রোদ্দুর এমন একটা বই যার ফ্রণ্ট কভারে সিনেমা আর ব্যাক কভারে ঘুম। মধ্যে অনেকগুলো পাতা। লেখা ও না-লেখা। সসম্মানে অঙ্কে তৃতীয় বর্ষের পড়াশোনা শেষ করলেও হিসেবনিকেশ গুলিয়ে দেওয়াই রোদ্দুরের প্রধান কাজ।
শান্তনু চক্রবর্তী সিনেমা, সময়, সমাজ নিয়ে লেখালিখি করেন। একাধিক বাংলা দৈনিক ও সামাজিক পত্রপত্রিকার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন দীর্ঘদিন ধরে। আগ্রহের বিষয়, জনপ্রিয় সংস্কৃতি। প্রকাশিত বই: ‘জনপ্রিয় সিনেমা’, ‘বলিউডের জন-গণ-মন’, ‘এক ছিলিম ফিলিম’, ‘ইতিহাসের সীমানা ছাড়িয়ে’।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
মন্দার মুখোপাধ্যায় কবি, গদ্যকার। লিখেছেন গল্প, উপন্যাস; অনুবাদও করেছেন অনেক বই। বহু বছর অধ্যাপনা করেছেন। আড্ডাপ্রিয় মানুষটি ভালবাসেন পদ্য, গান আর পিছুটান। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বই— ‘নরুণের বদলে বৌ’, ‘আয়া সেন্টার’, ‘ডাস্টার’, ‘দিদিমণির ডেস্ক: বিষয় রবীন্দ্রনাথ’, ‘সময়কে ঘুমোতে দেব না আমি’, ‘শতাব্দীর মূল্যবোধে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’।
পেশা সাংবাদিকতা, নেশাও তাই। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করেছেন খবরের কাগজ ও টিভি চ্যানেলে। সংবাদের পাশাপাশি ভালবাসেন ফিচার লিখতে। ‘আজকাল’ দৈনিকের প্রাক্তন ডেপুটি এডিটর। বেশ কয়েকটি তথ্যচিত্রের চিত্রনাট্য ও নির্মাণে আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি পেয়েছেন।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
মন্দার মুখোপাধ্যায় কবি, গদ্যকার। লিখেছেন গল্প, উপন্যাস; অনুবাদও করেছেন অনেক বই। বহু বছর অধ্যাপনা করেছেন। আড্ডাপ্রিয় মানুষটি ভালবাসেন পদ্য, গান আর পিছুটান। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বই— ‘নরুণের বদলে বৌ’, ‘আয়া সেন্টার’, ‘ডাস্টার’, ‘দিদিমণির ডেস্ক: বিষয় রবীন্দ্রনাথ’, ‘সময়কে ঘুমোতে দেব না আমি’, ‘শতাব্দীর মূল্যবোধে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’।
স্কটিশ চার্চ কলেজে ইংরেজি-সাহিত্যের লেকচারার হিসাবে পেশাদার জীবন শুরু, পরে বাংলার প্রথম সারির দৈনিকেও নিজের প্রতিভার সাক্ষর রেখেছেন। তাঁর লেখা বইগুলির মধ্যে ‘কাদম্বরীদেবীর সুইসাইড-নোট’, ‘গিরিশ ও বিবেকানন্দ’, ‘প্রাণসখা বিবেকানন্দ’, ‘নায়ক রবি’ পাঠকদের কাছে সাদরে সমাদৃত।