পত্রিকা

পাখিদের সেরা ডেরা: রবীন্দ্র সরোবর

‘লেক, অর্থাৎ রবীন্দ্র সরোবর, পাখি ও পাখিপ্রেমীদের স্বর্গ। ভারতবর্ষে দেখা যায় ১৩০০-র থেকে কিছু বেশি সংখ্যক প্রজাতি। বিশ্বাস করা কঠিন, শুধু লেকেই খোঁজ মিলেছে ১৩০-১৩৫ ধরনের। গোটা দেশে দৃশ্যমান প্রজাতির প্রায় ১০%!

প্রজাপতি : পর্ব ১

‘তৃণা যে অপয়া তা সুদীপ বুঝেছিল বিয়ের দিনই। পানপাতা দু’দিকে সরিয়ে যখন শুভদৃষ্টি সম্পন্ন হল তখন তার দুটো চোখ কটকট করছিল খালি। প্রথমে সে ভেবেছিল তৃণার রূপ তার অনভিজ্ঞ বালক চোখে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।’

শব্দ ব্রহ্ম দ্রুম: পর্ব ৬

‘লতিকাদেবীর হাতে ধরা আলোকচিত্রের উপর দৃষ্টিনিবদ্ধ উপস্থিত সবার। বেশ পুরনো একটা সাদা কালো ফটোগ্রাফ। ছবিতে দেখা যাচ্ছে— তিনকোণা উলটো ত্রিভুজের মতো গাছের ডালে বাঁধা তিনজোড়া ডাবের অদ্ভুত এক ফর্মেশন।’

অনুপম রায়

বিশ্বকাপের ডায়েরি: পর্ব ৩

সিঁড়ি ভেঙে উঠে প্রথমবার মাঠের সামনে দাঁড়ানো! এই অভিজ্ঞতাটার তুলনা হয় না! আমি বার বার দাঁড়াতে চাই, ওই বৃহতের সামনে, যেখানে আমার নিজের কোনও স্বার্থ নেই, কোনও ম্যাচের হারাজেতার ওপর আমার কিচ্ছু নির্ভর করে না।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৯১

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

অনুপম রায়

বিশ্বকাপের ডায়েরি: পর্ব ২

আমাদের পিছনে কিছু ইংলিশ ফ্যানেরা বসে ছিল। বিশাল তাদের গলার জোর, এমন জোর চিৎকার করছে যে আত্মারাম খাঁচাছাড়া হয়ে যাওয়ার জোগাড়! অমন গলা পেলে আমি সত্যিই মাইক ছাড়া গাইতে পারতাম। তার ওপর যা গালাগালি করল ফ্রান্সের গোলকিপারকে!

অনুপম রায়

বিশ্বকাপের ডায়েরি: পর্ব ১

খেলা দেখতে আসা দর্শকের এ রকম উন্মাদনা আগে সত্যি দেখিনি। আর এই উন্মাদনার একটা কারেন্ট যেন সবার মধ্যে ছড়িয়ে যায়। নিজের উত্তেজনা সব সময় নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকে না। চারদিকে দেখলে মনে হয় একটা বিশাল উন্মাদনার যজ্ঞে আমিও একজন কনট্রিবিউটার।

শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ২২

‘তখনও সে মৃত নয়, তার নামে চিঠি যদি আসে/ কোথাও আড্ডায় যদি নাম ওঠে, তাহলে জীবিত।/ সকলের কথা জমে পৃথিবীর কোনও শেষ মাসে/ সময় পিওনমাত্র, যে পুরনো চিঠি এনে দিত।’ নতুন কবিতা।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং: পর্ব ৩৭

‘বলা হচ্ছে, ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের কোচ সাহস দেখানোর পর থেকেই অনেকে বুঝেছিলেন, এই লোকটাকে নামালে বরং আধুনিক খেলার ছন্দ নষ্ট হচ্ছে। হতে পারে। কিন্তু এগুলো আসল সংকট নয়।’ রোনাল্ডো-জল্পনা।

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৯০

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

কাউন্টার-স্ট্রাইকিং মিষ্টি চ্যাম্পিয়ন

‘গোলগাল, মিষ্টি চেহারার পারহামকে এক নজরে দেখে বোঝার জো নেই যে তিনি ইরানের ১ নং পুরুষ দাবা খেলোয়াড়, যিনি ২০১৮-তে দাবা দুনিয়াকে চমকে দিয়ে, ১০-এ ৯.৫ স্কোর নিয়ে জুনিয়র বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের খেতাব জিতেছিলেন।’

দেবজিৎ চক্রবর্তী

ভাসান

‘মারাকানায় ঐতিহাসিক ফাইনালে জার্মানির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে আর্জেন্টিনা। ক্যামেরা তাক করল পাঁচ ফুট সাত ইঞ্চির আর্জেন্টিনার দশ নম্বর জার্সিধারী মানুষটাকে। তার চোখে জল! মেসি কাঁদছে, মেসি ও কাঁদে! চারটে ব্যালন ডি’অর, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়… দেশ ফাইনালে যাচ্ছে বলে কাঁদছে, কী বোকা!’