রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায় চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেতা; বাংলা চলচ্চিত্রে প্রবেশ 'চিরদিনই তুমি যে আমার' নামে সফল ছবিতে। পরবর্তীকালে শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়-এর সৃষ্টি সত্যান্বেষী ব্যোমকেশের বন্ধু অজিতের চরিত্রে একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন। এছাড়া তাঁকে দেখা যায় 'কাগজের বউ', 'জাতিস্মর', 'চতুষ্কোণ' এবং 'জুলফিকার' ছবিতে।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
প্রতীতি গণত্রর কর্মজীবন শুরু সাংবাদিকতায়, বর্তমানে বিপণন ও আয়োজকের ভূমিকায় সংযুক্ত। কলকাতা লিটেরারি মিট-এর প্রধান কো-অর্ডিনেটর, প্রতীতি ভালবাসেন খেলাধুলা, সিনেমার ব্র্যান্ডিং এবং ভাবনার বাস্তবায়ন। দাবি করেন, অস্তিত্বের সংকট নাকি তাঁর ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী।
প্রতীতি গণত্রর কর্মজীবন শুরু সাংবাদিকতায়, বর্তমানে বিপণন ও আয়োজকের ভূমিকায় সংযুক্ত। কলকাতা লিটেরারি মিট-এর প্রধান কো-অর্ডিনেটর, প্রতীতি ভালবাসেন খেলাধুলা, সিনেমার ব্র্যান্ডিং এবং ভাবনার বাস্তবায়ন। দাবি করেন, অস্তিত্বের সংকট নাকি তাঁর ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী।
মালবিকা ব্যানার্জি টাটা স্টিল লিটেরারি মিটের পরিচালক। সাংবাদিক হিসাবে পথ চলা শুরু। ১৯৯৮ সালে স্বামী জিৎ ব্যানার্জির সঙ্গে যৌথভাবে প্রতিষ্ঠা করেন ক্রীড়া বিপণন সংস্থা ‘গেমপ্ল্যান’ (‘ডাকবাংলা’ যে কোম্পানির অধীন)। এই সংস্থা বিশ্ব জুড়ে মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো আরও অনেক খেলোয়াড় এবং বিখ্যাত ক্রীড়ানুষ্ঠানের ‘ম্যানেজমেন্ট’ বা তত্ত্বাবধান করেছে। মালবিকা কলকাতার অন্যতম বিখ্যাত পোশাক বিপণি ‘বাইলুম’-এরও অংশীদার।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
মালবিকা ব্যানার্জি টাটা স্টিল লিটেরারি মিটের পরিচালক। সাংবাদিক হিসাবে পথ চলা শুরু। ১৯৯৮ সালে স্বামী জিৎ ব্যানার্জির সঙ্গে যৌথভাবে প্রতিষ্ঠা করেন ক্রীড়া বিপণন সংস্থা ‘গেমপ্ল্যান’ (‘ডাকবাংলা’ যে কোম্পানির অধীন)। এই সংস্থা বিশ্ব জুড়ে মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো আরও অনেক খেলোয়াড় এবং বিখ্যাত ক্রীড়ানুষ্ঠানের ‘ম্যানেজমেন্ট’ বা তত্ত্বাবধান করেছে। মালবিকা কলকাতার অন্যতম বিখ্যাত পোশাক বিপণি ‘বাইলুম’-এরও অংশীদার।
অর্ঘ্যকমল মিত্র চলচ্চিত্র সম্পাদক; মূলত বাংলা চলচ্চিত্র জগতে দুই দশকেরও বেশি সময় কাজ করেছেন ১০০-রও বেশি ছবিতে। ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবির সম্পাদক হিসাবে পরিচিত, 'আবহমান' ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত। এ-ছাড়া কাজ করেছেন 'পারমিতার একদিন', 'হার্বার্ট', 'ভূতের ভবিষ্যৎ' এবং 'ওপেন টি বায়োস্কোপ' ছবিতে।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।