চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
দেবদত্ত পট্টনায়েক লেখক, পুরাণবিদ, চিত্রশিল্পী, বক্তা। পুরাণ, উপকথা, লোকসংস্কৃতি এবং ভারতীয় ঐতিহ্যের প্রতি তাঁর মনোজ্ঞ দৃষ্টিভঙ্গি তাঁকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এ-যাবৎ বই লিখেছেন পঞ্চাশেরও বেশি। তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বই: ‘দ্য গডেস ইন ইন্ডিয়া: দ্য ফাইভ ফেসেস অফ দ্য ইটারনাল ফেমিনিন’, ‘ইন্ডিয়ান মিথোলজি: টেল্স, সিম্বলস, অ্যান্ড দ্য আর্টিকেলস ফ্রম দ্য হার্ট অফ দ্য সাব কন্টিনেন্ট’, ‘অলিম্পাস: অ্যান ইন্ডিয়ান রিটেলিং অফ দ্য গ্রিন মিথ’।
দেবদত্ত পট্টনায়েক লেখক, পুরাণবিদ, চিত্রশিল্পী, বক্তা। পুরাণ, উপকথা, লোকসংস্কৃতি এবং ভারতীয় ঐতিহ্যের প্রতি তাঁর মনোজ্ঞ দৃষ্টিভঙ্গি তাঁকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এ-যাবৎ বই লিখেছেন পঞ্চাশেরও বেশি। তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বই: ‘দ্য গডেস ইন ইন্ডিয়া: দ্য ফাইভ ফেসেস অফ দ্য ইটারনাল ফেমিনিন’, ‘ইন্ডিয়ান মিথোলজি: টেল্স, সিম্বলস, অ্যান্ড দ্য আর্টিকেলস ফ্রম দ্য হার্ট অফ দ্য সাব কন্টিনেন্ট’, ‘অলিম্পাস: অ্যান ইন্ডিয়ান রিটেলিং অফ দ্য গ্রিন মিথ’।
শুভা মুদ্গল হিন্দুস্থানী ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী। খেয়াল, ঠুমরি-দাদরার পাশাপাশি জনপ্রিয় ভারতীয় সঙ্গীত নিয়েও তাঁর কাজ ব্যাপক ভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সঙ্গীত সাধনার জন্য পেয়েছেন নানান দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। ভারতীয় সঙ্গীতের নানা আশ্চর্য জগতের গভীরে তিনি কয়েক দশক ধরে একাধারে সুরকার-গীতিকার, শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং লেখক।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
রূপম ইসলাম গায়ক, সুরকার, গীতিকার, সঙ্গীত পরিচালক, লেখক; বিখ্যাত বাংলা রক্ ব্যান্ড ফসিলস্-এর প্রাণপুরুষ। জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন ২০১০ সালের বাংলা ছবি 'মহানগর@কলকাতা'-তে নেপথ্য গায়ক হিসেবে; কাজ করেছেন বিভিন্ন বাংলা, হিন্দি, ওড়িয়া এবং তেলুগু ছবিতে। বাংলা রক সঙ্গীত বিষয়ক লেখালেখি, পত্রিকা সম্পাদনা এবং বইপ্রকাশ নিরন্তর। সম্প্রতি নিয়মিত লিখছেন অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস।
শুভা মুদ্গল হিন্দুস্থানী ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী। খেয়াল, ঠুমরি-দাদরার পাশাপাশি জনপ্রিয় ভারতীয় সঙ্গীত নিয়েও তাঁর কাজ ব্যাপক ভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সঙ্গীত সাধনার জন্য পেয়েছেন নানান দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। ভারতীয় সঙ্গীতের নানা আশ্চর্য জগতের গভীরে তিনি কয়েক দশক ধরে একাধারে সুরকার-গীতিকার, শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং লেখক।
অরুণ কর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আধিকারিক। লেখালিখির চর্চা ছাত্রাবস্থা থেকে। 'দেশ', 'আনন্দবাজার রবিবাসরীয়', 'আনন্দমেলা', 'উনিশ কুড়ি', আজকাল রবিবাসর, 'মাসিক বসুমতী', 'কালি ও কলম' ( বাংলাদেশ) সহ ছোট-বড় নানা পত্রিকায় বহু গল্প প্রকাশিত হয়েছে।
গজালা ওয়াহাব পেশায় সাংবাদিক। গাজালা ওয়াহাব হলেন ফোর্স পত্রিকার সম্পাদক। এই পত্রিকায় তিনি স্বদেশের নিরাপত্তা, সন্ত্রাসবাদ, জম্মু ও কাশ্মীর, বামপন্থী চরমপন্থা এবং ধর্মীয় চরমপন্থা নিয়ে লিখেছেন এবং একটি কলাম, প্রথম ব্যক্তি অবদান রেখেছেন। তিনি 'অপারেশন পরাক্রম: দ্য ওয়ার আনফিনিশড' বইতে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদের পরিবর্তনশীল প্রোফাইলের একটি অধ্যায় অবদান রেখেছেন। গজালা 'দ্য টেলিগ্রাফ' এবং 'এশিয়ান এজ'-এ কাজ করেছেন।
মৈত্রীশ ঘটক গবেষক ও অধ্যাপক। বর্তমানে লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্সের অর্থনীতির প্রফেসর। ব্রিটিশ একাডেমির নির্বাচিত ফেলো ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পি.এইচ.ডি.। এই অর্থনীতিবিদের গবেষণার মূল ক্ষেত্র উন্নয়নের অর্থনীতি, সাংগঠনিক অর্থনীতি, এবং রাষ্ট্রক্ষেত্রের অর্থনীতি। গবেষণার বাইরে অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতি নিয়ে বিভিন্ন সংবাদপত্র ও পত্রিকায় বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই নিয়মিত লেখালেখি করেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।