শুভা মুদ্গল হিন্দুস্থানী ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী। খেয়াল, ঠুমরি-দাদরার পাশাপাশি জনপ্রিয় ভারতীয় সঙ্গীত নিয়েও তাঁর কাজ ব্যাপক ভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সঙ্গীত সাধনার জন্য পেয়েছেন নানান দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার। ভারতীয় সঙ্গীতের নানা আশ্চর্য জগতের গভীরে তিনি কয়েক দশক ধরে একাধারে সুরকার-গীতিকার, শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং লেখক।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
জয়ন্ত সেনগুপ্ত ইতিহাসবিদ, লেখক। বর্তমানে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের সচিব ও তত্ত্বাবধায়ক। তাঁর লেখা বই : ‘অ্যাট দ্য মার্জিনস্ : ডিসকোর্সেস অফ ডেভেলপমেন্ট, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড রিজিওনালিজম ইন ওড়িশা’(২০১৫) এবং ‘দোজ নোবেল এডিফিসেস : দ্য রাজ ভবনস্ অফ বেঙ্গল’(২০১৯)।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
মৃদুল দাশগুপ্ত কবি, গদ্যকার। এছাড়া লিখেছেন ছোটগল্প, ছড়া। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ‘সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহ’ কবিতা-বইয়ের জন্য পেয়েছেন বাংলা আকাদেমির সুনীল বসু-অনীতা বসু পুরস্কার (২০০০)। ২০১২ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার। সেলিম পারভেজ নামে একাধিক গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন নানান সময়ে। ‘শত জলঝর্ণার ধ্বনি’ আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি।
শুভময় মিত্র ফোটোগ্রাফার, চিত্রকর, গদ্যকার, ভ্রমণবিলাসী। কিন্তু তাঁর সর্বাধিক পারদর্শিতা যে কাজে, তা হল, চব্বিশ ঘণ্টা হো-হো করে হাসা ও কোনও কিছুকেই সিরিয়াসলি না নেওয়ার ভঙ্গি করা। খুব মন দিয়ে জীবনটাকে দেখা ও চাখা তাঁর নিত্যকর্ম, এবং সেই জন্যই বোধহয়, কেউ চাকরি, তকমা বা দায়িত্ব দিতে চাইলেই পিছলে বেরিয়ে যান।
মোশাররফ আলি ফারুকি একজন পাকিস্তানি-কানাডিয়ান লেখক, অনুবাদক এবং গল্পকার। ২০১২ সালে এশিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কারের জন্য বাছাই করা পাঁচজন লেখকের মধ্যে ফারুকি ছিলেন অন্যতম। তিনি ২০১২ ‘কিতাব’ সালে প্রকাশনা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন, অনলাইন উর্দু অভিধান চালু করেন এবং২০১৬ সালে ‘স্টোরিকিট’ প্রোগ্রামটি ডিজাইন করেন।
যশোধরা চক্রবর্তী একজন লেখক এবং অনুবাদক যিনি ২০১৩ সালে ‘দ্য ওয়ার্ডকিপারস এবং স্কাইসারপেন্টস’ নামে দুটি তরুণ-প্রাপ্তবয়স্ক উপন্যাস প্রকাশ করেছিলেন। যশোধরা বর্তমানে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, স্ক্রোলস্ট্যাকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মায়ার খেলা’ ইংরেজিতে অনুবাদের কাজ করছেন। দারাজগোশ জিন তার ইংরেজি থেকে বাংলায় প্রথম অনুবাদ।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
মোশাররফ আলি ফারুকি একজন পাকিস্তানি-কানাডিয়ান লেখক, অনুবাদক এবং গল্পকার। ২০১২ সালে এশিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কারের জন্য বাছাই করা পাঁচজন লেখকের মধ্যে ফারুকি ছিলেন অন্যতম। তিনি ২০১২ ‘কিতাব’ সালে প্রকাশনা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন, অনলাইন উর্দু অভিধান চালু করেন এবং২০১৬ সালে ‘স্টোরিকিট’ প্রোগ্রামটি ডিজাইন করেন।
যশোধরা চক্রবর্তী একজন লেখক এবং অনুবাদক যিনি ২০১৩ সালে ‘দ্য ওয়ার্ডকিপারস এবং স্কাইসারপেন্টস’ নামে দুটি তরুণ-প্রাপ্তবয়স্ক উপন্যাস প্রকাশ করেছিলেন। যশোধরা বর্তমানে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, স্ক্রোলস্ট্যাকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মায়ার খেলা’ ইংরেজিতে অনুবাদের কাজ করছেন। দারাজগোশ জিন তার ইংরেজি থেকে বাংলায় প্রথম অনুবাদ।