ঋতব্রত মুখোপাধ্যায় এখনও পড়াশোনা করেন। কিন্তু ছোট থেকেই বড্ড বেশি কথা বলার অভ্যেস। ফলে জেঠু-কাকিমাদের কাছে ‘পাকা’ ছেলে। এ ছাড়া থিয়েটার করেন, আর কেউ নিলে সিনেমায় অভিনয় করেন। তাঁর পরিচয় এটুকুই।
পিনাকী ভট্টাচার্য বই পড়তে আর আড্ডা দিতে ভালবাসেন। নেশা: শহর কলকাতা। রম্য রচনা লিখতে, অভিনয় করতে আর খাবারের ইতিহাস খুঁড়তে থাকেন নিজের আনন্দ খুঁজতে। পেশায় সার্ভিস সেক্টর বিশেষজ্ঞ হলেও তিনি সবচেয়ে ভালবাসেন ঘুমোতে।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন। আর শুভ চক্রবর্তী ছবি এঁকে গল্প বলতে ভালবাসে। পেশায় সে একজন গেমিং কোম্পানির প্রিন্সিপাল কনসেপ্ট আর্টিস্ট। ‘বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি’ শুভ-র প্রথম কমিক।
ছবি আঁকায় প্রথম আগ্রহ। বাড়ির প্রবল আপত্তিতে প্রথাগত ছবি-পাঠ হয়নি। ছবির সাধ কবিতায় মেটানোর চেষ্টা। তার পর, প্রচুর সিনেমা দেখা, কবিতাকে যা বাড়িয়েছে। কবিতার চেয়েও গল্প লিখে বেশি ফুর্তি। পেশায় সাংবাদিক। নানা বড়-ছোট মাধ্যমে বছর কুড়ি কাজকর্ম। প্রবন্ধ লেখার নিরন্তর তাগিদ রয়েছে এর ফলে। বেশ কিছু প্রবন্ধ ছড়ানো ছিটানো। কয়েকটি বই কবিতার। সম্পাদিত গদ্যগ্রন্থও আছে।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় কবি, ক্যালিগ্রাফি শিল্পী এবং নন্দন-বেত্তা। জাপানের প্রেরণায় সূচনা করেছেন বাংলা ক্যালিগ্রাফির নতুন এক ধারার। শান্তিনিকেতনে তাঁর স্টুডিও ‘কোকোরো’ গড়ে উঠেছে এক জাপানি স্থপতির নকশায়। কর্মসূত্রে বিশ্বভারতীর রবীন্দ্রভবনের প্রাধিকারিক। আগ্রহ ও গবেষণার অন্যতম বিষয়, জাপান এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
তথাগত-র জন্ম ১৯৯২ সালে। এখনও পর্যন্ত প্রকাশিত কবিতার বই: ‘বাজিল রাক্ষসবাদ্য’, ‘চৈত্রে, গৌরীপুর’ ও ‘সুরুল কুঠির গান’। শখ: বইপড়া, পথে পথে উদ্দেশ্যহীন ঘোরা আর বন্ধুদের মেসে-হোস্টেলে রাত কাটানো।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।