শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
মল্লিকা সারাভাই পদ্ম ভূষণ সম্মানে পুরস্কৃত নৃত্যশিল্পী, নৃত্যশিক্ষক, অভিনেত্রী, অ্যাক্টিভিস্ট, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। ভারতীয় নৃত্য ঐতিহ্য বিশারদ; ভারতনাট্যম এবং কুচিপুড়ী নৃত্য বিশেষজ্ঞ।
রেবন্ত সারাভাই মঞ্চ এবং চলচ্চিত্র অভিনেতা; নৃত্যশিল্পী, নৃত্য পরিকল্পনাকার। তাঁর সমকালীন শিল্পীদের মধ্যে একক ভারতনাট্যম নর্তক হিসাবে বিশেষভাবে পরিচিত।
বিক্রম আয়েঙ্গর শিল্প পথপ্রদর্শক, নৃত্যশিল্পী, নৃত্য পরিচালক, শিল্প গবেষক, কিউরেটর। রনন পারফর্ম্যান্স কালেক্টিভ-এর প্রতিষ্ঠাতা। কলকাতায় বাস, আন্তর্জাতিক স্তরে কাজ, যার মূল মন্ত্র শিল্পের মাধ্যমে সংযোগ।
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক। প্রথম উপন্যাস ‘ঘুণপোকা’। প্রথম কিশোর উপন্যাস ‘মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি’। সাহিত্যকৃতির জন্য পেয়েছেন বিদ্যাসাগর পুরস্কার (১৯৮৫), সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৮৯), আনন্দ পুরস্কার (১৯৭৩ ও ১৯৯০) এবং বঙ্গবিভূষণ পুরস্কার (২০১২)। লেখালিখির পাশাপাশি তাঁর আগ্রহের বিষয় বক্সিং, টেনিস, ফুটবল। পাঠক হিসেবে পছন্দ করেন ধর্মবিষয়ক গ্রন্থ, থ্রিলার, কল্পবিজ্ঞান।
বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত কবি, চলচ্চিত্র পরিচালক, গদ্যকার। ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ পরিচালকের সম্মান এবং এথেন্স ও স্পেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ‘লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পুরস্কার পেয়েছেন। ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ পরিচালকের সম্মানেও ভূষিত হয়েছেন বারংবার। দীর্ঘদিন সত্যজিৎ রায় ফিল্ম ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক ছিলেন। ২০১৭ সালে দে’জ প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর ‘কবিতা সংগ্রহ’।
বিক্রম আয়েঙ্গর শিল্প পথপ্রদর্শক, নৃত্যশিল্পী, নৃত্য পরিচালক, শিল্প গবেষক, কিউরেটর। রনন পারফর্ম্যান্স কালেক্টিভ-এর প্রতিষ্ঠাতা। কলকাতায় বাস, আন্তর্জাতিক স্তরে কাজ, যার মূল মন্ত্র শিল্পের মাধ্যমে সংযোগ।
বিমল মিত্র (১৯১২-১৯৯১) বাংলাভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। প্রথম উপন্যাস ‘ছাই’ রচনার পর তাঁর লেখা ‘সাহেব বিবি গোলাম’ উপন্যাসটি পাঠক জগতে বিপুল ভাবে সমাদৃত হয়। এ ছাড়া ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ এবং ‘একক দশক শতক’ উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে তিনশো বছরের সমাজজীবনের এক বিস্তৃত কালের চালচিত্র তিনি তুলে ধরেছেন। ১৯৬৮ সালে ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কারে সম্মানিত হন।