প্রাইমার’। পছন্দের বিষয় রবীন্দ্রনাথ, পুরনো পত্রপত্রিকা।
প্রচ্ছদ ও অলংকরণ শিল্পী। ‘বাংলা সাহিত্যের অলংকরণ’ তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। বাংলার অলংকরণ শিল্পীদের নিয়ে লেখালিখি করেছেন দীর্ঘদিন। সংগ্রাহক হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে চলেছেন তিনি।
লেখক, সাংবাদিক। ১৯৮৪ সালে ‘বর্তমান’ পত্রিকায় যোগ দেন। পরবর্তীতে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র দিল্লি সম্পাদক ছিলেন। দেশ-বিদেশে দেখেছেন রাজনীতির জোয়ার-ভাটা। আজ সাংবাদিকতার খণ্ড পরিচয়ের ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে ছুঁতে চাইছেন জগৎ ও জীবনের এক বৃহৎকে।
বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগের উপ-পরিচালক (প্রকাশন)। ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’র প্রাক্তন চিফ সাব এডিটর। ভারত সরকারের পরিভাষা কর্মশালায় বিশেষজ্ঞ হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন। বিশেষ আগ্রহ গ্রন্থনির্মাণ এবং গ্রন্থবিদ্যায়। এছাড়া রবীন্দ্রনাথ, সাহিত্য, সংগীত এবং চলচ্চিত্র নিয়ে নিয়মিত নিবন্ধ লেখেন সংবাদপত্র ও সাময়িকীতে।
পেশা সাংবাদিকতা, নেশাও তাই। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন খবরের কাগজ ও টিভি চ্যানেলে। সংবাদের পাশাপাশি ভালবাসেন ফিচার লিখতে। ‘আজকাল’ দৈনিকের প্রাক্তন ডেপুটি এডিটর। বেশ কয়েকটি তথ্যচিত্রের চিত্রনাট্য ও নির্মাণে আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি পেয়েছেন।
শ্যামল চক্রবর্তী চিকিৎসক, লেখক। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বই বত্রিশটি। ২০১৬ সালে পেয়েছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী স্বর্ণপদক। ছবি তোলা আর আর্ত, বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ানো লেখকের মুক্তির ঠিকানা।
সৌকর্য ঘোষাল ‘রেনবো জেলি’, ‘পেন্ডুলাম’, ‘ভূতপরী’ প্রভৃতি ছবির পরিচালক। আঁকা ও অ্যানিমেশন তাঁর প্রাথমিক আগ্রহের জায়গা। ছবি তৈরির পাশাপাশি অলংকরণ, গ্রাফিক নভেলের কাজও করে থাকেন।
শান্তনু চক্রবর্তী সিনেমা, সময়, সমাজ নিয়ে লেখালিখি করেন। একাধিক বাংলা দৈনিক ও সামাজিক পত্রপত্রিকার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন দীর্ঘদিন ধরে। আগ্রহের বিষয়, জনপ্রিয় সংস্কৃতি। প্রকাশিত বই: ‘জনপ্রিয় সিনেমা’, ‘বলিউডের জন-গণ-মন’, ‘এক ছিলিম ফিলিম’, ‘ইতিহাসের সীমানা ছাড়িয়ে’।
অনির্বাণ ভট্টাচার্য কবি, গদ্যকার। বর্তমানে দূরদর্শন কেন্দ্রে প্রোগ্রাম এক্সিকিউটিভ পদে কর্মরত। প্রকাশিত কবিতার বই ‘সন্ত নিকোলাসের হাড়গোড়’ (২০১৫) এবং ‘ছেঁড়া কাঁথা, অনন্ত সৎকারগাথা’ (২০১৬)। শখ– চলচ্চিত্র, তিকিতাকা ফুটবল, কান্ট্রি মিউজিক এবং প্রাচীন মন্দির-স্থাপত্যরীতি নিয়ে পড়াশোনা।
বৈদ্যুতিন সংবাদমাধ্যমে কর্মরত। নেশায় সংগ্রাহক। মূলত এফিমেরা সংগ্রহের দিকেই তাঁর ঝোঁক। ‘সন্দেশ’ পত্রিকার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত! ট্রাম ও গণপরিবহণ সংক্রান্ত কর্মকাণ্ডে তিনি সক্রিয়।