সুভাষ কর্মকার পেশায় একজন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। চাকরির পাশাপাশি লেখালিখি, নাটক, ফোটোগ্রাফিচর্চা প্রভৃতি তাঁকে বেঁচে থাকার রসদ দেয়। ইরোবান ছদ্মনামে প্রকাশিত বই ‘অসম্পূর্ণ’।
বিমল মিত্র (১৯১২-১৯৯১) বাংলাভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। প্রথম উপন্যাস ‘ছাই’ রচনার পর তাঁর লেখা ‘সাহেব বিবি গোলাম’ উপন্যাসটি পাঠক জগতে বিপুল ভাবে সমাদৃত হয়। এ ছাড়া ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ এবং ‘একক দশক শতক’ উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে তিনশো বছরের সমাজজীবনের এক বিস্তৃত কালের চালচিত্র তিনি তুলে ধরেছেন। ১৯৬৮ সালে ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কারে সম্মানিত হন।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
চৈতন্য তামহানে চিত্রপরিচালক; প্রধানত মারাঠি ভাষায় সক্রিয়। মাত্র ২৮ বছর বয়েসে পরিচালনা করেন তাঁর প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবি 'কোর্ট'। 'কোর্ট' জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং ২০১৬ সালের ৮৮তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস-এ 'শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার ছবি' হিসাবে ভারতের আনুষ্ঠানিক নিবেদন হিসাবে গণ্য হয়। ২০২০ সালের 'দ্য ডিসাইপল' আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবগুলোয় সাড়া-জাগানো ছবি।
শুভা মুদ্গল হিন্দুস্থানী ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী। খেয়াল, ঠুমরি-দাদরার পাশাপাশি জনপ্রিয় ভারতীয় সঙ্গীত নিয়েও তাঁর কাজ ব্যাপক ভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সঙ্গীত সাধনার জন্য পেয়েছেন নানান দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। ভারতীয় সঙ্গীতের নানা আশ্চর্য জগতের গভীরে তিনি কয়েক দশক ধরে একাধারে সুরকার-গীতিকার, শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং লেখক।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
প্রিতম মুখোপাধ্যায় গল্পকার, চিত্রনাট্যকার। এ-যাবৎ প্রকাশিত হয়েছে তাঁর দুটি গল্পগ্রন্থ: ‘সম্পূর্ণ রঙিন’ ও ‘ভুলভুলাইয়া’। একমাত্র উপন্যাস ‘আকাশী’। সম্পাদনা করেছেন ‘উলুখড়’ নামক লিট্ল ম্যাগাজিন। শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হিসেবে পরপর তিনবার পেয়েছেন ‘আনন্দলোক’ পুরস্কার। নেশা: মাঝে মাঝেই বেড়িয়ে পড়া।
পূর্বায়ন চ্যাটার্জী সেতারবাদক; বাবা আলাউদ্দিন খাঁ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত মাইহার ঘরানার অন্যতম উত্তরাধিকারী, বর্তমান ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের জগতে উজ্জ্বল তারকা। তাঁর শিল্পে পণ্ডিত নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়-এর প্রভাব সুস্পষ্ট। সম্মানিত হয়েছেন রাষ্ট্রপতি পুরস্কার এবং রোটারি আন্তর্জাতিক পুরস্কারে। পাশ্চাত্য ও ভারতীয় মার্গ সঙ্গীতের মিলনক্ষেত্রে পূর্বায়নের অনন্য উদ্যম লক্ষণীয়।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
জয়ন্ত সেনগুপ্ত ইতিহাসবিদ, লেখক। বর্তমানে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের সচিব ও তত্ত্বাবধায়ক। তাঁর লেখা বই : ‘অ্যাট দ্য মার্জিনস্ : ডিসকোর্সেস অফ ডেভেলপমেন্ট, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড রিজিওনালিজম ইন ওড়িশা’(২০১৫) এবং ‘দোজ নোবেল এডিফিসেস : দ্য রাজ ভবনস্ অফ বেঙ্গল’(২০১৯)।
চৈতন্য তামহানে চিত্রপরিচালক; প্রধানত মারাঠি ভাষায় সক্রিয়। মাত্র ২৮ বছর বয়েসে পরিচালনা করেন তাঁর প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবি 'কোর্ট'। 'কোর্ট' জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং ২০১৬ সালের ৮৮তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস-এ 'শ্রেষ্ঠ বিদেশি ভাষার ছবি' হিসাবে ভারতের আনুষ্ঠানিক নিবেদন হিসাবে গণ্য হয়। ২০২০ সালের 'দ্য ডিসাইপল' আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবগুলোয় সাড়া-জাগানো ছবি।