রাস্কিন বন্ড ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ভারতীয় লেখক। আশ্চর্য সরলতায় মোড়া তাঁর সব কাহিনি। প্রথম উপন্যাস ‘দ্য রুম অন দ্য রুফ’ লেখেন ১৭ বছর বয়সে। ছোটগল্প, নিবন্ধ, উপন্যাস মিলিয়ে এ-যাবৎ পাঁচশোরও বেশি লেখা লিখেছেন। সাহিত্যকৃতির জন্য পেয়েছেন সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৯২), পদ্মশ্রী (১৯৯৯) এবং পদ্মবিভূষণ (২০১৪)।
শুভা মুদ্গল হিন্দুস্থানী ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী। খেয়াল, ঠুমরি-দাদরার পাশাপাশি জনপ্রিয় ভারতীয় সঙ্গীত নিয়েও তাঁর কাজ ব্যাপক ভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সঙ্গীত সাধনার জন্য পেয়েছেন নানান দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। ভারতীয় সঙ্গীতের নানা আশ্চর্য জগতের গভীরে তিনি কয়েক দশক ধরে একাধারে সুরকার-গীতিকার, শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং লেখক।
সাগুফতা শারমীন তানিয়া ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক। বর্তমানে প্রবাসী এই লেখকের বইয়ের সংখ্যা আট। লিখেছেন ‘ওয়াসফিরি’, ‘এশিয়া লিটেরারি রিভিউ’ এবং ‘সিটি প্রেস’-এর মতো সাহিত্য-জার্নালে। ২০১৯ সালে পেয়েছেন বাংলা একাডেমির সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ পুরস্কার।
সুকন্যা দাশ দীর্ঘ সময় ধরে সাংবাদিকতা করার পর, বর্তমানে একজন সংযোগকর্মী এবং অধ্যাপক। পাহাড়, বয়নশিল্প আর নাচ— মূলত এই তিনটে বিষয় থেকেই জীবনের যাবতীয় আনন্দ আহরণ করেন। ভালবাসেন যে কোনও ধরনের বই পড়তে। এছাড়া বাছবিচার না করেই সমস্ত রকমের শিল্পচর্চার একজন উৎসাহী সমর্থক।
নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় কবি, ক্যালিগ্রাফি শিল্পী এবং নন্দন-বেত্তা। জাপানের প্রেরণায় সূচনা করেছেন বাংলা ক্যালিগ্রাফির নতুন এক ধারার। শান্তিনিকেতনে তাঁর স্টুডিও ‘কোকোরো’ গড়ে উঠেছে এক জাপানি স্থপতির নকশায়। কর্মসূত্রে বিশ্বভারতীর রবীন্দ্রভবনের প্রাধিকারিক। আগ্রহ ও গবেষণার অন্যতম বিষয়, জাপান এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
পরমা রায়চৌধুরী বাণিজ্য সাংবাদিক; গণবিষয়াবলি বিশারদ; রাজনীতি পর্যবেক্ষক। কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে রাজনীতি বিজ্ঞানে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রী; পরবর্তীকালে কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেস ফেলোশিপযুক্ত। ভালবাসেন সাহিত্য, সমসাময়িক ভারতীয় শিল্প, সঙ্গীত, চলচ্চিত্র এবং কথোপকথন।
জয়ন্ত কৃপালানি অভিনেতা, পরিচালক, অভিনয় শিক্ষক; ছোটপর্দার অন্যতম বিখ্যাত ধারাবাহিক ‘খানদান’ ও বহু বিজ্ঞাপনের পরিচিত মুখ। দীর্ঘ কর্মজীবনে নানা বিজ্ঞাপন সংস্থার সঙ্গে ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর হিসেবে যুক্ত।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
বিমল মিত্র (১৯১২-১৯৯১) বাংলাভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। প্রথম উপন্যাস ‘ছাই’ রচনার পর তাঁর লেখা ‘সাহেব বিবি গোলাম’ উপন্যাসটি পাঠক জগতে বিপুল ভাবে সমাদৃত হয়। এ ছাড়া ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ এবং ‘একক দশক শতক’ উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে তিনশো বছরের সমাজজীবনের এক বিস্তৃত কালের চালচিত্র তিনি তুলে ধরেছেন। ১৯৬৮ সালে ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কারে সম্মানিত হন।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
পরমা রায়চৌধুরী বাণিজ্য সাংবাদিক; গণবিষয়াবলি বিশারদ; রাজনীতি পর্যবেক্ষক। কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে রাজনীতি বিজ্ঞানে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রী; পরবর্তীকালে কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেস ফেলোশিপযুক্ত। ভালবাসেন সাহিত্য, সমসাময়িক ভারতীয় শিল্প, সঙ্গীত, চলচ্চিত্র এবং কথোপকথন।
সুকন্যা দাশ দীর্ঘ সময় ধরে সাংবাদিকতা করার পর, বর্তমানে একজন সংযোগকর্মী এবং অধ্যাপক। পাহাড়, বয়নশিল্প আর নাচ— মূলত এই তিনটে বিষয় থেকেই জীবনের যাবতীয় আনন্দ আহরণ করেন। ভালবাসেন যে কোনও ধরনের বই পড়তে। এছাড়া বাছবিচার না করেই সমস্ত রকমের শিল্পচর্চার একজন উৎসাহী সমর্থক।